গত মাসের শুরুতে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ ও রণবীর সিং অভিনীত ‘সূর্যবংশী’। শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) নেটফ্লিক্সেও মুক্তি দেওয়া হয়েছে ছবিটি।
‘সূর্যবংশী’ মুক্তির পর থেকে এখনও পর্যন্ত বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছে। ইতিমধ্যে শত কোটি রুপি আয় করেছে ছবিটি। শিগগিরই পৌঁছ যাবে ২০০ কোটির ঘরে।
বিজ্ঞাপন
বক্স অফিসের হিসেব অনুযায়ী অক্ষয় কুমারের ‘সূর্যবংশী’ চার সপ্তাহের আয়ের সঙ্গে বলিউডের এই অভিনেতার আগের মুক্তি পাওয়া ছবিগুলোর চার সপ্তাহের হিসেব মেলালে ৬.৪৩ কোটি রুপি আয় করে এগিয়ে রয়েছে রোহিত শেঠি পরিচালিত ছবিটি। আর অক্ষয়ের বেশি আয় করা ছবির তালিকায় রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।
অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘মিশন মঙ্গল’ চতুর্থ সপ্তাহের আয় ছিলো ৭.২ কোটি রুপি।
অক্ষয় তার অভিনীত ‘মিশন মঙ্গল’ দিয়ে ‘সূর্যবংশী’কে টেক্কা না দিতে পারলেও নিজের ‘গুড নিউজ’ (৬.৯ কোটি), ‘কেসারি’ (৫.২৭ কোটি), ‘হাউসফুল’ (৩.৭৩ কোটি), ‘বেবি’ (৩ কোটি), ‘এয়ারলিফ্ট’ (২.৪৩ কোটি), ‘রুস্তম’ (২.৪১ কোটি), ‘জলি এলএলবি টু’ (২.৩৫) এবং ‘টয়লেট: এক প্রেম কথা’কে (২ কোটি) চতুর্থ সপ্তাহের আয়ের দিক থেকে ঠিকই টেক্কা দিয়েছেন।
অক্ষয় কুমার বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন তার নতুন ছবি ‘আতরাঙ্গি রে’র শুটিং নিয়ে। এতে তার সঙ্গে আরও রয়েছেন ধানুশ ও সারা আলি খান। ত্রিকোণ প্রেমের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ছবিটি।
শ্রেয়া ঘোষাল এবং সুনিধি চৌহান শুধু বলিউড নয়, সমগ্র ভারতবর্ষ এবং পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গীতপ্রিয়দের জন্য শ্রদ্ধার দুই নাম। বহু বছর ধরে ভারতীয় সঙ্গীতকে সমৃদ্ধ করে রেখেছেন এই দুই গুণী শিল্পী। সুনিধি অসাধারণ কণ্ঠ দক্ষতা এবং শ্রেয়া মিষ্টিমধুর আওয়াজের জন্য বেশি পরিচিত। নিজ নিজ অবস্থান থেকে শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় সঙ্গীত শিল্পীদের খাতায় নাম লিখিয়েছেন দু‘জনেই। শুধু তাই নয়, এই দুই সুরের জাদুকর একে অপরের খুব ভালো বন্ধুও বটে!
প্রায় দুই যুগ বা তারও বেশি সময় ধরে ভারতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন সুনিধি এবং শ্রেয়া। বহু হিট এবং জনপ্রিয় গান উপহার দিলেও একসঙ্গে কোনো কাজ করা হয়নি এই দুই সঙ্গীত আইকনের। এই নিয়ে শুধু ভক্তদেরই নয়; খোদ সুনিধি এবং শ্রেয়ারও আক্ষেপ ছিল অনেক দিনের। অবশেষে নেটিজেনের বহু বছরের এই আশা পূরণ করলেন ‘সেলিম সুলেয়মান মিউজিক’ প্রোডাকশন।
সম্প্রতি ‘ভূমি ২০২৪’ এর নতুন গান ‘ছ্যায়লা’ প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে কণ্ঠ দিয়েছেন সুনিধি চৌহান এবং শ্রেয়া ঘোষাল। মুক্তি পাওয়ার পর আগুনের মতো ছড়াতে থাকে গানের জনপ্রিয়তা। গানের কথায় দুই জনের মিষ্টি দ্বন্দে তৈরি হয়েছে সুর। ৪ মিনিটের গানটির মাঝামাঝি রয়েছে একটি র্যাপের অংশও। গানের স্থায়ীতে নেচেও ওঠেন সুনিধি-শ্রেয়া। দুই গায়িকাকে মধ্যমণি করে পাশে গানের তালে দুলতে দেখা যায় পরিচালক সেলিম মার্চেন্ট এবং সুলেয়মান মার্চেন্টকেও। গানটি লিখেছেন শ্রদ্ধা পণ্ডিত।
গানটি প্রকাশ করার পরই ভক্তদের ভালোবাসায় ভরে ওঠে কমেন্ট বক্স। ভক্তরা নয় শুধু, সঙ্গীতপ্রেমী বিভিন্ন কন্টেন্ট ক্রিয়েটাররাও ইউটিউবে শিল্পীদের এবং কম্পোজিশনের প্রশংসা করেন। একজন ভক্ত মন্তব্য করেন,‘আমার দুই প্রিয় শিল্পী এক ফ্রেমে! ধন্যবাদ সেলিম সুলেয়মান।’
আরেকজন মন্তব্য করেন,‘আমি স্বপ্ন দেখছি না তো! শ্রেয়া-সুনিধির কণ্ঠ, র্যাপ, মিউজিক – হায় ঈশ্বর! আমি অত্যন্ত খুশি।’
এক ভক্ত মন্তব্য করেন,‘একসময় ছিলেন লতা জি এবং আশা জি। আর এখন শ্রেয়া এবং সুনিধি।’
অন্য আরেকজন মন্তব্য করেন,‘সুনিধির মুখভঙ্গিমা, বডিল্যাঙ্গুয়েজ, নাচ ভিডিওটিকে আরও আকর্ষনীয় করে তুলেছে। শ্রেয়া আমার মন জিতে নিলো।’
শুধু তাই নয়! গান প্রকাশের পর এক সাক্ষাৎকারে দুই শিল্পীই প্রকাশ করেন, তারা নিজেরাও অনেকদিন ধরে একসঙ্গে কাজ করার জন্য মরিয়া হয়েছিলেন। তাদের অপেক্ষার পালার সমাপ্ত করার জন্য তারা সেলিম সুলেয়মানের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।
নব্বইয়ের দশকেই ভারতীয় অভিনেতারা সিনেমায় কোটি টাকা ওপর পারিশ্রমিক নিতেন। একইসাথে বড় বড় ব্র্যান্ডের সাথেও নাম লেখাতেন। কেউবা আবার ব্যবসাতেও বিনিয়োগ করতেন।
একই রীতি অনুসরণ করছেন বর্তমানের ভারতীয় অভিনেত্রীরাও। সেক্ষেত্রে দীপিকা কিংবা প্রিয়াঙ্কা নয়; ধনী অভিনেত্রীর তালিকায় সবার শীর্ষে রয়েছেন জুহি চাওলা। তবে অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, গত এক দশকে এই ধনকুবেরের কোনো হিট সিনেমা নেই।
হুরুন রিচ লিস্ট ২০২৪-এর তথ্যমতে, বর্তমানে জুহির সম্পদের পরিমাণ ৫৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; ভারতীয় মুদ্রায় যা ৪৬০০ কোটি রুপি। যা কি-না অন্য যেকোনো ভারতীয় অভিনেত্রীর থেকে বহু বেশি। এমনকি জুহির পরের পাঁচ জন ধনী অভিনেত্রীর সম্পদ একত্র করলেও তা এই অভিনেত্রীর সম্পদের সমান হবে না।
এদিকে সম্পদের দিক থেকে জুহির পরে রয়েছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। তার সম্পদের পরিমাণ ১০০ মিলিয়ন ডলার। আর ৬৫০ কোটি রুপি নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
আর চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে রয়েছেন আলিয়া ভাট ও দীপিকা পাড়ুকোন; যারা কি-না অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যবসায় বিনিয়োগ করছেন।
জুহি চাওলা সিনেমা থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করলেও সেটা অভিনয়ের মাধ্যমে নয়। বরং রেড চিলিস গ্রুপে তার বড় বিনিয়োগ রয়েছে; যার মালিকানাধীন রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্ট বলিউডের অন্যতম প্রযোজনা সংস্থা।
জুহি চাওলা ৯০ দশকের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন। তবে তার সর্বশেষ হিট সিনেমা 'লাক বাই চান্স'; যা ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত।
একইসাথে আইপিএলের কোলকাতা নাইট রাইডারস থেকে শুরু করে বেশ কয়েকটি ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট টিমের মালিকানায় রয়েছেন জুহি চাওলা। এছাড়াও সম্প্রতি স্বামী জয় মেহতার সাথে তিনি আবাসন ও অন্যান্য ব্যবসায় নাম লিখিয়েছেন।
বলিউডের সর্বোচ্চ ধনীর তালিকায় প্রথমে রয়েছেন সিনেমা প্রযোজক রনি স্ক্রুওয়ালা। এক্ষেত্রে তিনি পেছনে ফেলেছেন শাহরুখ খান, করণ জোহর ও আদিত্য চোপড়ার মতো বড় বড় তারকাকে।
রনি স্ক্রুওয়ালার সম্পদের পরিমাণ ১.৫৫ বিলিয়ন ডলার। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভূষণ কুমার; যার সম্পদের পরিমাণ বিলিয়নের চেয়ে কম। আর প্রায় ৮৫০ বিলিয়ন ডলারের মালিকানা নিয়ে পরবর্তী অবস্থানে রয়েছেন শাহরুখ খান ও আদিত্য চোপড়া।
২০১৪ সালে আবার চলচ্চিত্র ব্যবসায় আসেন রনি। নাম হয় 'আরএসভিপি মুভিজ়'। সমালোচকদের প্রশংসাধন্য ছবি 'রাত অকেলি হ্যায়', 'মর্দ কো দার্দ নেহি হোতা'-র মতো ছবির প্রযোজক তারা। ভিকি কৌশল অভিনীত 'উরি: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক' তৈরি হয়েছিল এই সংস্থার ব্যানারেই। বিশ্বজুড়ে ৩৫০ কোটি রুপিরও বেশি ব্যবসা করেছিল এই সিনেমা।
‘চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪’ সকল স্তরের চলচ্চিত্রকর্মীদের দ্বারা তৈরি চলচ্চিত্র বিষয়ক একটি প্লাটফর্ম। এর যাত্রা শুরু হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঠিক পরপর। গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সম্ভাবনাময় বাংলাদেশে চলচ্চিত্র মাধ্যমের সংস্কার ও উন্নয়নের জন্য চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা যা যা পরিবর্তন চান তা একটি গবেষণার মাধ্যমে একত্রিত করে ‘বুকলেট’ আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ বিকেলে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে (ডিএফপি) সেমিনার হলে এক এই প্রকাশনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যতা নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, নুরুল আলম আতিক, রুবাইয়াত হোসেন, প্রযোজক এহসানুল হকসহ বিভিন্ন পদভুক্ত চলচ্চিত্রকর্মী, চলচ্চিত্র শিক্ষক, আইনজীবী, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য, প্রচারণা ও সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিনিধিগণ এবং সাংবাদিকবৃন্দ।
‘চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪’ শিরোনামের গবেষণাটির যাত্রা শুরু হয় গত আগস্ট মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে। অনলাইন ও অফলাইনে চলচ্চিত্রের সকল ক্ষেত্রের অংশীজনের মতামত, দাবি ও চাওয়া একত্রিত করে ‘রোডম্যাপ’ তৈরীর কাজটি অগ্রসর হয়। মতামত প্রদান কার্যক্রম চলে শতাধিক চলচ্চিত্রকর্মীর সক্রিয় উপস্থিতিতে। গবেষণাটিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যায় প্রায় চল্লিশজন স্বেচ্ছাসেবী। এছাড়াও চলচ্চিত্র মাধ্যমে কর্মরত শ্রমজীবীদের অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য গৃহীত উদ্যোগ - প্রস্তাবিত ‘ফেডারেল ইউনিয়ন অফ মিডিয়া প্রফেশনালস’ও একইসাথে কাজ করে চলেছে সংস্কারের এই যাত্রায়। চলচ্চিত্র শিক্ষা ব্যবস্থার সার্বিক দিক নিয়ে এই উদ্যোগের সাথে যুক্ত ছিলো বিসিটিআইসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের চলচ্চিত্র বিভাগের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ দুই মাস ধরে প্রাপ্ত রিসার্চ ডাটার উপর ভিত্তি করে তৈরী করা রোডম্যাপটি সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
গবেষণাপত্রটিতে বাকস্বাধীনতা পরিপন্থী আইন সংস্কার, চলচ্চিত্র শিক্ষা ও অনুদান ব্যবস্থার পরিবর্তন, স্বায়ত্তশাসিত ফিল্ম কাউন্সিল ও ফিল্ম কমিশন গঠন, দেশীয় চলচ্চিত্রকে আন্তর্জাতিকভাবে বাণিজ্যিকীকরণসহ আরও নানা বিষয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা রয়েছে।
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৈরি হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রিফর্ম বা সংস্কারকে অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেছে। বিভিন্ন সেক্টরের অংশীজনদের কাছ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শুরু থেকেই সংস্কারের প্রস্তাব চেয়ে আসছেন। চলচ্চিত্রকর্মীদেরও দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা একটি কাক্সিক্ষত সংস্কার। তাই বিভিন্ন জনরার চলচ্চিত্র ও অডিও ভিজ্যুয়াল মাধ্যমে কাজ করা চলচ্চিত্রকর্মীরা একত্রিত হয়ে একটি রোডম্যাপ তৈরীর কাজে অংশ নেন। এই রোডম্যাপ তৈরির জন্য গবেষণার মাধ্যমে উঠে এসেছে চলচ্চিত্রকর্মীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা এবং চলচ্চিত্রশিল্পের জন্য পেশাদারী একটি রূপরেখা।
দেশের সার্বিক চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য এবং যে কোন চলচ্চিত্র বিষয়ক উদ্যোগ গ্রহণের জন্য এই প্রকাশনাটি চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট মানুষের চাওয়াকে যেমন প্রকাশ করবে, তেমনি চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে কাজ করতে চাওয়া যেকোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এবং সরকারকে দিক নির্দেশনা পেতেও সহযোগিতা করবে বলে আশাবাদ ব্যস্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ দেশের অন্যতম জনপ্রিয় শোবিজ তারকা তাহসান রহমান খানের জন্মদিন। তাইতো রাত ১২টার পর থেকেই শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসছেন ভক্তদের প্রিয় এই সঙ্গীতশিল্পী, কম্পোজার ও অভিনেতা।
শুধু ভক্তরাই নয়, শোবিজের অনেক জনপ্রিয় তারকাও তাহসানকে নিয়ে জন্মদিনের পোস্ট শেয়ার করেছেন। তবে খোদ তাহসানকে জন্মদিন নিয়ে কোন পোস্ট করতে দেখা যায়নি। এই তারকা জন্মদিনটা বরাবরই নিজের মতো করে কাটাতে পছন্দ করেন। কখনোই বড় কোন আয়োজন রাখেন না। এবারও হয়ত সেভাবেই কাটবে তার জন্মদিন।
জন্মদিনে ভক্তদের তেমন কিছু উপহার না দিলেও এবার জানা গেলো এই তারকার মেগা কনসার্টের খবর। যা ভক্তদের জন্য উপহারের চেয়ে কোন অংশে কম কিছু নয়।
মাঝে দেশের বাইরে বেশকিছু সফল কনসার্ট করলেও তাহসানকে দেশের মাটিতে বড় ধরনের শোতে দেখতে পাওয়া যায়নি। তাই তার ওপেন এয়ার কনসার্টের প্রতি ভক্তদের আগ্রহ বেড়েছে অনেকগুণ।
এবার জানা গেলো, আসছে নভেম্বরে এক মেগা কনসার্টে অংশ নেবেন তাহসান খান। অনেকেই জানেন, আবারও ঢাকায় গাইতে আসছেন পাকিস্তান ও বলিউডের সুপারস্টার গায়ক আতিফ আসলাম। সেই কনসার্টেই দর্শক একসঙ্গে উপভোগ করবেন তাহসানের পরিবেশনাও।
বাংলাদেশি শ্রোতাদর্শকদের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছেন আতিফ আসলামও। একটি ফটোকার্ট শেয়ার করে বুধবার আতিফ তার ফেসবুক পাতায় লিখেন, ‘বাংলাদেশ, আমি আসছি।’
আতিফ আসলামকে নিয়ে ঢাকায় এই কনসার্টটি আয়োজন করছে ‘ট্রিপল টাইম কমিউনিকেশন’। শুধু আতিফ নয়, বাংলাদেশ থেকে একইমঞ্চে গাইতে দেখা যাবে তুমুল জনপ্রিয় শিল্পী তাহসান খানকেও।
আয়োজকরা কনসার্টের ইভেন্ট শেয়ার করে জানান, আগামী ২৯ নভেম্বর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজিত ‘ম্যাজিকাল নাইট ২.০’ কনসার্ট শুরু হবে বিকেল ৫টায়। দর্শকের জন্য গেট খুলে দেয়া হবে বেলা ১টার দিকে। অনলাইনে টিকেট টোমোরো.কম থেকে টিকিট কেনা যাবে,যদিও এখনো টিকেট বিক্রি শুরু করেননি আয়োজকরা।