ব্যাটেল অব মাইন্ডস ২০১৯’র চ্যাম্পিয়ন ‘দ্যা বিটেলস’

  • নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃৃহীত

ছবি: সংগৃৃহীত

তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন ও রিক্রুটমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস-২০১৯’ এর ১৬তম আসরের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে এ বছর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস এডমিনিসট্রেশনের (আইবিএ) শিক্ষার্থীদের দল ‘দ্যা বিটেলস’। 

প্রথম রানার্স-আপ হয়েছে, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালের শিক্ষার্থীদের দল, ‘নাউ ইউ সি আস’ এবং দ্বিতীয় রানার্স আপ হয়েছে আইবিএ’র ‘থ্রি হর্সম্যান’। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞাপন

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব জনাব সোহরাব হোসাইন।

তিনি বলেন, দক্ষ জনশক্তি উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই ধরনের প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের যেমন মেধা যাচাই হয়, তেমনি দেশের উন্নয়নেও নতুন নতুন সম্ভাবনা এবং দ্বার উন্মুক্ত হয়। বিএটি’র মতো অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোকেও দেশের টেকসই উন্নয়নে এই ধরনের উদ্যোগের মধ্য দিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং কর্পোরেট জগতের অভিজ্ঞতার সেতুবন্ধন তৈরি করে। বাংলাদেশের তরুণদের উৎকর্ষতা ও মানবসম্পদ উন্নয়নে এই প্ল্যাটফর্ম অঙ্গীকারবদ্ধ।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (বিএটি বাংলাদেশ) ২০০৪ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। এবছর ১৬ তম আসরেও ছিল শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী কৃষি, মৃত্তিকা বিজ্ঞান, প্রকৌশলী এবং ব্যবসায় বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন পদক্ষেপে অনলাইন এবং অফলাইনের মধ্য দিয়ে সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক কাঠামোতে অবদান রাখার পথ তৈরি করা হয়। গ্র্যান্ড ফিনেলের মধ্য দিয়ে মূল পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন তারা। তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ লড়াইয়ের মাধ্যমে সেরা ১৫ জন শিক্ষার্থী চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।

বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেহজাদ মুনিম বলেন, ব্যাটেল অব মাইন্ডস শিক্ষার্থীদের একটি সুযোগ তৈরি করে দেয় নিজেদের প্রতিভা এবং ভাবনাকে উন্মোচিত করার। এর ফলে শিক্ষার্থীরা যেমন উপকৃত হয়, তেমনি দেশের টেকসই উন্নয়নেও রাখে প্রভাব।