জনপ্রিয় কমিক চরিত্র সুপারম্যান, বাংলায় দেখানো হচ্ছে এই প্রথমবারের মতো। ধারাবাহিকভাবে দেখানো হবে ব্যাটম্যানও।
যেখানে কোনো অন্যায়, সেখানেই হাজির সুপারম্যান। দুষ্ট লোকদের শায়েস্তা করতে সে একাই যথেষ্ট। যুক্তরাষ্ট্রের লেখক জেরি সিগাল এবং জো শাস্টার-এর তৈরি এই সুপারম্যান চরিত্রটি তাই খুবই জনপ্রিয় গোটা বিশ্বে।
বিজ্ঞাপন
গল্প যেমন
ক্রিপটন গ্রহে জন্মগ্রহন করে ক্যাল-এল নামক একজন। তার বাবা তাকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেয় ক্রিপটন ধ্বংস হবার ঠিক আগ মুহুর্তে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস শহরে এসে পড়ে সে। ক্যাল-এলকে এক কৃষক ও তার স্ত্রী খুঁজে পায়। সেখানে সে ক্লার্ক কেন্ট নামে বড় হতে থাকে। ছোটবেলা থেকেই তার নানা অতিমানবীয় ক্ষমতা দেখা যায়। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ ক্ষমতা দিয়ে মানুষের বিভিন্নরকম উপকার করতে থাকে সে। তার নাম হয়ে যায় সুপারম্যান।
ওয়ার্নার ব্রাদার্স-এর পরিবেশনায় এটি দেখাচ্ছে নাগরিক টেলিভিশন, ০১ আগস্ট ২০১৮ থেকে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টায়।
নাগরিক টিভির অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান কামরুজ্জামান বাবু জানাচ্ছেন-
আমরা দর্শকদের এক ধরনের ফ্যান্টাসিতে নিয়ে যেতে চাই। আমার মনে হয় গত ৩/৪ প্রজন্মের এমন কেউ বাদ নেই যাদের কৈশর সুপারম্যানে মগ্ন ছিল না। দর্শকদের জন্য এটি নাগরিকের বিশেষ উপহার।
প্রতিদিন দুপুর বারোটায় এবং বেলা দেড়টায় দেখা যাচ্ছে বাংলা সুপারম্যান-এর পুনঃপ্রচার।
সুপারম্যান-এর ধারাবাহিকতায় একই চ্যানেলে আসছে আরেক জনপ্রিয় কমিক সিরিজ ‘ব্যাটমান’।
নাগরিক টিভির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে-
নাগরিক টেলিভিশন চেষ্টা করছে এমন একটি কার্টুন সিরিজ প্রদর্শন করতে, যা শিশু-কিশোরসহ যে কোনো বয়সের মানুষের কাছে ভাল লাগবে। সেই ধারাবাহিকতায় ‘সুপারম্যান’ সিরিজের পর আমরা শুরু করবো বিশ্বের আরেক জনপ্রিয় কার্টুন সিরিজ ‘ব্যাটম্যান’ এর সম্প্রচার।
একেবারেই নিরবে নিভৃতে না ফেরার দেশে চলে গেছেন ‘কি ছিলে আমার, বলো না তুমি’খ্যাত গায়ক মনি কিশোর। এই শিল্পীর মরদেহ উদ্ধার টিমে ছিলেন রামপুরা থানার এসআই জুবায়ের রহমান।
তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমরা উনার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পাই। এরপর বাড়িওয়ালা আর এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে উনার বাসায় গিয়ে মরদেহ পাই। এখনো ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসেনি। তাই স্পষ্ট করে উনার মৃত্যুর কারণ বলা যাচ্ছে না। তবে মরদেহ থেকে যে ধরনের গন্ধ ছড়াচ্ছিল তা দেখে ধারণা করতে পারি, উনি কয়েকদিন আগেই মারা গেছেন। যেহেতু একা থাকতেন বাসায়, তাই হয়তো কেউ টের পায়নি যে উনি মারা গেছেন। তবে আমরা তার শরীরে কোন আঘাত বা আত্মহত্যার কোন লক্ষন পাইনি। ধারণা করছি, অসুস্থতা থেকেই উনি মারা গিয়েছেন।’
নব্বই দশক থেকেই গান গেয়ে শ্রোতার মন জয় করেছেন মনি কিশোর। শুধু ‘কী ছিলে আমার, বলো না তুমি’নয়, ‘সেই দুটি চোখ কোথায় তোমার’, ‘তুমি শুধু আমারই জন্য’, ‘মুখে বলো ভালোবাসি’, ‘আমি মরে গেলে জানি তুমি’সহ বেশকিছু জনপ্রিয় গানের শিল্পী মনি কিশোর। অডিওতে চুটিয়ে কাজ করেছেন এক সময়। তার সবচেয়ে শ্রোতাপ্রিয় গান ‘কী ছিলে আমার’ তারই সুর করা ও লেখা। কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে ছিলেন লোকচক্ষুর অন্তরালে। অনেকটা অভিমান থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন। শেষ দিকে তো এমনও হয়েছে, কেউ যাতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারে, নিজের ব্যবহৃত পুরোনো মুঠোফোন নম্বর বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
