মিলারের সেঞ্চুরিতে দক্ষিণ আফ্রিকার লড়াকু পুঁজি

  • স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

শুরুটা মোটেও ভালো করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ২৪ রানের মধ্যেই ৪ উইকেট হারিয়ে ভয়াবহ বিপদে পরে তারা। কিন্তু উইকেটে শেষ পর্যন্ত টিকে ছিলেন বিধ্বংসী ব্যাটার ডেভিডে মিলার। তার অনবদ্য রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে রানের লড়াকু পুঁজি পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। 

কলকাতায়, এদিন  টস জিতে ব্যাট করতে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা।  টসে জিতে বরাবরের মতোই ব্যাট করতে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে শুরুতেই ধাক্কা দিলেন অজিদের তারকা পেসার মিচেল স্টার্ক। রানের খাতা না খুলে আরেক অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন বাভুমা।এদিন পেসাররা শুরু থেকেই বেশ ছন্দের সঙ্গে বল করতে থাকেন। ডুসেনকে নিয়ে বেশ বুঝেশুনে এগোতে থাকেন আরেক ওপেনার ডি কক। তবে নিজেদের আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি তুললেও এই বাঁহাতি ব্যাটার এদিন ফিরলেন কেবল ৩ রান করে।   ডুসেন (৬), মার্করামরাও (১০) বেশি সময় ক্রিজে টিকতে পারেননি। 

বিজ্ঞাপন

ব্যাটিং বিপর্যয়ে নিথর প্রোটিয়াদের জন্য অনেকটা আশীর্বাদ হয়ে আসে বৃষ্টি।পঞ্চম উইকেটে ৯৫ রানের জুটি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সমর্থকদের কিছুটা স্বস্তি দেন ক্লাসেন-মিলার। তবে খণ্ডকালীন বোলার ট্রাভিস হেডের করা ৩১তম ওভারে আবারও উথাল-পাথাল প্রোটিয়া শিবির। পরপর ক্লাসেন (৪৭) এবং ইয়ানসেনের (০) উইকেট তুলে নিয়ে আবারও দক্ষিণ আফ্রিকাকে ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছেন হেড।

তবে উইকেটের আরেক প্রান্ত থেকে ঠিকই লড়াই করে যাচ্ছিলেন ব্যাটার ডেভিড মিলার। তুলে নেন নিজের ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ওয়ানডে সেঞ্চুরি। তবে সেঞ্চুরি তোলার পর আর কোনো রান যোগ করতে পারেননি মিলার। দলীয় ২০৩ রানে প্যাট কামিন্সের বলে আউট হন তিনি। মিলার করেন ১১৬ বলে ১০১ রান।  শেষের দিকে কাগিসো রাবাদার ১২ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে ২১২ রানের লড়াকু পুঁজি পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিদের হয়ে মিচেল স্টার্ক এবং প্যাট কামিন্স উভয়েই নিয়েছেন সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট।