বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে অভিনয় করতে দেখা গেছে ভারতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ককে। তার জীবনী নিয়ে নির্মিত হয়েছে ছবিও। যা বক্স অফিসে কোটি কোটি রুপির ব্যবসা করেছিলো। কিন্তু তাকে কখনও বড়পর্দায় দেখা যায়নি। কথা হচ্ছে- মহেন্দ্র সিং ধোনিকে নিয়ে।
বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে মহেন্দ্র সিং ধোনির সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করেনে গুলশান গ্রোভার। এরপরই শুরু হয়েছে মাহির বড়পর্দায় অভিষেকের গুঞ্জন।
বিজ্ঞাপন
আর হবেই বা না কেনো? প্রথম কথা হলো ছবিটি তোলা হয়েছে অক্ষয় কুমার ও ক্যাটরিনা কাইফ অভিনীত ‘সূর্যবংশী’ ছবির সেটে।
এই ছবিটির ক্যাপশনে গুলশান গ্রোভার লিখেছেন, ‘সূর্যবংশী’ ছবির সেটে ভাই মহেন্দ্র সিং ধোনির সঙ্গে। কী? ধোনি কি এই ছবিতে অভিনয় করছেন? নাকি একই স্টুডিওতে অন্য কিছুর শুটিং করছেন তিনি?
বিজ্ঞাপন
গুলশান গ্রোভারের ছবিটি প্রকাশ করতেই তা মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। ছবিটির মন্তব্যের ঘরে কেউ কেউ তাদের সুদর্শন পুরুষ বলে সম্বোধন করেছেন। আবার কেউবা বলছেন এতোদিনে স্টাইলের মধ্য দিয়ে শেষ হলো ‘সূর্যবংশী’র কাজ।
তবে মহেন্দ্র সিং ধোনি কি সত্যি ‘সূর্যবংশী’তে অভিনয় করছেন কিনা তা বোঝা যাবে মুক্তির পরই। আগামী ৫ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে রোহিত শেঠি পরিচালিত ছবিটি।
বেশ কয়েকবার একসঙ্গে কাজ করেছেন বর্তমান সময়ের গুণী শিল্পী মোশাররফ করিম এবং জাকিয়া বারী মম। সম্প্রতি তারা আবার জুটিবদ্ধ হয়েছেন ‘অন্ধকারের গান’-এ। ভিকি জাহিদ পরিচালিত ওয়েব ফিল্মটি ওটিটি প্লাটফর্ম ‘বিঞ্জে’-তে প্রকাশ করা হয়েছে। সিনেমার শেষ অংশটা পুরো কাহিনীকেই একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে বাধ্য করে। পুরো সিনেমার শুধু শেষ দৃশ্যতেই স্ক্রিন শেয়ার করেছেন মম এবং মোশাররফ করিম। এই কাজ নিয়েই গণমাধ্যমে নিজের অভিজ্ঞতা জানালেন মম।
মম বলেন, ‘আমি যখনই মোশাররফ ভাইয়ের সাথে কাজ করি, নতুন কিছু শেখার অভিজ্ঞতা হয়। ওনার সাথে প্রতিটি কাজই অসাধারণ হয়েছে। এবারের কাজটিও তার ব্যতিক্রম ছিল নয়। সত্যি বলতে, আমি ওনার সাথে বারবার কাজ করার আশা করি। তিনি একজন অসাধারণ সহশিল্পী।’
ভিকি জাহেদ পরিচালিত 'অন্ধকারের গান' চলচ্চিত্রটিতে মম কেন্দ্রীয় একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তার চরিত্রে নাম রুমালি। গ্রামের এক সহজ সরল গৃহবধূ রুমালি চরিত্রের জন্য মম ব্যাপক প্রশংসা পাচ্ছেন। নিজের চরিত্র নিয়ে মম বলেন, `রুমালি চরিত্রে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ ছিল। আমি এর আগে বিঞ্জের সাথে কাজ করেছি, এবং ভিকি জাহেদ নিঃসন্দেহে একজন প্রতিভাবান পরিচালক। এই প্রজেক্টটি সবসময় আমার অভিনয় ক্যারিয়ারে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
গল্পে রুমালি তার ছোট সন্তান এবং অসুস্থ শাশুড়ির সাথে গ্রামে থাকে। গল্পের শুরু দেখে মনে হয় মোশাররফ অভিনীত মুকুল চরিত্র তার স্বামী। মুকুল শহরে কাজ করে এবং প্রতিমাসে বাড়িতে টাকা পাঠায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে ফেরে না। এমনকি মোবাইলে কলও করেনা। এই নিয়ে রুমালি খুব চিন্তিত থাকে এবং তার শাশুড়ি তার প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করে।
অন্যদিকে শহরে মুকুলের জীবন চলে ভিন্ন তালে। শাপলা নামক এক মেয়ের প্রতি তার আকর্ষণ এবং সম্পর্কের অগ্রগতি দেখানো হয়েছে। এই তিন চরিত্রের সঙ্গে যোগসূত্র এবং কেন মুকুল বাড়ির প্রতি উদাসীন সেই গল্পই দেখানো হয়েছে ওয়েব ফিল্মটিতে। গল্পের শেষের টুইস্ট দর্শকদের অবাক করবে এবং প্রতিটি চরিত্রের জন্য সহানুভূতি সৃষ্টি করবে।
বর্তমানে মম ঈদের নাটক এবং অন্যান্য প্রজেক্টের শুটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বাংলা অভিনয় শিল্পের পুনরুদ্ধারের বিষয়ে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমাদের শিল্প একটি অস্থায়ী মন্দার সম্মুখীন হয়েছিল। তবে খুব দ্রুতই আবার ট্র্যাকে ফিরে এসেছে। আমি নিশ্চিত যে আমরা শীঘ্রই দর্শকদের কাছে ভালো ভালো কাজ নিয়ে হাজির হবো।’
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় প্রশংসিত হয়েছে অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম। ৮ জানুয়ারি মুক্তিপ্রাপ্ত ওয়েব ফিল্ম 'অন্ধকারের গান'-এ তার ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সামনে বেশ কয়েকটি প্রকল্প নিয়ে অভিনয় সেটে ফিরে আসছেন তিনি।
আমেরিকার প্রখ্যাত শহর লস অ্যাঞ্জেলাস এখন দাবানলের কবলে। কয়েক কিলোমিটার জুড়ে এগিয়ে চলা এই আগুনে পুড়ে গেছে কোটি কোটি টাকার বাড়ি-গাড়ি। দাবানলে পুড়ে মারা যাওয়া মানুষের সংখ্যাও দিনদিন বেড়ে চলেছে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিখ্যাত হলিউড তারকারাও এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অনেক তারকা আটকাও পড়েছেন সেখানে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের জীবনের পাশাপাশি থেমে গেছে বিনোদন জগতের কর্মসূচিও। শোনা যাচ্ছিল অস্কারসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং শ্যুটিংয়ের কাজও স্থগিত করা হতে পারে।
চলতি বছর মার্চে অস্কারের আসর বসার কথা ছিল। ৯৭তম অ্যাকাডেমিক অ্যাওয়ার্ড এর জন্য মার্চের ২ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে অস্কারের আয়োজক ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তারকা সরাসরি লস অ্যাঞ্জেলাসে দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাই গুঞ্জন ছিল চলতি বছর অস্কারের অনুষ্ঠান বাতিল করা হবে। অন্তত পেছানো হবে অনুষ্ঠানের তারিখ। তবে এইসব কেবলই গুঞ্জন। সময় মতোই আয়োজিত হবে ৯৭তম অ্যাকাডেমিক অ্যাওয়ার্ড। ‘দ্য সান’-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিশ্ব বিনোদন জগতের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার অস্কার। প্রতিবছর বেশ ধুমধাম করে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই বছর অস্কার পরিচালনার জন্য ৫৫ জন বোর্ড সদস্য নিয়ে গর্ভনরের যে দল গঠন করা হয়েছিল, তার মধ্যে ৪ জনের বাড়ি দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সে দলে টম হ্যাঙ্কস, এমা স্টোন, মেরিল স্ট্রিপ এবং স্টিভেন স্পিলবার্গের মতো তারকারা রয়েছেন। লস অ্যাঞ্জেলাসে চলমান অনেক সিনেমার কাজ স্থগিত করা হয়েছে এবং পুনরায় কবে কাজ শুরু হবে তা একেবারেই অনিশ্চিত। এর প্রভাব পড়তে পারতো অস্কারেও। তবে আয়োজকরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন বলে ঠিক করেছেন।
অ্যাকাডেমির সিইও বিল ক্রেমার এবং প্রেসিডেন্ট দাবানেলে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। যৌথ বিবৃতিতে তারা সাহায্যপ্রার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর কথা জানান। তবে তারা আরও জানান, যেহেতু গত ৯৬ বছরে কখনোই অস্কারের অনুষ্ঠান বাতিল হয়নি, তাই এবারও বাতিল হবে না। এমনকি করোনা মহামারিতেও কিছু সময়ের জন্য স্থগিত করা হয়েছিল, তবে অনুষ্ঠান বাতিল হয়নি। যদিও, এবার অনুষ্ঠান সূচিতে কিছু বিশেষ পরিবর্তন আনা হবে। যেমন মনোনীত শিল্পীদের দুপুরের খাবার আয়োজনের পর্বটি বাতিলের নিশ্চয়তা সম্পর্কে জানা যায়।
এবারের অস্কারের অনুষ্ঠানটি ডলবি থিয়েটারে হওয়ার কথা রয়েছে। ২ মার্চ ‘এবিসি’ এবং ‘হুলু’তে সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় থাকবেন কোনান ও’ব্রায়েন। অনুষ্ঠানের জন্য হাজারের উপরে স্থানীয় লোককে নিয়োগ করে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ সংগ্রহের কাজ চলছে।
দেশের সফল ও শীর্ষ নারী উদ্যোক্তা রোবাইয়াত ফাতিমা তনির স্বামী মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুর খবরটি তনি তার ফেসবুকে নিশ্চিত করেছেন।
রোবাইয়াত ফাতিমা তনি তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সে আর নাই, ব্যাংকক সময় রাত ৩.০৩ মিনিটে আমাকে সারাজীবনের মত একা করে চলে গেছে’।
অসুস্থ হয়ে ব্যাংককের হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তনির স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন। গত বছর অক্টোবরের শুরুতে অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢাকার বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তনি তার স্বামীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ব্যাংকক নিয়ে যান। দুইমাস তনি দুই দেশে যাওয়া আসার মধ্যে ছিলেন।
তনির স্বামী ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। তার স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন ৩৮ বছরের বড় হওয়ায় সবসময় সমালোচনার শিকার হয়েছেন তনি। ফেসবুক লাইভে এলে নানারকম ট্রলের মুখেও পড়তেন এই নারী উদ্যেক্তা। তবে এসবে তার কোনও তোয়াক্কা নেই। দিনশেষে নিজের ঘরে শান্তিতে থাকতে চান বলেই অভিমত দিয়েছেন নানা সংবাদমাধ্যমে।
শাহাদাৎ হোসাইন তনির দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তিনি। এরপর ভালোবেসে বিয়ে করেন অসমবয়সী শাহাদাৎকে। প্রথমে পরিবার মেনে না নিলেও পরবর্তীতে সব ঠিক করে নেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্নভাবে বুলিং এর শিকার হলেও নিজের সাহসী প্রচেষ্টায় একজন সফল উদ্যোক্তা এবং অন্যদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন এই উদ্যেক্তা। দেশের বুকে তার ১২টি শোরুম রয়েছে।
ঢালিউড কুইন শাবনূর দীর্ঘদিন পর্দায় নেই। তারপরও তাকে নিয়ে দর্শকের আগ্রহের কোন কমতি নেই। ফলে প্রিয় তারকার হাল হকিকত জানতে তারা ঢু মারেন শাবনূরের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে। এই নায়িকাও নিজের ভালোলাগা-মন্দলাগার কথা শেয়ার করেন ভক্ত অনুরাগীদের সঙ্গে।
কিন্তু তা করতে গিয়ে অনেক সময় সমালোচিত হতে হয় তাকে। অযথা ট্রলের শিকারও হন প্রায়ই। এতোদিন এ নিয়ে মুখ না খুললেও এবার শাবনূর আর চুপ থাকতে পারলেন না। সাফ জানিয়ে দিলেন, তাকে নিয়ে যেন অহেতুক আর সমালাচনা, নিন্দা না করা হয়।
শাবনূর আজ (মঙ্গলবার, সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিটে) তার ফেসবুকে ‘সবার উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলতে চাই!’ শিরোনামে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তা পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘অনেকে হয়তো জানেন যে আমি আমার সোশ্যাল মিডিয়া নিজের মতো করে হ্যান্ডেল করি। কোন এডমিনও নিয়োগ দেইনি। আমার যখন যেটা ভালো লাগে, নিজের ব্যক্তিগত পছন্দ বা বিশেষ কোন আনন্দ-বেদনার বিষয় থাকলে তা সবার সাথে শেয়ার করতে সোশ্যাল মিডিয়ায় যুক্ত রয়েছি। যে ছবি বা ভিডিও পোস্ট করি সেগুলো নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন মন্তব্য করেন। এমনকি কেউ কেউ আমার ড্রেসআপ নিয়েও উদ্ভট প্রশ্ন তুলেন।
অস্ট্রেলিয়াতে আমি সচরাচর ক্যাজুয়াল ড্রেস পরতেই অভ্যস্ত, এবং এতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। আর কে কি পরবে সেটাতো তার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যাপার, তাই না!
যদি আমার শেয়ারকৃত কোনো কিছু কারো ভালো না লাগে তবে শালীনতার সঙ্গে গঠনমূলক সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু রিপিটেডলি আজেবাজে মন্তব্য যেন না করেন, তা থেকে বিরত থাকতে সবাইকে বিনীত অনুরোধ করছি। আর একান্তই যদি আমার একটিভিটিস কারো পছন্দ না হয় তবে আমাকে ফলো না করলেই পারেন।
যারা আমার ওয়ালে এসে বিরূপ মন্তব্য করেন তারা আবার দেখি আমার নামে বিভিন্ন একাউন্ট খুলে, পেজ চালিয়ে, আমার পোষ্ট করা ছবি/ভিডিও নিয়ে আবার ব্যবসা করেন। আমাকে পুঁজি করে অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হচ্ছেন, রমরমা ব্যবসা করছেন, তা করেন; কিন্তু আমার এখানে এসে ভন্ডামী করছেন কেন? কেনই বা সংঘবদ্ধ হয়ে খারাপ মন্তব্য করে যাচ্ছেন? এদের আবার কেউ কেউ আমাকে আড়ালে চলে যেতে বলেন, হাহাহা…..। এই ডিজিটাল যুগে এসেও মানুষ এসব জ্ঞান দেয়। আমি আড়ালে চলে যাবো না প্রকাশ্যে থাকবো তা আমি বুঝবো।
অন্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি, আচার ব্যবহার, কথা বলার ভাষা; এইসব ব্যাপারগুলো আমাদের পারিবারিক মূল্যবোধ ও পারিবারিক শিক্ষার পরিচয় বহন করে। মন্তব্য করার ক্ষেত্রে আমরা যেনো একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। সবাই ভালো থাকবেন।’