রামপুরা টেলিভিশন ভবনের পাশে একটি ভাড়া বাসায় একা থাকতেন। গতকাল শনিবার রাতে চিরদিনের জন্য তার শেষ পৃথিবী ভ্রমণের খবর পাওয়া যায়। মারা যাওয়ার পর মরদেহ কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে। নব্বই দশকের শুরুতে বিয়ে করেন মনি কিশোর। দেড় যুগ আগে তাদের দাম্পত্যজীবনের ইতি ঘটে। বিয়ের সময়ই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন মনি কিশোর। সে হিসেবে তার মরদেহের দাফন করা হবে বলে জানালেন ভাই অশোক কুমার।
তিনি জানালেন, মনি কিশোর বেঁচে থাকা অবস্থায় তার দাফনের বিষয়টি একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে জানিয়েছিলেন। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এরপর তারা যা সিদ্ধান্ত নেবে, সেখানেই মরদেহ দাফন করা হবে। মেয়ে শুধু এটুকু বলেছে, ওর বাবাকে যেখানে কবর দেওয়া হচ্ছে, সেখানে যেন একটা চিহ্ন রাখা হয়।
নব্বই দশকের শুরুতে ‘চার্মিং বউ’ অ্যালবামের ‘কী ছিলে আমার’ গানটি মনি কিশোরকে ব্যাপক পরিচিত করে দেয় সংগীতাঙ্গনে। একে একে ৩০টির বেশি একক অ্যালবাম করে ফেলেন। তারপর একসময় অডিও জগৎ নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যেতে থাকল। একটা সময় মনি কিশোরের আর নিয়মিত দেখা মেলেনি।
তবে চলতি বছর এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি আবারও গান করছেন। এমনকি পুরোনো গানগুলো ইউটিউবে দিচ্ছেন পর্যায়ক্রমে। জনপ্রিয় গান ‘কী ছিলে আমার’ নতুন করে প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার ভাষ্য ছিল, এ প্রজন্মের শ্রোতারা গানটি শুনেছেন। ইউটিউবে প্রচুর ভিউ। স্টেজে গেয়ে থাকেন তরুণেরা। কিন্তু গানের মূল গায়ককে তারা চেনেন না। গানটির সুরকার ও গীতিকার কে, তা জানেন না। এ রকম জায়গা থেকে ভেবেছেন, এ প্রজন্মের কাছেও গানটি পরিচিত হোক। তাদের মধ্যে এটি ছড়িয়ে দেওয়া দরকার। এ ছাড়া আলাদা করে দেড় শ গান তৈরি করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘গানগুলো আমার জীবদ্দশায় প্রকাশ করতে চাই না। কিছু গান মৃত্যুর পরও প্রকাশ পাবে।’ মনি কিশোর তার এই গানগুলো প্রকাশের আগেই চলে গেলেন অনন্তযাত্রায়। এই শিল্পী যেমনটি চেয়েছিলেন, হয়তোবা সেই ইচ্ছা পূরণ করবে তার পরিবার। তার তৈরি হওয়া গানগুলো হয়তোবা সামনে প্রকাশিত হবে।
মনি কিশোরের প্রকৃত নাম অরুণ কুমার মণ্ডল। পুলিশ কর্মকর্তা বাবা অনিল কুমার মণ্ডলের ছেলে অরুণ কুমার মণ্ডল ছিলেন কিশোর কুমারের ভক্ত। ডাকনাম ছিল মনি। কিশোর কুমারের ভক্ত ছিলেন বলে নামের সঙ্গে ‘কিশোর’ জুড়ে নিয়েছিলেন। জীবিত থাকা অবস্থায় মনি মজা করে বলেছিলেন, ‘কুমার শানু নিয়েছেন “ওস্তাদের” নামের একাংশ। আমি নিয়েছি তার নামের আরেক অংশ।’
মেধাবী অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী সোহানা সাবা বরাবরই নিজের মতামত প্রকাশ করতে পছন্দ করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছাত্র আন্দোলনে নিজের অবস্থান নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে নিদারুণ কটাক্ষের শিকার হলেও সাবা কখনোই কোন বিষয়ে নিজের মত প্রকাশ থেকে বিরতি থাকেননি।
