তবে প্রবল গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন এ সামরিক শাসক। এরপর জেলও খাটতে হয় তাকে।
তবে প্রবল গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন এ সামরিক শাসক। এরপর জেলও খাটতে হয় তাকে।
দেশের সকল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত ১৬ হাজার ২৪৬ জনের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছে বাংলাদেশ এক্সট্রা মোহর (নকল নবিশ) এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটি।
সোমবার (২১ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন তারা। সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক আল আমিনের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচির সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সহ সভাপতি শেখ এনামুল হাসান রুমেল।
অবস্থান কর্মসূচিতে নকল নবিশ'রা বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মহান সংসদ সহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ ও কর্মকর্তাগণ নকল নবীশদের চাকুরী জাতীয়করণের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর বহু সরকারের পালাবাদল ঘটে। কিন্তু নকল নবীশদের খোঁজ কেউ রাখেনি।
তারা বলেন, দেশের বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাইকোর্ট, সুপ্রীমকোর্ট এর নকল নবীশ মিডওয়াইফারি নার্সদেরকেও রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধন অধিদপ্তরের নকল নবীশদের বিষয়টি আজও সংশ্লিষ্ট দফতর আমলে নেননি। নকল নবীশরা সরকারি কোন বেতন ভাতা পান না। সমাজের মানুষ জানে তারা সরকারি চাকুরী করেন। কিন্তু বাস্তবে নকল নবীশরা জমির দলিলের এক পৃষ্ঠা বালামে লেখলে মাত্র ২৪ টাকা মঞ্জুরি পায়।
প্রকৃতপক্ষে এক পৃষ্ঠা বালাম লেখার জন্য জনগণের কাছ থেকে সরকার রাজস্ব নেয় ৪০ টাকা। সেখান থেকে নকল নবীশদের দেয়া হচ্ছে ২৪ টাকা। বাকি ১৬ টাকা রাজস্ব খাতে জমা হচ্ছে। নকল নবীশদের টাকা দিয়েই তাদের চাকুরি স্থায়ীকরণ করা সম্ভব। নকল নবীশদের দীর্ঘদিনের দাবি চাকুরী স্থায়ী করা হোক। কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার অভাবে আমরা আজও অন্ধকারেই রয়েগেছি।
অবস্থান ধর্মঘটে নকল নবিশরা বলেন, আইন ও বিচার বিভাগের নিবন্ধন অধিদপ্তর দেশের ২য় বৃহত্তম রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান। এটি রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর, আমরাই জনগণের ভূমি নিবন্ধনের স্থায়ী রেকর্ড করে থাকি। অনেক আগেই নকল নবীশদের চাকুরী রাজস্ব খাতে নেয়া উচিত ছিলো।
সাভারের আশুলিয়ায় বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে বাইপাইল মোড়ে নবীনগর-চন্দ্রা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা।
সোমবার (২১ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে জেনারেশন নেক্সট নামে একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে এই বিক্ষোভ শুরু করে।
শ্রমিকদের অবরোধের মুখে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে সড়কটি। এর প্রভাবে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানান, কারখানা কর্তৃপক্ষ গত তিন মাস যাবত শ্রমিকদের বেতন ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধ করছে না। বেতন না দিয়েই কিছুদিন আগে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। মালিকপক্ষ কয়েক দফায় শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের আশ্বাস দিলেও গত ৩ মাসে কোন বেতন ভাতা পাননি তারা। কারখানাটিতে স্টাফদেরও কয়েক মাসের বেতন ভাতা বকেয়া বলে জানিয়েছেন বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা।
সাইফুল ইসলাম নামে কারখানার একজন শ্রমিক বলেন, গত তিন মাস ধরে পরিবার নিয়ে খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। বাসাভাড়া ও দোকান বাকি থাকায় অনেকটাই না খেয়ে দিন পার করছি। কোথাও চাকরিও পাচ্ছি না।
এক মাসের বেতন-ভাতা বকেয়া রেখে গত দুই মাস আগে কর্তৃপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। এখনও কারখানা বন্ধ রয়েছে। চলতি মাস পর্যন্ত আমাদের ৩ মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে। গত মাসে বিজিএমইএ এবং শ্রম মন্ত্রণালয় আমাদের আশ্বাস দিলেও এখনো বকেয়া বেতন ভাতা পাইনি। তাই বাধ্য হয়ে মহাসড়কে এসেছি। বেতন না পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলবে।
শিল্প পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, সকাল থেকে জেনারেশন নেক্সটের শ্রমিকরা বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়কটি অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি, চেষ্টা করছি শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সমস্যার সমাধান করার।
এ বিষয়ে একাধিকবার কল করেও শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো সারোয়ার আলমের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এই রিপোর্ট লেখার সময় দুপুর দেড়টা নাগাদ সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
বগুড়ার গাবতলীতে মোবাশ্বের হোসেন (১২) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। এঘটনায় নিহত স্কুল ছাত্রের জ্যাঠাতো ভাই নাবিল আহম্মেদকে (১৮) আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে গাবতলী উপজেলার নাড়ুয়ামালা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মোবাশ্বের হোসেন নাড়ুয়ামালা গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র।
গবাতলী উপজেলার নাড়ুয়ামালা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলজার হোসেন এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, মোবাশ্বের হোসেনের হার্টে ফুটো থাকায় কয়েকদিন আগে অপারেশন করে আনা হয়। একারণে মোবাশ্বের বাড়ি থেকে বের হতো না।
