চ্যাম্পিয়ন হতে পাকিস্তানের দরকার ১৭১

  • স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা লড়াই

পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা লড়াই

শুরুতে বল হাতে দাপট দেখিয়েছে পাকিস্তান। তবে শেষ দিকে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখিয়েছে দাসুন শানাকার দল। বাবর আজমদের বিধ্বংসী বোলিং সামলে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেট হারিয়ে গড়েছে ১৭০ রানের লড়াকু পুঁজি। 

লড়াই মাঠে গড়াতেই আগুনে বোলিং শুরু করে পাকিস্তান। চেপে ধরে লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের। দলীয় ২ রানে কুশল মেন্ডিসের উইকেট ভেঙে ব্রেকথ্রু এনে দেন নাসিম শাহ। তারকা এ ওপেনার ফেরেন শূন্য হাতে। অন্য ওপেনার পাথুম নিসানকাও বেশিদূর এগোতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৮ রানে হারিস রউফের বলে বাবর আজমের হতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।

বিজ্ঞাপন

তবে বিপদের সময় দলের ব্যাটিয় লাইন-আপের হাল ধরেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। সতীর্থদের সাহস যুগিয়েছিলেন বটে। তবে স্কোরটা বড় করতে পারেননি। অন্য প্রান্তে উইকেট পড়তে থাকে নিয়মিত। দলীয় স্কোর ৫৮ রান ছুঁতেই লঙ্কানরা হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। ২৮ রান নিয়ে ইফতিখার আহমেদের বলে তারই হাতে ক্যাচ সঁপে দিয়ে ধনাঞ্জয়া ধরেন প্যাভিলিয়নের পথ। তার সঙ্গে সমান তালে ব্যাট চালান ওয়ানিন্দু হাসারাঙা। দলীয় স্কোরে যোগ করেন ৩৬ রান। ফেরার আগে ষষ্ঠ উইকেটে ভানুকা রাজাপাকসের সঙ্গে ৩৬ বলে গড়েন ৫৮ রানের পার্টনারশিপ। 

হাসারাঙ্গা ফিরলেও ব্যাট হাতে লড়াই করে যান ভানুকা রাজাপাকসে। তাকে সঙ্গ দিয়ে যান চামিকা করুনারত্নে। ভানুকা রাজাপাকসে পেয়ে যান দুরন্ত অর্ধ-শতকের দেখা। ৪৫ বলে খেলেন ৭১ রানের হার না মানা অসাধারণ এক ক্রিকেটীয় ইনিংস। যাতে ছিল ৬ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কার মার। ১৪* অপরাজিত থেকে চামিকা করুনারত্নে। ক্যাচ মিসের সুযোগ নিয়ে লঙ্কান পুঁজিও বেড়ে যায় প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি।

পাকিস্তানের হয়ে পেস বলে ঝড় তুলে একাই ৩ উইকেট শিকার করেন হারিস রউফ। এজন্য তিনি খরচ করেন ২৯ রান। একটি করে উইকেট নেন নাসিম শাহ, শাদাব খান ও ইফতিখার আহশুরুতে বল হাতে দাপট দেখিয়েছে পাকিস্তান। তবে শেষ দিকে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখিয়েছে দাসুন শানাকার দল। বাবর আজমদের বিধ্বংসী বোলিং সামলে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেট হারিয়ে গড়েপণ ১৭০ রানের লড়াকু পুঁজি। 

লড়াই মাঠে গড়াতেই আগুনে বোলিং শুরু করে পাকিস্তান। চেপে ধরে লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের। দলীয় ২ রানে কুশল মেন্ডিসের উইকেট ভেঙে ব্রেকথ্রু এনে দেন নাসিম শাহ। তারকা এ ওপেনার ফেরেন শূন্য হাতে। অন্য ওপেনার পাথুম নিসানকাও বেশিদূর এগোতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৮ রানে হারিস রউফের বলে বাবর আজমের হতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।

তবে বিপদের সময় দলের ব্যাটিয় লাইন-আপের হাল ধরেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। সতীর্থদের সাহস যুগিয়েছিলেন বটে। তবে স্কোরটা বড় করতে পারেননি। অন্য প্রান্তে উইকেট পড়তে থাকে নিয়মিত। দলীয় স্কোর ৫৮ রান ছুঁতেই লঙ্কানরা হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। ২৮ রান নিয়ে ইফতিখার আহমেদের বলে তারই হাতে ক্যাচ সঁপে দিয়ে ধনাঞ্জয়া ধরেন প্যাভিলিয়নের পথ। তার সঙ্গে সমান তালে ব্যাট চালান ওয়ানিন্দু হাসারাঙা। দলীয় স্কোরে যোগ করেন ৩৬ রান। ফেরার আগে ষষ্ঠ উইকেটে ভানুকা রাজাপাকসের সঙ্গে ৩৬ বলে গড়েন ৫৮ রানের পার্টনারশিপ। 

হাসারাঙ্গা ফিরলেও ব্যাট হাতে লড়াই করে যান ভানুকা রাজাপাকসে। তাকে সঙ্গ দিয়ে যান চামিকা করুনারত্নে। ভানুকা রাজাপাকসে পেয়ে যান দুরন্ত অর্ধ-শতকের দেখা। ৪৫ বলে খেলেন ৭১ রানের হার না মানা অসাধারণ এক ক্রিকেটীয় ইনিংস। যাতে ছিল ৬ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কার মার। ১৪* অপরাজিত থেকে চামিকা করুনারত্নে। ক্যাচ মিসের সুযোগ নিয়ে লঙ্কান পুঁজিও বেড়ে যায় প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি।

পাকিস্তানের হয়ে পেস বলে ঝড় তুলে একাই ৩ উইকেট শিকার করেন হারিস রউফ। এজন্য তিনি খরচ করেন ২৯ রান। একটি করে উইকেট নেন নাসিম শাহ, শাদাব খান ও ইফতিখার আহমেদ।