বর্তমান সময়ের অন্যতম ব্যস্ত বিউটিশিয়ান ও উদ্যোক্তা ইসরাত জাহান মারিয়া। এ অঙ্গনে মারিয়া মৃত্তিক নামে তিনি পরিচিত। আজ তার জন্মদিন। জন্মদিন প্রসঙ্গে মারিয়া মৃত্তিক বলেন, জন্মদিন মানেই প্রতিটি মানুষের জীবনে বিশেষ একটি দিন। আজকের দিনটি পরিবারকে ঘিরে নিজের মত করেই কাটাতে চাই। আমার আগামী দিনগুলো উজ্জ্বল ও সাফল্যমন্ডিত যেন হয় সকলে দোয়া করবেন।
বেশ কয়েক বছর ধরে মারিয়া মেকআপ নিয়ে কাজ করছেন। কয়েকদিন আগেই তিনি ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ‘কেনেডি হফম্যান মাস্টার ক্লাস’ থেকে জিতে এসেছেন সেরা বিউটিশিয়ানের পুরস্কার । এছাড়া বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত -এর হাত থেকেও নারী লিডারশিপ উদ্যোক্তা বিষয়ক পুরস্কার পান।
বিজ্ঞাপন
এবার বাংলাদেশের প্রথম নারী মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে স্কিন কেয়ার কসমোটোলজিস্ট লাইসেন্সও পেয়েছেন মারিয়া মৃত্তিক । আমেরিকার পাঁচটা স্টেটে মোট ৮০ জন শিক্ষার্থীকে ওয়ার্কশপ করান তিনি। দুবাই, লন্ডন এবং কানাডায় আছে তাঁর পরবর্তী ওয়ার্কশপ ।
মারিয়া তার সেলুন ‘গ্লো বাই মারিয়া মৃত্তিক’-এ মেকআপ, স্কিন কেয়ার ও হেয়ার ট্রিটমেন্ট নিয়ে কাজ করেন। এ সময়ে ব্রাইডাল মেকআপে তার বেশি সময় কাটছে। তিনি নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন ব্রাইডাল ফ্যাশন হাউস ‘জেকে ফরেন ব্র্যান্ড’।
বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি ছোট থেকে বড় নানা কারণে হতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যারও প্রাথমিক লক্ষণ বুকে ব্যথা। তবে বুকে ব্যথা হলেই কি ধরে নিতে হবে হৃদপিণ্ডে জটিলতা রয়েছে? তেমনটা নাও হতে পারে। বুকে অস্বস্তি হওয়া অন্য কোনো সমস্যার দিকেও নির্দেশ করতে পারে। বুকে ব্যথা কোন কোন জটিলতার লক্ষণ হতে পারে- এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়েছেন, ভারতীয় চিকিৎসক ডাক্তার মুকেশ গোয়েল।
১. গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যারকারণেও বুকে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক একটি বিষয়। চিকিৎসকদের ভাষায় একে হার্টবার্ন বা অ্যাসিড রিফ্লাক্স বলা হয়। প্রচলিত ভাষায় এই সমস্যাকে বুকজ্বালা করা বলা হয়। তবে অনেকেই একে হার্ট অ্যাটাক বলে ভুল করতে পারেন।
২. মাস্কুলোস্কেলেটাল অর্থাৎ পেশিগত সমস্যাও কারণেও অনেক সময় বুকে ব্যথা অনুভব হয়। বুকের পেশি বা পাঁজরে আঘাত কারণে নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যথা হতে পারে। এরকম হলে বুকে অস্বস্তির সাথে নড়াচড়া করতেও অসুবিধা হতে পারে। এমনকি শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার সময়ও ব্যথা বাড়তে পারে।
৩. বুকে চাপ অনুভব করা অনেক সময় মানসিক কিছু অসুবিধার কারণেও হতে পারে। উদ্বেগ এবং আতঙ্ক অনুভব করার আগে অনেকে বুকে ব্যথা অনুভব করেন। এছাড়া বুকে চাপ অনুভব করা, শ্বাসকষ্ট এবং হৃদস্পন্দনও বেড়ে যাওয়ার মতো উপসর্গও দেখা যেতে পারে। যদিও এই সমস্যাগুলো বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হয়না।
তবে বুকে ব্যথা হলে তা হালকাভাবে নেওয়া উচিত হয়। অনেক সময় গুরুতর হৃদরোগ বিভিন্ন রকম বুকে ব্যথা সৃষ্টি করে। যেমন:
রক্তের প্রবাহ কমে গেলে বুকে চাপা ব্যথা অনুভব হয়। অনেক সময় শারীরিক পরিশ্রমের কারণে হতে পারে। অথবা মানসিক চাপ বেশি থাকলেও রক্তের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তখন হৃদপিণ্ড সংকোচনের অনুভব হতে পারে, যার কারণে ব্যথা অনুভূত হয়।
হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগেও তীব্র বুকে ব্যথা হয়। এরকম হলে বুকে টান টান বা চাপ অনুভব হতে পারে। এই অনুভূতি বুক ছাড়াও হাতে , পিঠে বা ঘাড়েও ছড়িয়ে যেতে পারে।
স্মৃতিশক্তি মানুষের জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ। দৈনন্দিন কাজ থেকে শুরু করে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্মৃতি এবং স্মৃতিশক্তির প্রভাব পড়ে। সাধারণত মধ্য বয়সের সময় বাড়ার সাথে সাথে মানুষের স্মৃতিশক্তি কমতে শুরু করে। তবে যদি অধিক মাত্রায় স্মৃতি বিনষ্ট হতে শুরু করে বা কম বয়সেই স্মৃতিভ্রম হয় তাহলে বুঝতে হবে কোনো সমস্যা রয়েছে।
বর্তমান যুগে আমাদের প্রায়ই বিভিন্ন কারণে মাল্টিটাস্কিং করতে হয় বা কোনো জিনিসে অনেকক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে হয়। তবে অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় দুর্বল স্মৃতিশক্তির কারণে জীবন অনেক চ্যালেঞ্জিং। আমাদের সাথে প্রতিনিয়ত যে ঘটনাগুলো ঘটে, সেই তথ্যবহুল ছবিগুলো আমাদের মস্তিষ্কে সংরক্ষিত, একেই স্মৃতি বলা হয়।
মস্তিষ্কের স্মৃতিধারণ ক্ষমতাকে উন্নত করতে চাইলে প্রতিদিন কিছু নিয়ম মেনে চললে উপকার পাওয়া যায়। প্রাকৃতিকভাবে কীভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়াবেন? এই সম্পর্কে উপদেশ দিয়েছেন ভারতীয় চিকিৎসক কদম নাগপাল -
নিয়মের মধ্যে থাকা: প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর জন্য একটি পরিকল্পিত রুটিন তৈরি করে রাখুন। নিয়ানুযায়ী কাজ করলে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস মনে রাখা সহজ হয় এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। ছোট নোটপ্যাডে কাজগুলোর তালিকা করে সবসময় সাথে রাখতে পারেন। যেকোনো জিনিস লিখে রাখলে তা মনে থাকার সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায়।
ভালো ঘুম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। অর্থাৎ, রাতে অন্তত ৬ থেকে ৮ ঘণ্টার ঘুম স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। ঘুমানোর সময় স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মস্তিস্কের কাজ অনেকটা কমে যায় বিধায়, ব্রেণ বিশ্রাম পায়। সারাদিন পর মস্তিষ্কের নিউরন কোষগুলোর ক্ষতিপূরণ হতে থাকে ঘুমের মধ্যে। ফলে তথ্য মনে রাখা এবং স্মরণ করার প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।
মানসিক চর্চা: পাজল, ধাঁধা সমাধান, পড়া বা নতুন কোনো দক্ষতাসম্পন্ন কাজ শেখার মাধ্যমে মস্তিষ্কের ব্যায়াম করা সম্ভব। এতে কর্মদক্ষতা বাড়ে, ফলে মনে রাখার ক্ষমতাও বাড়ে।
চাপ কমানো: বিভিন্ন প্রশান্তিমূলক মানসিক চাপ মুক্ত করার পদ্ধতি অবলম্বন করে মস্তিষ্ককে মানসিক চাপমুক্ত করতে হবে। এতে মস্তিষ্কে ক্ষতি সাধনকারী নেতিবাচক হরমোনের নিঃসরণ কমে এবং স্মৃতি ধরে রাখার ক্ষেত্রে উপকার হয়।
বয়ঃসন্ধিকাল ছেলে মেয়েদের শরীরে নানারকম পরিবর্তন আসতে শুরু করে। এসময় তাদের মানসিক এবং শারীরিকভাবে বড়দের থেকে সহযোগিতা এবং মনোযোগ প্রয়োজন। নানারকম হরমোনের কারণে তাদের শরীরে পরিপক্কতা আসে, তবে এসময় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনও তাদের শরীরে আসে। এ নিয়ে কথা বলেছেন ইউনিভার্সেল চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার ফারিবা মজিদ।
হরমোনের তারতম্যের কারণে কিশোর বয়সে ছেলে মেয়ে উভয়েরই ত্বকে ব্রণ বা অ্যাকনি হতে দেখা যায়। বাড়তি বয়সে শরীরে হতে থাকা বিভিন্ন পরিবর্তনের কারণে ব্রণ হতেই পারে। তবে অনেক সময় ত্বকের প্রতি অবহেলার কারণে অ্যাকনির সমস্যা আরও বাড়তে দেখা যায়। মূলত যেসব কারণে ব্রণের পরিমাণ বাড়ে:
১. মুখ পরিষ্কার রাখতে নিম্নতম যত্নবান না হওয়া।
২. বারবার ব্রণ পরিষ্কার করা। যেকারণে ব্যাকটেরিয়া ত্বকের আরও অংশে ছড়িয়ে পরে।
৩. বেশি মেকআপ ব্যবহার করা এবং দীর্ঘসময় পরও মেকআপ তুলে না ফেলা। মেকআপ ত্বকে একটি পর্দার মতো কাজ করে। একারণে লোমকূপের ছিদ্রগুলো আটকে যায় এবং ব্রণের সমস্যা
বাড়ে।
৪. মেয়েদের স্বাভাবিকভাবেই ব্রণের সমস্যায় বেশি ভুগতে হয়। কেননা পিরিয়ডের কারণে মেয়ের শরীরে সারামাসই হরমোনের তারতম্য দেখা যায়। বিশেষ করে পিরিয়ডের শুরুতে বেশিরভাগ
মেয়েদের হরমোনের মাত্রার ভারসাম্যহীনতা দেখা যায়।
৫. ধীরগতির মেটাবলিজমের কারণে শরীরে শর্করা বা গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলেও ব্রণ বাড়ার সমস্যা দেখা দেয়।
৬. অতিরিক্ত ভাজা ও তেল মশলাদার খাবার খেলেও তার প্রভাব ত্বকে পড়ে। চর্বিজাতীয় খাবারের কারণে ত্বকের তৈলাক্ততা বাড়ে এবং ব্রণ হয়।
ব্রণ হলে ত্বকের যত্ন যেভাবে করতে হবে, সে সম্পর্কে তিনি বলেন-
ব্রণ থেকে বাঁচতে ত্বকের যে যত্ন করতে হয়, তার ২ টি ধাপ রয়েছে।
১. ক্লিনজিং: মুখের ময়লা ও তৈলাক্তভাব দূর করতে মুখ মৃদু ক্লিনজার দিয়ে ধুতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত এভাবে ত্বক পরিষ্কার করা অভ্যাস করতে হবে। বিশেষ করে বাইরে থেকে এসে অবশ্যই
ভালো করে ধুলা-ময়লা ও মৃত কোষ পরিষ্কার করতে হবে।
২. ময়েশ্চারাইজার: ত্বকের পিএইচ নিয়ন্ত্রণ মকরে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
ব্রণ একটি সাধারণ সমস্যা হলেও একে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। সমস্যা গুরুতর মনে হলে বা ত্বকের সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চাইলে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এছাড়া আরও কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, তা হলো-
১. ব্রণ বারবার স্পর্শ করা যাবে না। এতে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে, অথবা ত্বকের গভীরে পৌঁছে যেতে পারে। তেমন হলে ত্বকে দাগ ব্রণের দীর্ঘস্থায়ী দাগ পড়ে যায়।
২. শর্করা এবং চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিনিযুক্ত ও ফাস্টফুড খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. পানি এবং উপকারী পানীয় বেশি করে পান করতে হবে।
৪. ত্বকের ধরন বুঝে প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে।
৫. স্টেরয়েডজাতীয় প্রসাধনী ক্রিম ব্যবহার করা যাবেনা।
৬. প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মৌসুমি ফল ও সবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে।
আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খাই তার মধ্যে আমিষ বা প্রোটিন এবং ফাইবার বা তন্তুজাতীয় খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ দুইটি উপাদান। এই সুষম খাদ্য উপাদান দু’টি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অধিক পরিমাণে রাখা প্রয়োজন। কারণ, এই খাবারগুলো তৃপ্তি প্রদান করে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পাদনে সাহায্য করে। তবে এই খাবারগুলো হজম হতেও শরীরের অনেক শক্তি ক্ষয় হয়। তাই দুর্বল হজম ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের আমিষ হজমের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
আমিষ খাবার বলতে শুধু মাংস, মাছ এবং ডিমকেই বোঝায় না। এইসব উপাদানে আমিষের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে বটে। তবে পনির, ছোলা, ডালও আমিষের ভালো উৎস। আমিষ দৈনিক খাদ্যতালিকার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলেও, এর ভালোভাবে হজম হওয়াও শরীর সুস্থ থাকার জন্য জরুরি।
তবে কীভাবে বুজবেন যে আপনি ভালো করে আমিষ হজম করতে পারছেন না? আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই ফোলাভাব, পেট ফাঁপা, গ্যাস অনুভব করা এবং পেট ব্যথা হওয়ার লক্ষণ হতে পারে আমিষ হজম না হওয়ার লক্ষণ। ভারতীয় চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদ সি ভি ঐশ্বরিয়া এই ব্যাপারে বিস্তারিত বলেছেন।
১. পেট ফোলা বা গ্যাস: আমিষ হজম না হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো পেটে গ্যাস অনুভব করা বা পেট ফুলে ওঠা। প্রোটিনসম্পূর্ণরূপে হজম না হলে, অন্ত্রে জমা হয়ে গাঁজন হতে পারে। এই কারণে গ্যাস সৃষ্টি ও ফোলাভাব হয়।
২. খাওয়ার পরে ক্লান্তি: প্রোটিন হজমে শরীরের অনেকখানি শক্তি ক্ষয় হয়। হজম ভালোভাবে না হলে সেখানে আরও বেশি শক্তি কাজে লাগাতে হয়, খাবার হজম করার জন্য। এতে অনেকখানি শক্তি অপসারণের কারণে উচ্চপ্রোটিন সম্পন্ন খাবার খাওয়ার পরে ক্লান্ত লাগতে পারে।
৩. ঘন ঘন বদহজম: পেটে যখন আমিষ গিয়ে পৌঁছায় তখন জৈব হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (এইচসিএল) নিঃসরণ হয়। সেই এইচসিএল অ্যাসিডের কারণে পাকস্থলিতে প্রোটিন হজম হয়। একারণে প্রোটিন হজম না হলে অ্যাসিডের কারণে বদহজম বা বুকজ্বালার মতো সমস্যা বেড়ে যায়।
৪. দুর্বল চুল, নখ বা ত্বক: খাবার হজম হওয়ার সময় প্রোটিন সংশ্লিত হয়ে অ্যামিনো অ্যাসিড উৎপন্ন হয়, যা কোষকে বাঁচিয়ে রাখে ও শক্তি প্রদান করে। আমিষ হজম না হলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যামিনো অ্যাসিড শোষণের হার কমে যায়। ফলে নখ দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, চুল পাতলা হয়ে যায় এবং ত্বকের ক্ষতি হয়।
৫. পেশী ক্ষয়: চুল, নখ এবং ত্বকের মতোই যখন শরীর পর্যাপ্ত অ্যামিনো অ্যাসিড না পায়, তখন পেশীক্ষয়ও হতে পারে। এরকম হলো শারীরিকভাবে অধিক পরিশ্রম (যেমন:জিম বা ওয়ার্কআউট) –এরপর শরীরে পেশি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।