সোমবার মোবাশ্বের বিছানায় শুয়ে তার জ্যাঠাতো ভাই এর মোবাইল ফোন নিয়ে খেলছিল। না বলে ফোন নেয়ার কারনে তার জ্যাঠাতো ভাই নাবিল আহম্মেদ মোবাশ্বেরকে চাকু দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। তিনি বলেন নাবিল আহম্মেদও মানসিক রোগী। সে ওই বাড়িতেই থাকে। ঘটনার পর পালিয়ে না গিয়ে বাড়িতেই ঘোরাঘুরি করছিল। পরিবারের লোকজন ঘটনাটি টের পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। এসময় নাবিল পুলিশের সামনেই ছিল। পরে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিক ইকবাল বলেন, স্থানীয়রা পুলিশকে জানিয়েছে নাবিল দীর্ঘদিন যাবৎ মানসিক রোগী। হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নাবিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এঘটনায় এখনও থানায় মামলা হয়নি।
বিভিন্ন দাবি-দাওয়া ও বৈধ-অবৈধ যানবাহনের আধিক্যের কারণে রাজধানীর সড়কের শৃঙ্খলা ভেঙে অসহনীয় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
পাশাপাশি তিনি বলেছেন, ছাত্র-জনতাসহ নগরে বসবাসকারী জনসাধারণকে সচেতন ও সস্পৃক্ত করার মাধ্যমে ট্রাফিক শৃঙ্খলা উন্নয়ন সম্ভব।
সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ডিএমপি কর্তৃক গৃহীত ট্রাফিক পক্ষ-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপেদেষ্ট বলেন, ছাত্র-জনতাসহ নগরে বসবাসকারী জনসাধারণকে সচেতন ও সস্পৃক্ত করার মাধ্যমে ট্রাফিক শৃঙ্খলা উন্নয়ন সম্ভব। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগর পুলিশ ১৫ দিন ব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এর ফলে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক বিভাগের কাজে যেমন গতি আসবে, তেমনি ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে জনভোগান্তি কমে আসবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অবকাঠামো বৃদ্ধি পেলেও পরিবহন ব্যবস্থার সুশৃঙ্খল ও আধুনিকায়ন উল্লেখযোগ্যভাবে হয়নি। শহরের জনগণের জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক যানবাহন উল্লেখযোগ্যভাবে দেওয়া সম্ভব হয়নি। পাশাপাশি একই সড়কে রিকশা, ঠেলাগাড়িসহ অসংখ্য অযান্ত্রিক যানবাহন চলাচল করে। মানুষ তার প্রয়োজনে এসব যানবাহনের দ্বারস্থ হচ্ছে। ফলে ঢাকা মহানগরীতে সুশৃঙ্খল ও কাঠামোগত ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন কঠিনতর হচ্ছে। অপরদিকে সময়ে সময়ে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া ও অস্থিরতার কারণে সড়কের শৃঙ্খলা ভেঙে যাচ্ছে। বৈধ-অবৈধ যানবাহনের অাধিক্যের কারণে যানজটের আকার দিন দিন অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতনের পর ঢাকা শহরসহ সারা দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। দেশের আপামর জনগণের কথা বিবেচনা করে ছাত্র-জনতা ভলেন্টিয়ারি বেশে কয়েকদিন সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করে সড়ক ও পরিবহনের শৃঙ্খলা বজায় রাখে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর পুলিশের সাথে ছাত্র-জনতা ও সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গসহ নানা শ্রেনী-পেশার লোকজনের কায়িক শ্রম ও মূল্যবান পরামর্শে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নয়নের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ট্রাফিক বিভাগ বেআইনি যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে।
তিনি আরও বলেন, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সদস্যদের চেষ্টা সত্ত্বেও ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়ন আশানুরূপ হয়নি। ট্রাফিক সিগানাল দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে চালু করার জন্য একটি গবেষক দল কাজ করছে। আশা করি স্বল্প সময়ের মধ্যে এটা চালু হবে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নে বর্তমান সরকার কাজ করছে। শুধুমাত্র সরকার কিংবা পুলিশের কাজ করার মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা আশানুরূপ উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন নগরীর প্রতিটি মানুষকে সম্পৃক্ত করা। রাস্তায় চলাচলের ক্ষেত্রে গাড়ির চালক ও ট্রাফিক পুলিশের যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি নগরীর অধিবাসীদেরও ট্রাফিক আইন মেনে চলা একান্ত কর্তব্য।
এবারের ট্রাফিক পক্ষ উদযাপনে ছাত্র-জনতা যোগ দিয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, প্রথম অবস্থায় ৩০০ জন ছাত্র এই ট্রাফিক সপ্তাহে কাজ করবেন। পরে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করা হবে। এজন্য তাদের আমরা একটা সম্মানি দেবো।
এ সময় তিনি ডিএমপির ট্রাফিক পক্ষের সাফল্য কামনা করেন।
ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
এর আগে ট্রাফিক পক্ষ উপলক্ষে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করা হয়। পরে বেলুন উড়িয়ে ট্রাফিক পক্ষের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা।
ট্রাফিক পক্ষ-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে ১৫ দিনব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। আগামী ২১ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত এই ট্রাফিক পক্ষ উদযাপন করা হবে।
ট্রাফিক পক্ষ উদযাপনে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ কর্তৃক চালক, যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ; ট্রাফিক সাইন সম্পর্কে ধারণা প্রদান; সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি; দর্শনীয় স্থানসমূহে ব্যানার স্থাপন; ট্রাফিক সচেতনতামূলক ভিডিও প্রদর্শন; শ্রমিক ও বাস মালিক প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভা আয়োজন; রোভার স্কাউট, রেড ক্রিসেন্ট, গার্লস গাইড, বিএনসিসি সদস্য ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে জনসচেতনতামূলক নানা কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে।