বিরিয়ানি হোক কিংবা কষা মাংস, আমিষ রান্নায় ভাল মাত্রায় রসুনের ব্যবহার না করলে স্বাদ বাড়ে না। রান্না করতে ভালবাসলেও রসুন ছাড়াতে বড্ড অনীহা অনেকের। তার মধ্যে অনেকের জন্য রান্না করতে হলে রসুনের ব্যবহার অনেকটাই করতে হয়। অনেকেই সেই ঝামেলা এড়াতে বাজার থেকে প্যাকেটবন্দি রসুনের পেস্ট কিনে আনেন। তবে বাজারের কেনা পেস্ট দিয়ে রান্না করলে তেমন স্বাদ আসে কই? ঝামেলা ছাড়াই অল্প সময়ে রসুন ছাড়িয়ে ফেলা যায়, জানতে হবে সঠিক কায়দা। জেনে নিন, কোন ৩ কৌশল মেনে চললেই দু’মিনিটেই রসুনের খোসা ছাড়ানো সম্ভব।
>> আস্ত রসুন নিয়ে মাইক্রোওয়েভে ৩০ সেকেন্ডের জন্য গরম করে নিন। তার পর রসুনটি বার করে হাতের মাঝে আলতো করে চাপ দিয়ে ঘষে নিন। এতে রসুনের কোয়া একটির থেকে আর একটি আলগা হয়ে আসবে। অতিরিক্ত খোসা ছাড়িয়ে নিন। এ বার এক একটি রসুনের কোয়া হতে নিয়ে ছাড়িয়ে নিন অবশিষ্ট খোসাও।
বিজ্ঞাপন
>> বড় মাপের রসুন হলে কোয়াগুলি ছাড়িয়ে নিন। এ বার একটি প্লাস্টিকের কৌটোয় ভরে ঢাকা বন্ধ করে নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ঝাঁকিয়ে নিন। কিছুক্ষণ পরেই দেখবেন যে কোয়া থেকে খোসাগুলি বেরিয়ে আসছে।
>> একটি রসুনের কোয়া নিয়ে তার ওপর অনুভূমিক ভাবে একটি ছুরি রাখুন। এখন শুধু হাতের তালু ব্যবহার করে ছুরির উপর চাপ দিন। রসুন চ্যাপ্টা হয়ে গেলে, কোয়া থেকে খোসা আলাদা হয়ে যাবে সহজেই।
বয়ঃসন্ধিকাল ছেলে মেয়েদের শরীরে নানারকম পরিবর্তন আসতে শুরু করে। এসময় তাদের মানসিক এবং শারীরিকভাবে বড়দের থেকে সহযোগিতা এবং মনোযোগ প্রয়োজন। নানারকম হরমোনের কারণে তাদের শরীরে পরিপক্কতা আসে, তবে এসময় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনও তাদের শরীরে আসে। এ নিয়ে কথা বলেছেন ইউনিভার্সেল চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার ফারিবা মজিদ।
হরমোনের তারতম্যের কারণে কিশোর বয়সে ছেলে মেয়ে উভয়েরই ত্বকে ব্রণ বা অ্যাকনি হতে দেখা যায়। বাড়তি বয়সে শরীরে হতে থাকা বিভিন্ন পরিবর্তনের কারণে ব্রণ হতেই পারে। তবে অনেক সময় ত্বকের প্রতি অবহেলার কারণে অ্যাকনির সমস্যা আরও বাড়তে দেখা যায়। মূলত যেসব কারণে ব্রণের পরিমাণ বাড়ে:
১. মুখ পরিষ্কার রাখতে নিম্নতম যত্নবান না হওয়া।
২. বারবার ব্রণ পরিষ্কার করা। যেকারণে ব্যাকটেরিয়া ত্বকের আরও অংশে ছড়িয়ে পরে।
৩. বেশি মেকআপ ব্যবহার করা এবং দীর্ঘসময় পরও মেকআপ তুলে না ফেলা। মেকআপ ত্বকে একটি পর্দার মতো কাজ করে। একারণে লোমকূপের ছিদ্রগুলো আটকে যায় এবং ব্রণের সমস্যা
বাড়ে।
৪. মেয়েদের স্বাভাবিকভাবেই ব্রণের সমস্যায় বেশি ভুগতে হয়। কেননা পিরিয়ডের কারণে মেয়ের শরীরে সারামাসই হরমোনের তারতম্য দেখা যায়। বিশেষ করে পিরিয়ডের শুরুতে বেশিরভাগ
মেয়েদের হরমোনের মাত্রার ভারসাম্যহীনতা দেখা যায়।
৫. ধীরগতির মেটাবলিজমের কারণে শরীরে শর্করা বা গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলেও ব্রণ বাড়ার সমস্যা দেখা দেয়।
৬. অতিরিক্ত ভাজা ও তেল মশলাদার খাবার খেলেও তার প্রভাব ত্বকে পড়ে। চর্বিজাতীয় খাবারের কারণে ত্বকের তৈলাক্ততা বাড়ে এবং ব্রণ হয়।
ব্রণ হলে ত্বকের যত্ন যেভাবে করতে হবে, সে সম্পর্কে তিনি বলেন-
ব্রণ থেকে বাঁচতে ত্বকের যে যত্ন করতে হয়, তার ২ টি ধাপ রয়েছে।
১. ক্লিনজিং: মুখের ময়লা ও তৈলাক্তভাব দূর করতে মুখ মৃদু ক্লিনজার দিয়ে ধুতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত এভাবে ত্বক পরিষ্কার করা অভ্যাস করতে হবে। বিশেষ করে বাইরে থেকে এসে অবশ্যই
ভালো করে ধুলা-ময়লা ও মৃত কোষ পরিষ্কার করতে হবে।
২. ময়েশ্চারাইজার: ত্বকের পিএইচ নিয়ন্ত্রণ মকরে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
ব্রণ একটি সাধারণ সমস্যা হলেও একে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। সমস্যা গুরুতর মনে হলে বা ত্বকের সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চাইলে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এছাড়া আরও কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, তা হলো-
১. ব্রণ বারবার স্পর্শ করা যাবে না। এতে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে, অথবা ত্বকের গভীরে পৌঁছে যেতে পারে। তেমন হলে ত্বকে দাগ ব্রণের দীর্ঘস্থায়ী দাগ পড়ে যায়।
২. শর্করা এবং চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিনিযুক্ত ও ফাস্টফুড খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. পানি এবং উপকারী পানীয় বেশি করে পান করতে হবে।
৪. ত্বকের ধরন বুঝে প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে।
৫. স্টেরয়েডজাতীয় প্রসাধনী ক্রিম ব্যবহার করা যাবেনা।
৬. প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মৌসুমি ফল ও সবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে।
আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খাই তার মধ্যে আমিষ বা প্রোটিন এবং ফাইবার বা তন্তুজাতীয় খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ দুইটি উপাদান। এই সুষম খাদ্য উপাদান দু’টি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অধিক পরিমাণে রাখা প্রয়োজন। কারণ, এই খাবারগুলো তৃপ্তি প্রদান করে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পাদনে সাহায্য করে। তবে এই খাবারগুলো হজম হতেও শরীরের অনেক শক্তি ক্ষয় হয়। তাই দুর্বল হজম ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের আমিষ হজমের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
আমিষ খাবার বলতে শুধু মাংস, মাছ এবং ডিমকেই বোঝায় না। এইসব উপাদানে আমিষের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে বটে। তবে পনির, ছোলা, ডালও আমিষের ভালো উৎস। আমিষ দৈনিক খাদ্যতালিকার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলেও, এর ভালোভাবে হজম হওয়াও শরীর সুস্থ থাকার জন্য জরুরি।
তবে কীভাবে বুজবেন যে আপনি ভালো করে আমিষ হজম করতে পারছেন না? আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই ফোলাভাব, পেট ফাঁপা, গ্যাস অনুভব করা এবং পেট ব্যথা হওয়ার লক্ষণ হতে পারে আমিষ হজম না হওয়ার লক্ষণ। ভারতীয় চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদ সি ভি ঐশ্বরিয়া এই ব্যাপারে বিস্তারিত বলেছেন।
১. পেট ফোলা বা গ্যাস: আমিষ হজম না হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো পেটে গ্যাস অনুভব করা বা পেট ফুলে ওঠা। প্রোটিনসম্পূর্ণরূপে হজম না হলে, অন্ত্রে জমা হয়ে গাঁজন হতে পারে। এই কারণে গ্যাস সৃষ্টি ও ফোলাভাব হয়।
২. খাওয়ার পরে ক্লান্তি: প্রোটিন হজমে শরীরের অনেকখানি শক্তি ক্ষয় হয়। হজম ভালোভাবে না হলে সেখানে আরও বেশি শক্তি কাজে লাগাতে হয়, খাবার হজম করার জন্য। এতে অনেকখানি শক্তি অপসারণের কারণে উচ্চপ্রোটিন সম্পন্ন খাবার খাওয়ার পরে ক্লান্ত লাগতে পারে।
৩. ঘন ঘন বদহজম: পেটে যখন আমিষ গিয়ে পৌঁছায় তখন জৈব হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (এইচসিএল) নিঃসরণ হয়। সেই এইচসিএল অ্যাসিডের কারণে পাকস্থলিতে প্রোটিন হজম হয়। একারণে প্রোটিন হজম না হলে অ্যাসিডের কারণে বদহজম বা বুকজ্বালার মতো সমস্যা বেড়ে যায়।
৪. দুর্বল চুল, নখ বা ত্বক: খাবার হজম হওয়ার সময় প্রোটিন সংশ্লিত হয়ে অ্যামিনো অ্যাসিড উৎপন্ন হয়, যা কোষকে বাঁচিয়ে রাখে ও শক্তি প্রদান করে। আমিষ হজম না হলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যামিনো অ্যাসিড শোষণের হার কমে যায়। ফলে নখ দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, চুল পাতলা হয়ে যায় এবং ত্বকের ক্ষতি হয়।
৫. পেশী ক্ষয়: চুল, নখ এবং ত্বকের মতোই যখন শরীর পর্যাপ্ত অ্যামিনো অ্যাসিড না পায়, তখন পেশীক্ষয়ও হতে পারে। এরকম হলো শারীরিকভাবে অধিক পরিশ্রম (যেমন:জিম বা ওয়ার্কআউট) –এরপর শরীরে পেশি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সুন্দর ত্বক কে না চায়! দাগহীন মসৃণ ত্বক সব ধরনের মানুষের স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষা। তবুও নির্মম হলেও সত্য- যত যত্নই নেওয়া হোক না কেন, সবার ত্বকেই নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বয়স, লিঙ্গ, খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশভেদে হয়তো সমস্যা বিভিন্ন এবং কম-বেশি হয়। তবে, ত্বকে কোনো ধরনের সমস্যা হয় না- এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
ব্রণ বা অ্যাকনি ত্বক সম্পর্কিত খুব সাধারণ কিছু সমস্যার মধ্যে অন্যতম। বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে জীবনের প্রথম ত্বকের সমস্যাই হয় এই অ্যাকনি বা ব্রণ। কেননা বয়ঃসন্ধিকালে শরীরে নানাধরনের পরিবর্তন হওয়ার সময় সাধারণত ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও দেখা যায়। তবে যেকোনো বয়সের মানুষ এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বয়সন্ধিতে কেন অন্যান্য বয়েসের চেয়ে ব্রণের সমস্যা বেশি দেখা দেয় তা জানিয়েছেন ইউনিভার্সেল চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার ফারিবা মজিদ-
১২-১৫ বছর বয়সে শতকরা ৮০ থেকে ৮৫ ভাগ মানুষ ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকে। বাড়িতে থেকেও কিশোর বয়সে ছেলে এবং মেয়ে দুজনকেই সমানভাবে এই সমস্যার সঙ্গে লড়াই করতে হতে পারে।
ব্রণ কেন হয় প্রশ্নে তিনি বলেন,‘বয়সন্ধিতে ব্রণের জন্য হরমোনের পরিবর্তন প্রধানত দায়ী। এই বয়সে ত্বক থেকে তেলের উৎপাদন তথা সেবাসিয়াস গ্রন্থির কার্য্কারিতা বাড়ে। লোমকূপের ছিদ্র আটকে যাওয়ার ফলে প্রদাহের মতো অবস্থার সৃষ্টি হয়। তখন বাহ্যিকভাবে তা ব্রণ হতে দেখা যায়। তবে অনেকের ধারণা, শুধু মুখেই ব্রণ হতে পারে। তবে মুখ ছাড়াও ঘাড়ে, বুকে বা কাঁধেও ব্রণ হতে পারে।
বিস্তারিত বলতে গেলে, ত্বক মানুষের শরীরে সর্ববৃহৎ অঙ্গ, যা সম্পূর্ণ শরীরকে ঢেকে রেখে বাহ্যিকভাবে সুরক্ষা প্রদান করে। এই ত্বকে রয়েছে অসংখ্য সূক্ষ্ম গ্রন্থি। ত্বক ভালো রাখতে এই গ্রন্থি থেকে নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ যাকে সহজ ভাষায় ঘাম বলি তা বেরিয়ে আসে। আবার ত্বককে ভালো রাখতে এই রন্ধ্রের অভ্যন্তরে তৈলগ্রনি্থতে প্রকৃতিক তেল বা সেবাম উৎপন্ন হয়। যখন এই সেবাম অতিরিক্ত পরিমাণে উৎপন্ন হতে শুরু করে তখন হেয়ার ফলিকলের মুখ আটকে দেয়। তখন সেখানে জমাটকৃত পদার্থগুলো ব্রণের আকার ধারণ করে।
তবে এছাড়াও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলেও ব্রণ হতে পারে। প্রোপিওনোব্যাকটেরিয়াম অ্যাকনি নামক একটি ব্যাকটেরিয়া ত্বকে উপস্থিত থাকে। সেবাম আটকে যাওয়া ত্বকছিদ্রগুলোতে প্রাকৃতিকভাবে এই ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই কারণেও ব্রণ বাড়তে পারে।’
কেমন হবে আপনার অনুভূতি? বেঁচে থাকতেই যদি আপনি জানতে পারেন আপনি মৃত! শুনতে অদ্ভুদ লাগলেও ঠিক এমনই এক ঘটনার সাক্ষী হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের গেইথার্সবার্গের বাসিন্দা নিকোল পাউলিনো। ভুলবশত তাকে সেখানকার সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মৃত ঘোষণা করে।
তাকে মৃত ঘোষণার বিষয়টি তিনি জানতেন না। লাইসেন্স নবায়নের জন্য আবেদন করার পর প্রথম নিজেকে মৃত হিসেবে আবিষ্কার করেন। আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে মৃত বলে মেরিল্যান্ড মোটর ভেহিকেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিস্টেম থেকে একটি বার্তা পাঠানো হয়। নিজের মৃত্যু নিশ্চিতের এ বার্তা দেখে তিনি এতটাই ভয় পেয়েছিলেন যে, কি করবেন তা বুঝতে পারছিলেন না। নিজের মৃত্যুর খবরে অবাকও হয়েছিলেন তিনি ৷ বিষ্ময়ে তখন তার শরীর হিম হয়ে যায়।
তিনি স্কাই নিউজের ইউএস পার্টনার নেটওয়ার্কের অংশ এনবিসিফোর ওয়াশিংটনকে এক সাক্ষাৎকারে নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে বলেন, আমি এতটাই ভয় পেয়েছিলাম যে ভয়ে আমার মুখ দিয়ে কথা আসছিলো না। বেঁচে থাকার পরও নিজের এমন মৃত্যুর খবরে আমি কান্না করে ফেলি । মৃত হিসেবে ঘোষণার পর থেকে আমার সকল সুবিধা বন্ধ হয়ে যায়। সে সময়টা আমার জন্য কতটা ভয়াবহ তা আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে নিজেকে জীবিত হিসেবে প্রমাণ করি। আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে পৃথিবীতে আবার ফিরিয়ে আনলাম।
সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এনবিসিফোর ওয়াশিংটনকে নিজেদের ভুলের বিষয়টি জানান এবং বলেন এমন ঘটনা খুব কম ঘটে। আগামীতে যাতে এমন কিছু না ঘটে সেদিকে বিশেষ নজর রাখা হবে। পাউলিনো এনবিসিফোর ওয়াশিংটনকে বলেছেন যে তাদের অনুসন্ধানের পর, তিনি সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাছ থেকে একটি চিঠি পান যে ভুলটি সংশোধন করা হয়েছে এবং তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে আবার জীবিত হয়েছেন।