আজও নিজের মনোভাব প্রকাশ করেছেন ফেসবুকে। তিনি লেখাটা শুরু করেছেন সদ্য প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী মনি কিশোরকে নিয়ে।
সাবার ভাষ্য, ‘জানতে পারলাম, মনি কিশোর নামে একজন গায়ক মারা গেছেন আজ সকালে। তার গানগুলো শুনে শুনে বড় হয়েছি। কিন্তু তিনি যে বেঁচে আছেন বা কোথাও আছেন সে সম্পর্কে কখনো কোন কৌতুহল তৈরি হয়নি। তার মত একজন গুণী গায়ক সে রকম কোন সুযোগ সুবিধা চেয়েছেন বা পেয়েছেন বলেও আমার জানা নেই। ভালো হয়েছে যে তিনি লোক চক্ষুর আড়ালে ছিলেন।’
সাবা আরও লিখেছন, ‘‘তিনি যদি সবার সামনে থাকতেন, অনেক শিল্পীদের জন্য অথবা অনেক অযোগ্য শিল্পীদের জন্য তিনি থ্রেট হিসেবে থাকতেন! তখন সে অশিল্পীরা বা অযোগ্য লোকরা এসে কোন একটা দুর্বলতার মুহূর্তে বলে উঠতেন, ‘ওর কি কোন বেল আছে? ও কি শিল্পী হওয়ার যোগ্য? একটা দুইটা গান গেয়ে ফেমাস হয়ে নিজের শিল্পী হিসেবে সত্তাকে বেচে দিয়েছেন!’’
এরপর ভিন্ন একটি প্রসঙ্গে লিখেছেন সাবা, ‘‘কদিন আগে একটা চমৎকার পর্যালোচনা পড়ছিলাম, কি করে একটি অপ্রতুল দ্বীপে বড় মাংসাশী প্রাণীগুলো সাইজে ছোট হতে থাকে এবং কি করে ছোট প্রাণী যেমন টিকটিকি গিরগিটি সাইজে বড় হতে থাকে। কি করে আমাদের দেশে আবদুল্লাহ আবু সাইদের মতো পণ্ডিত ব্যক্তি থাকতে, কিছু মাথামোটা মানুষ সবার জাতীয় পণ্ডিতে পরিণত হয়! কি করে চমৎকার কিছু সিনেমায় চমৎকার অভিনয়ের পরেও কিছু মানুষ নিজের নামের পূর্বে ‘হিরো’ লাগিয়ে জাতীয় হিরোতে পরিণত হয়।’’
সবশেষে সোহানা সাবা লিখেছেন, ‘ডিজিটাল যুগে ভুলভাল কাণ্ড করে অথবা সেলিব্রেটিদের সাথে নিজের পিআর বাড়িয়ে নিজেদেরকে সেলিব্রেটি ভাবলেই কি আপনি সত্যিকারের শিল্পী হয়ে উঠলেন? একবার ভাবুন, মাথাটা খাটান। আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন। অবশ্য মাথা এবং আয়না পরিষ্কার থাকলে পরিষ্কার দেখতে পাবেন, না হলে কিছুই দেখতে পাবেন না। এই ভুল ধারণা নিয়েই জীবন কাটিয়ে দেবেন।’
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী সোমনূর মনির কোনাল এবার আসছেন ‘দুষ্টু হাসি’ নিয়ে। না বাস্তবে তিনি মিষ্টি হাসির ভীষণ মিষ্টি মেয়ে। তবে গানে গানে তিনি এবার বলেছেন দুষ্টু হাসির কথা। তার নতুন গানের শিরোনাম ‘দুষ্টু হাসি’। নতুন এই দ্বৈত গানটিতে কোনালের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন শ্রোতাপ্রিয় শিল্পী মোহাম্মদ মিলন। জামাল হোসেনের কথায় এটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন ইমরান মাহমুদুল। মিউজিক ভিডিও পরিচালনা করেছেন সৈকত রেজা। এতে মডেল হয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী মেধা। রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রতি মিউজিক ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছে।
কোনাল বলেন, ‘‘মিলনের সঙ্গে আমার গাওয়া আগের গানটি শ্রোতারা দারুণভাবে গ্রহণ করেছেন। সে বিষয়টি মাথায় রেখে ‘দুষ্টু হাসি’ গানটি করা হয়েছে। এই সময়ে শ্রোতারা যে ধরনের গান শুনেতে চান এটি তেমনই। গানের কথা অসাধারণ। সুরও ভালো হয়েছে। গানটিতে শ্রোতাদের বেশ সাড়া পাচ্ছি।’’
গীতিকার জামাল হোসেন বলেন, মিলন-কোনালের ‘পাই না তোকে’ গানটির সাফল্য আমাকে তাদের নতুন গান করার জন্য অনুপ্রাণিত করেছে। আমি আগের গানটির চেয়ে ভালো কিছু কথায় এটি সাজালাম। এখন সস্তা কথায় গান বেশি হচ্ছে। আমাদের অনেক গানেই শৈল্পিকতা পাই না। সব ঠিক রেখে সুন্দর একটি গান করতে আমি চেষ্টা করেছি।
গত বছর প্রহেলিকা সিনেমার ‘মেঘের নৌকা’, প্রিয়তমা সিনেমার ‘প্রিয়তমা’ ও রাজকুমার সিনেমার ‘রাজকুমার’ গানগুলো দিয়ে শ্রোতাদের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলেছেন মেধাবী শিল্পী কোনাল।তিনি বর্তমানে একক গান ও প্লেব্যাক নিয়েও ব্যস্ত। গতকাল সন্ধ্যায় ‘চলছে বিয়ের লগন’ শিরোনামে আরও একটি নতুন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। এছাড়া নতুন সিনেমায় প্লেব্যাকও করেছেন জনপ্রিয় এই গায়িকা।
বিশ্বে বিভিন্ন দেশ মাতিয়ে ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান অভিনীত ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘তুফান’ এবার মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানে। উর্দু ভাষাতেই সেখানে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি। আর এ খবর শোনার পর থেকেই পাকিস্তানি সিনেমাবিষয়ক ফেসবুক পেজসহ দেশটির বেশিকিছু ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে চলছে দারুণ উন্মাদনা । ‘বাংলা সিনেমার কিং, অভিনন্দন পাকিস্তানে’, ‘স্বাগত শাকিব খান’, ‘সাপোর্ট ঢালিউডের শাকিব খান’, ‘বাংলাদেশের সুপারস্টারের অপেক্ষায়’-এমনই নানা মন্তব্য দেখা যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
সিনেমাটির প্রযোজক শাহরিয়ার শাকিল জানান, সিনেমাটি ইতিমধ্যে উর্দুতে ডাব করা শেষ। পাকিস্তানের দর্শকদের আগ্রহ থেকেই সিনেমা পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে উল্লেখ করে শাকিল বলেন, ‘আমরা আগামী নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে পাকিস্তানে বড় পরিসরে আমাদের “তুফান” মুক্তি দিচ্ছি। পাকিস্তানের দর্শকদের বাংলা সিনেমা নিয়ে আগ্রহ রয়েছে, সেটা বুঝতে পারছি। আশা করছি, সেই প্রত্যাশা পূরণ হবে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ১৭ জুন দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় রায়হান রাফী পরিচালিত ‘তুফান’। মুক্তির পরপরই সিনেমাটি দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন দর্শক। স্টার সিনেপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, জুন-জুলাইয়ে টিকিট বিক্রির হিসাবে প্রথমে ছিল ‘তুফান’। দর্শক চাহিদার কারণে এখনো সিনেপ্লেক্সসহ দেশের বেশ কিছু হলে প্রদর্শিত হচ্ছে সিনেমাটি।
পাকিস্তানে মুক্তির আগে সিনেমাটি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, সুইডেন, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, পর্তুগাল, আবুধাবি, বাহরাইন, কাতার, মালয়েশিয়ায় ও ওমানের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এবং প্রবাসী দর্শকদের কাছে প্রশংসিত হয়।
‘তুফান’ সিনেমায় শাকিব খানকে দ্বৈত চরিত্রে দেখা গেছে। তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ভারতের মিমি চক্রবর্তী এবং বাংলাদেশের মাসুমা রহমান নাবিলা।
আরও আছেন চঞ্চল চৌধুরী, ফজলুর রহমান বাবু, গাজী রাকায়েত, সালাহউদ্দিন লাভলু, শহীদুজ্জামান সেলিম, সুমন আনোয়ার, গাউসুল আলম শাওনসহ অনেকে। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে আলফা-আই স্টুডিওজ লিমিটেড, ডিজিটাল পার্টনার চরকি এবং ইন্টারন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে আছে এসভিএফ। বর্তমানে সিনেমাটি ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম চরকি ও হইচইতে দেখা যাচ্ছে।