মুক্তিযোদ্ধা দলের সাবেক সভাপতি কাজী মোস্তফার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী

  • ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

কাজী মো. গোলাম মোস্তফার

কাজী মো. গোলাম মোস্তফার

নোয়াখালী-নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা দলের সাবেক সভাপতি ও নোয়াখালী পৌর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী মো. গোলাম মোস্তফার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী শনিবার (২৬ অক্টোবর)।

এ উপলক্ষে মরহুমের প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন মাদ্রাসা ও এতিমখানায় তার পরিবারের পক্ষ থেকে মিলাদ, দোয়া ও এতিমদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা তার জন্য দেশবাসীর নিকট দোয়া চেয়েছেন।

বিজ্ঞাপন

তার ছোট ছেলে কাজী রাকিব হোসেন মামুন জানিয়েছেন, নিবেদিতপ্রাণ বিএনপি নেতা কাজী গোলাম মোস্তফা রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ছিলেন একজন দক্ষ সংগঠক। জীবদ্দশায় তিনি নোয়াখালী সমবায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান, নোয়াখালী হকার্স মার্কেটের সেক্রেটারি, মাইজদী পৌর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি, কৃষ্ণরামপুর আল-মদিনা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা, মাইজদী সরকারি আবাসিক প্রাইমারি স্কুলের সভাপতিসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিলেন।

নোয়াখালী জেলা শহরে সবার অত্যন্ত পরিচিতমুখ গোলাম মোস্তফা আমৃত্যু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নিবেদিত সংগঠক। অত্যন্ত সাদাসিদে, নির্লোভ, নিরহংকার কাজী গোলাম মোস্তফা  ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও নোয়াখালী-৪ আসন থেকে চার বারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য মো.শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ সহচর। মাইজদী পৌর বাজারে তাঁর হাতেগড়া মিলন রেডিও হাউজ ছিল মোহাম্মদ শাহজাহানের অন্যতম রাজনৈতিক আড্ডাস্থল। যেখানে বসে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতেন।মৃত্যুকালে কাজী গোলাম মোস্তফা স্ত্রী, চার ছেলে, দুই মেয়ে সহ অসংখ্য সুহৃদ শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।

তার বড় ছেলে কাজী সাজ্জাদ হোসেন মিলন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাস’র নোয়াখালী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক।