দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথমবারের মত প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একজন নারী। তার নাম মান্দিসা মায়া। বৃহস্পতিবার ( ২৫ জুলাই) প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা মায়ার নাম ঘোষণা করেন।
এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা বর্তমান উপ-প্রধান বিচারপতি মান্দিসা মায়াকে দেশের নতুন সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারক হিসেবে মনোনীত করেছেন। প্রধান বিচারপতি হিসেবে তার মেয়াদ ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তিনি বর্তমান প্রধান বিচারপতি রেমন্ড জোন্ডোর স্থলাভিষিক্ত হবেন। জোন্ডো অবসর নিচ্ছেন।
বিজ্ঞাপন
মায়া ( ৬০) সাংবিধানিক আদালতে তার পদোন্নতির আগে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট অফ আপিলের বিচারক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
রামাফোসা ফেব্রুয়ারিতে প্রধান বিচারপতির জন্য মায়াকে মনোনীত করেছিলেন এবং মে মাসে জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন তার সাক্ষাৎকার নেয়।
রামাফোসা এক বিবৃতিতে বলেছেন, কমিশন তাকে সুপারিশ করেছে এবং তাকে এ পদের জন্য নিয়োগ দিতে পারা দেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ভয়াবহ দাবানলের পর লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ। পূর্বাভাসে সেখানের স্থানীয় সময় শনিবার থেকে শুরু করে সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি ও কিছু কিছু জায়গায় তুষারপাত হওয়ার কথাও বলা হয়। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সিএনএন এর একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলো হয়, দীর্ঘ দাবানলে পুড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলস। সেখানে দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি, গাড়ি ও অন্যান্য অবকাঠামো। অবশেষে সেখানে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনার কথা জনায় দেশটির আবহাওয়া বিভাগ। এই বৃষ্টি সেখানকার মানুষকে কিছুটা স্বস্তি এনে দিতে পারে। পাশাপাশি এটাও আশঙ্কা করা হচ্ছে বৃষ্টির কারণে সৃষ্টি হতে পারে নতুন দুর্ভোগ।
গত আট মাসেও লস অ্যাঞ্জেলসের অনেক জায়গাতে একবারও বৃষ্টি হয়নি। ফলে এখানকার আবহাওয়া বেশ শুষ্ক হয়ে পড়েছিল। জাতীয় আবহাওয়া বিভাগের লস অ্যাঞ্জেলস অফিসের আবহাওয়াবিদ অ্যারিয়েল কোহেন সিএনএনকে বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় লস অ্যাঞ্জেলসের মাটি সিমেন্টের মতো হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টি হলে সেগুলো তাৎক্ষণিকভাবে গড়িয়ে যেতে পারে। তবে যদি বৃষ্টি ধীরে হয় এবং পুড়ে যাওয়া অঞ্চলগুলোর মাটি পানি টেনে নিতে পারে তাহলে বৃষ্টি উপকারী হবে।
কোহেন উদ্বেগ প্রকাশ করে আরও বলেন, যদি হঠাৎ করে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, এতে পাহাড়ি অঞ্চলের মাটি আলগা হয়ে সেটি ভূমিধস ঘটাতে পারে। এতে নিচের বসতির ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এছাড়াও আগুনে পোড়া ধ্বংসস্তূপও বৃষ্টির পানিতে গড়িয়ে যেতে পারে। খুব বেশি বৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যাও দেখা দিতে পারে। এমনটি হলে বিষয়টি ভালো হবে না বলে তিনি সতর্কতা দিয়েছেন ।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের ভয়াবহ এ দাবানলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়ে লস অ্যাঞ্জেলেস। দাবানলের এমন ভয়াবহতা অনেক বছর ধরে দেখেনি দেশটির নাগরিকেরা। লস অ্যাঞ্জেলসের দাবানলে প্রাণ যায় অন্তত ২৮ জনের এবং ১৫ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি ও স্থাপনা ধ্বংস হয়।
দক্ষিণ-পশ্চিম তাইওয়ানে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকালের এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.১। চীনের ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক সেন্টার (সিইএনসি) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
চীনের স্থানীয় গণমাধ্যম শিনহুয়া'র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৩৮ মিনিটে তাইওয়ানের তাইনান শহরের কাছে ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। প্রাথমিকভাবে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। নিকটবর্তী এলাকায় সুনামির কোনো সতর্কতাও জারি করা হয়নি।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে এটা তাইওয়ানে আঘাত হানা দ্বিতীয় ভূমিকম্প। এর আগে, গত সপ্তাহে (২০ জানুয়ারি) দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে ৬.৪ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে।
সমুদ্রের পর এবার আকাশপথেও বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। চলতি বছর যেকোনো সময় চালু হবে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে কাজ চলছে ভিসা জটিলতা নিরসন নিয়েও।
এবার পাকিস্তানের সাথে সরাসরি ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইকবাল হুসেইন। এতে করে উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, শনিবার দেশটির কাইবার-পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতাকালে ইকবাল হুসেইন দুই দেশের মধ্যে গভীর ও ঐতিহাসিক সম্পর্কের ওপর জোর দেন এবং ভ্রমণ ও যোগাযোগের সুবিধার্থে সরাসরি ফ্লাইট চালু করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
তিনি উল্লেখ করেছেন, এই ধরনের পদক্ষেপ উভয় দেশের মধ্যে পর্যটন, শিক্ষা এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াবে। হাইকমিশনার বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্কের কথাও তুলে ধরেন এবং এই সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে উল্লেখ করেন।
তিনি মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন এবং উল্লেখ করেন, কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া তরুণ প্রজন্মকে তাদের অধিকারের কথা বলার ক্ষমতা দিয়েছে এবং সেটি দেশে বাকস্বাধীনতার শক্তিশালী সংস্কৃতিতে অবদান রেখেছে।
হাইকমিশনার ইকবাল হুসেইন খাইবার পাখতুনখাওয়াতে বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবা এবং শিল্প খাতে বিনিয়োগের বিশাল সুযোগের কথাও উল্লেখ করেছেন। তিনি পাকিস্তানে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদার কথাও উল্লেখ করেন এবং এর পাশাপাশি চট্টগ্রাম এবং করাচিকে সংযুক্তকারী শিপিং রুটের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চলছে বলেও জানান।
হাইকমিশনার বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন নিয়েও কথা বলেন এবং প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে অর্থনৈতিক উন্নয়নে তার দেশের ফোকাস রয়েছে বলেও পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি প্রতিরক্ষা খাতে ব্যতিক্রমী সক্ষমতার জন্য পাকিস্তানের বিমানবাহিনীর প্রশংসাও করেন।
ইরান বিশ্বের সবচেয়ে পর্বতময় দেশগুলোর একটি। এখানে হিমালয়ের পরেই এশিয়ার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দামভান্দ অবস্থিত। দেশটির জনগণ জাতিগত ও ভাষাগতভাবে বিচিত্র হলেও এরা প্রায় সবাই মুসলিম। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এ অঞ্চলটি শিয়া মুসলমানদের কেন্দ্র। ইরানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভাণ্ডার আছে। পারস্য উপসাগরের অন্যান্য তেলসমৃদ্ধ দেশের মতো ইরানেও তেল রফতানি ২০ শতকের শুরু থেকে দেশটির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার জন্য ইরান জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বিভিন্ন বিমানবন্দর।
ইরানের ব্যস্ততম ৭টি বিমানবন্দর নিয়ে আলোচনা করা হলো।
ইমাম খোমেইনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইরানে বিদেশী বিমানের প্রধান কেন্দ্র এবং গন্তব্যস্থল ইমাম খোমেনি (রহ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরটি তেহরান-কোম মহাসড়ক থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং এর দুটি রানওয়ে রয়েছে যথাক্রমে ৪,১৯৮ এবং ৪,২৪৯ মিটার লম্বা এবং ৪৫ মিটার প্রশস্ত। ২০০৪ সালে ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর প্রকল্পের প্রথম পর্যায় কার্যকর করা হয়। এই বিমানবন্দরের বেশিরভাগ ফ্লাইটই বিদেশি।
তেহরান মেহরাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইরানের অন্যতম সেরা বিমানবন্দর মেহরাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৩৮ সালে নির্মিত বিমানবন্দরটি প্রথমে তেহরানের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু হলেও ইমাম খোমেনি (রহ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠার সাথে সাথে মেহরাবাদ বিমানবন্দরটি অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে, কিছু বিদেশী জিয়ারত প্রার্থীর ফ্লাইট এখনও এই বিমানবন্দর থেকে পরিচালিত হয়। মেহরাবাদ বিমানবন্দরে ৬টি টার্মিনাল এবং ৩টি রানওয়ে রয়েছে যার দৈর্ঘ্য ৪৭৪, ৩,৯৯২ এবং ৪,০২৮ মিটার।
শহীদ হাশেমিনেজাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, মাশহাদ
ইরানের আরও একটি অন্যতম সেরা বিমানবন্দর শহীদ হাশেমিনেজাদ বিমানবন্দর। এটি মাশহাদের পানজদেহ খোরদাদ স্কয়ারে অবস্থিত। এই বিমানবন্দরের রানওয়ে ১৯৬৭ সালে চালু হয় এবং প্রতিদিন বিভিন্ন ফ্লাইট পরিচালনা করে। মেহরাবাদের পরে শহীদ হাশেমিনেজাদ ইরানের ব্যস্ততম বিমানবন্দর এবং এর দুটি রানওয়ে রয়েছে, ৩,৯২৫ এবং ৩,৮১১ মিটার লম্বা। এছাড়াও, এই বিমানবন্দরে ২টি টার্মিনাল রয়েছে, একটি অভ্যন্তরীণ বিমানের জন্য এবং অন্যটি আন্তর্জাতিক বিমানের জন্য।
শহীদ দস্তগীব বিমানবন্দর, শিরাজ
ইরানের আরেকটি সেরা বিমানবন্দর হল শিরাজের শহীদ দস্তগীব বিমানবন্দর। শিরাজ বিমানবন্দরটি ১৯২৯ সালে প্রথম নির্মিত হয়েছিল। এই বিমানবন্দরে ৪,২৭২ এবং ৪,৩৩৪ মিটার লম্বা দুটি রানওয়ে রয়েছে এবং ইমাম খোমেনি বিমানবন্দরের পরে এখানে সবচেয়ে উন্নত নেভিগেশন সরঞ্জাম রয়েছে। শহীদ দস্তগীব বিমানবন্দরে ২টি টার্মিনাল রয়েছে,একটি অভ্যন্তরীণ বিমানের জন্য এবং অন্যটি আন্তর্জাতিক বিমানের জন্য।
কিশ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
দক্ষিণ ইরানে কিশ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ধারণাটি ১৯৬০ সাল থেকে শুরু হয়। পরবর্তী বছরগুলোতে দ্বীপের উন্নয়নের সাথে সাথে ১৯৭৭ সালে এটি চালু হওয়ার আগ পর্যন্ত এই বিমানবন্দর তৈরির পরিকল্পনাটি আলোচ্যসূচিতে ছিল। কিশ বিমানবন্দরটি দ্বীপের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত এবং এর ৩টি টার্মিনাল রয়েছে। অভ্যন্তরীণ, আন্তর্জাতিক এবং সিআইপি। কিশ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইরানের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরণের ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়। এছাড়াও, এই বিমানবন্দর থেকে পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোতেও ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়।
ইসফাহান শহীদ বেহেশতি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসফাহান বিমানবন্দর ইরানের প্রাচীনতম বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি যেটি ১৯৮২ সালে জে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি হাইওয়েতে স্থানান্তরিত হয়। এই বিমানবন্দরটি ইসফাহান শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং ১,৩১৫ হেক্টর এলাকা জুড়ে অবস্থিত। শহীদ বেহেস্তি বিমানবন্দরে ৪৩৯৭ মিটার দৈর্ঘ্যের ২টি রানওয়ে রয়েছে। ইসফাহানের শহীদ বেহেস্তি বিমানবন্দর ইরানের অন্যতম সেরা বিমানবন্দর যেখানে অত্যন্ত উন্নত নেভিগেশন সরঞ্জাম রয়েছে। এই বিমানবন্দরে অসংখ্য অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল করে।
তাবরিজ শহীদ মাদানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
১৯৪৭ সালে উত্তর-পশ্চিম ইরানের তাবরিজের আর্তেশ স্ট্রিটের শেষে এয়ার রেডিও নামে একটি অফিস প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ৩ বছর পরে এতে একটি মাটির রানওয়ে যুক্ত করা হয়। ১৯৫৬ সালে এটিকে একটি বিমানবন্দর হিসেবে রূপান্তর করার জন্য নেভিগেশন সরঞ্জাম সেখানে স্থানান্তর করা হয়। অবশেষে, ভবন নির্মাণ এবং আরও সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ১৯৫৫ সালে তাবরিজের শহীদ মাদানি বিমানবন্দরটি চালু করা হয়। সময়ের সাথে সাথে তাবরিজের শহীদ মাদানী বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক রূপ ধারণ করে এবং আজ যাত্রীবাহী বিমানের পাশাপাশি এটি সামরিক বিমানও পরিচালনা করে।