অভিনয়ের পাশাপাশি গানেও দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু। অন্যদিকে ইমরান মাহমুদুল পেশাদার কণ্ঠশিল্পী ও সংগীতপরিচালক। প্রথমবার ইমরানের সুরে গাইলেন বাবু। গীতালি হাসানের ‘আজিরন’ চলচ্চিত্রের জন্য গানটি লিখেছেন রাশেদ রেহমান।
ইমরান বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ফজলুর রহমান বাবু ভাইয়ের জন্য গান করলাম। বাউল ঘরানার গানটি দারুণ গেয়েছেন তিনি। তার দরাজ কণ্ঠের ভক্ত আমি। এবার একসঙ্গে গান করতে পেরে ভালো লাগছে। এই সিনেমার সব কটি গানই আমি করব।’
বিজ্ঞাপন
এদিকে, সম্প্রতি মৌ-টিভির প্রযোজনায় প্রকাশ হয়েছে বাবুর কণ্ঠে ‘লক্ষীসোনা’ শিরোনামের একটি গান। এটি লিখেছেন সজিব অধিকারী, সুর করেছেন প্লাবন কোরেশী ও সঙ্গীত পরিচালনায় মিজানুর রহমান বাদশা। গানটিতে বাবুর সাথে কোরাসপার্টে গেয়েছেন কণ্ঠশিল্পী এসএম সোহেল ও ইতি।
ঢালিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান না ফেরার দেশে চলে গেছেন গত ৩ জানুয়ারি। কিন্তু এখনো তার মৃত্যু নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়নি। কারণ অনেকেই তার মৃত্যুকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে মানতে পারছেন না। কেউ কেউ বলছেন, তার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।
গত ৪ জানুয়ারি সকালে হাসপাতাল থেকে মরদেহ নেওয়ার প্রক্রিয়া চলাকালীন অভিনেত্রীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখে উপস্থিত সবার মধ্যে নানা প্রশ্ন ওঠে। মরদেহ গোসলের সময় এসব চিহ্ন স্পষ্ট হওয়ায় বিষয়টি আলোচনায় আসে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি)-তে নেওয়া হলে, এ নিয়ে চলচ্চিত্র অঙ্গনের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
একে একে বেরিয়ে আসে অঞ্জনার কথিত ছেলে নিশাত মনিকে নিয়ে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য। একাধিক শিল্পীর অভিযোগ, অঞ্জনার ওপর অমানবিক নির্যাতন চালিয়েছে কথিত সন্তান নিশাত মনি! বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন অঞ্জনার বোন রঞ্জনাও।
গতকাল রবিবার (১২ জানুয়ারি) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে অঞ্জনার মৃত্যু রহস্য উন্মোচন এবং সম্পদের হিসেব চেয়ে বিচার জানিয়েছেন তিনি।
এছাড়া চিকিৎসায় অবহেলাসহ আরো কিছু কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত অভিনেত্রীর কাছের কয়েকজন শিল্পী অভিযোগ তুলেছিলেন। এক্ষেত্রে অঞ্জনার পালিত ছেলে নিশাত মনিকে সন্দেহও করেছেন অনেকে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে চিত্রনায়ক ও শিল্পী সমিতির সহ-সভাপতি ডিএ তায়েবকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করল সংগঠনটি।
আগামী তিন দিন পর তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। গতকাল রবিবার বিকেলে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির উদ্যোগে সদ্য প্রয়াত শিল্পী অঞ্জনা রহমান ও প্রবীর মিত্রের মাগফেরাতের জন্য মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। দোয়া মাহফিল শেষে অঞ্জনার ছেলে (পালিত) নিশাত মনির উপস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের নিয়ে আলোচনায় বসেন শিল্পী সমিতির নেতারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চিত্রনায়ক আলমগীর, শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, অভিনেতা ডিএ তায়েব, সুব্রত, সনি রহমান, অভিনেত্রী রুমানা ইসলাম মুক্তি, অঞ্জনা রহমানের বোন রঞ্জনা ও পালিত মেয়ে জামাই কামরুল আলম রিপনসহ আরও অনেকে।
আলোচনা শেষে শিল্পী সমিতির মুখপাত্র ডিএ তায়েব বলেন, ‘সদ্যপ্রয়াত চিত্রনায়িকা অঞ্জনা রহমানের মৃত্যু নিয়ে নানা ধরনের কথা আসছে। কেউ বলছে অঞ্জনা আপার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে আবার কেউ বলছে তার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আজ আমরা বসেছি। আমাদের কাছে অনেক বিচ্ছিন্ন ঘটনার অভিযোগ এসেছে। সেজন্য শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে একটি ছায়া তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিপ্লব শরীফ, নাহিদা আশরাফ আন্না, রুমানা ইসলাম মুক্তি ও ইউসুফ খান। আগামী তিন দিনের মধ্যে আমাদের রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘আজকের আলোচনার সময় চিত্রনায়ক আলমগীর ও রঞ্জনা কয়েকটি প্রশ্ন করেছে মনিকে। আমরা জানতে চাই আসলে সমস্যা কোথায়। অঞ্জনা আপার সম্পত্তির কাগজপত্র, দালিল, ব্যাংকড্রাফ্ট, ব্যাংকের চেক বইসহ কিছু বাসায় পাওয়া যায়নি। এগুলো উদ্ধার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সেগুলো পাওয়া গেলে আমরা শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে যেকোনো সিদ্ধান্তে যাব।’
অঞ্জনার মৃত্যুর পর শোনা যাচ্ছে, অঞ্জনার দুটি বাড়ি ও একটি প্লট ছিল। সেগুলো নাকি বিক্রি করে তিনি ভাড়া বাসায় থাকছেন বিষয়টি কতটা সত্য- এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএ তায়েব বলেন, ‘অঞ্জনা আপার পৈত্রিক কিছু সম্পত্তি ছিল। এছাড়া আরো কিছু সম্পত্তি বিক্রির টাকা আসছে। সেগুলোর কোনো হিসেব আমরা পাচ্ছি না। এগুলো চিত্রনায়িকা আন্না, মুক্তি, কোরিওগ্রাফার ইসুফসহ অনেকেই জানতেন। তাদের কাছ থেকেও আমরা নানানভাবে মন্তব্য পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য আমাদের এ ছায়া তদন্ত কমিটি গঠন করা। তদন্ত করে আমাদের কাছে অসংলগ্ন কিছু পেলে তিন দিন পর আমারা পুলিশে জানাব। এককথায় আগামী তিন দিনের মধ্যে ১৫ বছরের ইতিহাস পরিষ্কার হবে। এ ক্ষেত্রে মামলাও হতে পারে।’
অভিযোগের বিষয়ে নায়িকা অঞ্জনা রহমানের পালিত ছেলে নিশাত মনি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে সবগুলোর উত্তর আমি তিনদিন পর দেব। আমি যদি অপরাধী প্রমাণিত হই তাহলে আইন অনুযায়ী শাস্তি মেনে নেব।’
এদিকে, কথিত সন্তান মনির বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে কিছুই জানতেন না বলে জানিয়েছেন কথিত মেয়ে জামাই রিপন।
উল্লেখ্য, ৬ দিন ধরে অসুস্থ থাকার পর ২২ ডিসেম্বর অঞ্জনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কয়েকটি পরীক্ষার পর রক্তের সংক্রমণ ধরা পড়ে। অবস্থা উন্নত না হওয়ায় ১ জানুয়ারি দিবাগত রাতে অঞ্জনাকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। ৩ জানুয়ারি রাত ১টা ১০ মিনিটে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অঞ্জনা।
উপমহাদেশের বরেণ্য রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার জন্মদিন আজ। ১৯৫৭ সালের এই দিনে রংপুরের এক উপাধ্যক্ষের পরিবারে এ গুণী শিল্পী জন্মগ্রহণ করেন। আজ ৬৮ তে পা রাখলেন প্রখ্যাত এই শিল্পী।
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা শুধু নিজ দেশ নয়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও তিনি ব্যাপকভাবে সমাদৃত। বাংলাদেশ ও ভারতে, তার বহুসংখ্যক এ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। তার মধ্যে ২০টি উল্লেখযোগ্য।
অর্থনীতি বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বন্যা। এরপর সঙ্গীত নিয়ে পড়াশুনা করতে যান ভারতে। তিনি রবীন্দ্র সঙ্গীত ছাড়াও ধ্রুপদী, টপ্পা ও কীর্তন গানের উপর শিক্ষা লাভ করেছেন।
প্রাথমিক অবস্থায় রেজওয়ানা বন্যা ‘ছায়ানট’ ও পরে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন। বুলবুল ললিতকলা একাডেমীতেও তিনি গান শিখেছেন। শান্তিদেব ঘোষ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেন, আশীষ বন্দ্যোপাধায়ের মতো সঙ্গীতজ্ঞদের কাছ থেকে গান শেখার সুযোগ পেয়েছেন তিনি।
কর্মজীবনে তিনি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও নৃত্যকলা বিভাগের চেয়ারপার্সন হিসেবে কর্মরত। তিনি ‘সুরের ধারা’ নামের একটি সঙ্গীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে কাজের অবদানের স্বীকৃতি তিনি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ অর্জন করেছেন।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে কাজের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ২০১৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার সম্মাননা পেয়েছেন। ২০১৭ সালে ভারত সরকার তাকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘বঙ্গভূষণ’ পদক দিয়ে সম্মানিত করে।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক ট্রাস্ট ফান্ড’ কর্তৃক প্রদত্ত ‘ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক ও পুরস্কার ২০১৭’ পেয়েছেন এই প্রখ্যাত এই রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী।
দীর্ঘ বিরতির পর গত বছর তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের খবর দিয়ে নতুন করে আলোচনায় আসেন ঢালিউড কুইন শাবনূর। দেশে এসে সশরীরে সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হন তিনি। এরপর ফের চলে যান অস্ট্রেলিয়ায়। দীর্ঘদিন পর নতুন রূপে হাজির হয়ে একবাক্যে বিশেষ বার্তা দিলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন শাবনূর। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘নতুন বাস্তবতাকে আলিঙ্গন করে হাসিমুখে সামনে এগিয়ে যাওয়া।’ তার এমন লেখা দেখে বোঝাই যাচ্ছে, জীবনে নতুন কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছেন অভিনেত্রী। মন্তব্যে শাবনূরের ছবির প্রশংসা করেছেন তার ভক্ত অনুরাগীরা।
নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর ‘মাতাল হাওয়া’ সিনেমায় অভিনয় করার কথা থাকলেও এটি শুরু করতে পারেননি তিনি। গত ১১ ফেব্রুয়ারিতে আরাফাত হোসাইনের ‘রঙ্গনা’ সিনেমার মহরতে উপস্থিত ছিলেন শাবনূর। ওই অনুষ্ঠানে ‘এখনো ভালবাসি’ নামের আরও একটি সিনেমার অভিনয়ের ঘোষণা দেন তিনি। তবে সিনেমার শুটিং শুরু না করেই অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান এই নায়িকা। সেসময় জানা যায়, পুরোপুরি ফিট হয়েই শুটিংয়ে নামবেন তিনি।
চলচ্চিত্রে অনিয়মিত হলেও শাবনূরকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহ মোটেও কমেনি। তার অভিনীত সিনেমার গানগুলো এখনো সর্বোচ্চ ভিউ অর্জন করে। এরই মধ্যে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে তিন দশক পূর্ণ হয়েছে।
১৯৯৩ সালের ১৫ অক্টোবর নির্মাতা এহতেশাম পরিচালিত ‘চাঁদনী রাতে’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে নায়িকার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একের পর এক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। প্রয়াত চিত্রনায়ক সালমান শাহর সঙ্গে গড়ে ওঠে জনপ্রিয় এক জুটি, যা এখনো দর্শকদের হৃদয়ে নাড়া দেয়।
দীর্ঘ ৩১ বছরের অভিনয়জীবনে অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা উপহার দিয়েছেন শাবনূর। এর মধ্যে আছে ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘প্রেমের তাজমহল’, ‘আমার প্রাণের স্বামী’, ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’, ‘ভালোবাসি তোমাকে’, ‘আনন্দ অশ্রু’, ‘বউ–শাশুড়ির যুদ্ধ’, ‘হৃদয়ের বন্ধন’ ও ‘মোল্লাবাড়ীর বউ’।
বিয়ের ছবির মতো এবার গায়ক তাহসান ও তার স্ত্রী রোজা আহমেদের মধুচন্দ্রিমার ছবিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
নতুন বছরের শুরুতেই জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছেন জনপ্রিয় গায়ক তাহসান খান। মেকওভার আর্টিস্ট রোজা আহমেদের সঙ্গে বিয়ে করেন তিনি। জনপ্রিয় গায়কের আচমকা বিয়ের খবর ভাইরাল হয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সপ্তাহ খানেক থাকে চর্চায়।
এইহুমূর্তে মধুচন্দ্রিমা কাটাচ্ছেন দুজনে। গত ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে দেশের একটি এয়ারলাইন্সের বিমানে মালদ্বীপে গেছেন তাহসান-রোজা। সূর্যময় দ্বীপরাজ্যে মধুচন্দ্রিমার বিশেষ মুহূর্তগুলো কাটাতেই উড়ে যান এই দম্পতি।
এবার সামনে এল মধুচন্দ্রিমার ছবি। তাহসানপত্নী রোজা আহমেদ নিজেই ছবি প্রকাশ করে জানিয়ে দিলেন সত্যি সত্যিই আলো খুঁজে পেয়েছেন গায়ক।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে মালদ্বীপের নীল জলে সাদা বালি মেখে আছেন রোজা। সাগর পারে লাল রঙা গাউনেও ধরা দিলেন তিনি। দেখে মনে হচ্ছিল নীল সাগর পারে ঠিক যেন লালটুকটুকে পরী!
গত ৪ জানুয়ারি মেকআপ আর্টিস্ট রোজা আহমেদকে বিয়ে করেন তাহসান। তার আগে গায়ে হলুদের ছবি প্রকাশ্যে আসার পরই বিয়ের ছবি প্রকাশ করে বিয়ের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেন গায়ক। তাহসানের স্ত্রী রোজা আহমেদ নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে কসমেটোলজিতে পড়াশোনা করেছেন। পড়াশোনা শেষ করে কসমেটোলজি লাইসেন্স গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে নিউইয়র্কের কুইন্সে রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার প্রতিষ্ঠাতা করেন।