করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে লেনদেনের সময় ১ ঘণ্টা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
বুধবার (১৮ মার্চ) ডিএসইর ৯৫৪তম (জরুরি) পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বার্তা২৪.কমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ভয়াবহতায় বাংলাদেশে বিশেষ সতর্কতার স্বার্থে স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা, সভা-সমাবেশ সীমিত করণের পাশাপাশি ডিএসইর লেনদেনের সময়সূচির পরিবর্তন আনা হয়েছে।
মিনহাজ মান্নান বলেন, নতুন সময়সূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) থেকে লেনদেন শুরু হবে সকাল সাড়ে ১০টায়। আর শেষ হবে দুপুর দেড়টায়। পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত লেনদেনের এই সময়সূচি অব্যাহত থাকবে।
পরিচালনা পর্ষদ বর্তমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সতর্কতার অংশ হিসেবে বিনিয়োগকারীদের মোবাইল ও অনলাইনে লেনদেন করার বিষয়ে উৎসাহিত করছে বলে জানান ডিএসই পরিচালক।
বিদ্যুৎ খাতে বিদেশি বিনিয়োগে বাস্তবায়নাধীন প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন প্রকল্পের ৩০টি চুক্তি অন্তর্বর্তী সরকার বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মিশ্র বা বিভ্রান্তিকর বার্তা দিতে পারে বলে সতর্ক করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
একই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত ওই সব প্রকল্পের 'রিভার্স অকশন' বা বিপরীত নিলামে সংশ্লিষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সুযোগ করে দিতে পরামর্শ দিয়েছে দেশের শীর্ষ এই বেসরকারি গবেষণা সংস্থা। আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ মেয়াদে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ওই চুক্তিগুলো করা হয়েছিল।
সিপিডি জানায়, বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া এসব চুক্তির বেশির ভাগই রিনিউয়েবল এনার্জি বা নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্প এবং এগুলো বৈশ্বিক 'ওভারসিজ ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য রিনিউয়েবল এনার্জি সেক্টর' বাচ শীর্ষক আলোচনায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবমুক্ত হতে প্রতিশ্রুতির আওতাভুক্ত।
এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ জড়িত এবং ওই সব চুক্তি বাতিলের ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। এমন কিছু ঘটলে তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের লগ্নি করা অর্থের সুরক্ষা চান। ভবিষ্যতে বাংলাদেশেরও অনেক বিদেশি বিনিয়োগ দরকার হবে। তাই বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা দেওয়া জরুরি।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত 'ওভারসিজ ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য রিনিউয়েবল এনার্জি সেক্টর' শীর্ষক আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি এসব তথ্য ও পরামর্শ তুলে ধরে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জানান, গত ২৭ আগস্ট বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় মোট ৪২টি বিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাতিল করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। এর মধ্যে ৩০টি প্রকল্পে চীনসহ মোট ১৫টি দেশ ও সংস্থার বিনিয়োগ রয়েছে। সরকারি নথিপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে সিপিডি জানায়, সম্ভাব্য বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নের মতো। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা।
সিপিডির মূল প্রবন্ধে উল্লিখিত তথ্যে জানা যায়, ওই ৪২টি বিদ্যুৎ প্রকল্পের মোট সক্ষমতা ৫ হাজার ৩২২ মেগাওয়াট এবং এর মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিদ্যুতের সক্ষমতার পরিমাণ ৩ হাজার ১০২ মেগাওয়াট।
সিপিডি জানায়, বাতিল করা ওইসব প্রকল্পে যেসব দেশের বিনিয়োগ রয়েছে তা হলো চীন, ফ্রান্স, নরওয়ে, জার্মানি, হংকং, ভারত, জাপান, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভিয়েতনাম ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। ইতোমধ্যে দেশে ১১টি নবায়নযোগ্য শক্তি বা বিদ্যুৎ প্রকল্পে মোট সাড়ে ৯ বিলিয়ন বা ১ লাখ ২৪ হাজার কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ রয়েছে। ভবিষ্যতে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে আরও ৩৯ বিলিয়ন ডলার বৈশ্বিক বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সিপিডি জানায়, বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রতিবছর নবায়নযোগ্য শক্তিতে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ দরকার। বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে পারে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম তার প্রবন্ধে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজে এই পৃথিবীকে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিমুক্ত করতে 'থ্রি জিরো' বইতে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন এবং সারা বিশ্ব তাকে একজন কার্বন নিঃসরণবিরোধী যোদ্ধা হিসেবে চেনে। তাই নবায়নযোগ্য শক্তিসংশ্লিষ্ট চুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত বিদেশি বিনিয়োগের সুরক্ষা দিতে তিনি নিশ্চয়ই সচেষ্ট হবেন।
তিনি বলেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এ দেশে বহুবিধ ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ করতে আসেন। এর মধ্যে রয়েছে মুদ্রার বিনিময় হার, শ্রম ঝুঁকি বা দক্ষ শ্রমিকের অভাব, প্রশাসনিক দৌরাত্ম্য, প্রকল্প বরাদ্দে দুর্নীতি, রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন বিধি ও প্রক্রিয়ায় অসামঞ্জস্য, উৎপাদিত বিদ্যুৎ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহে অনুমতি না দেওয়া ও স্থানীয় ঋণ বা অর্থায়ন না পাওয়া। তিনি বলেন, এ ছাড়া বিদ্যমান কর ও শুল্ক রেয়াত সুবিধাও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যথেষ্ট সহযোগিতামূলক নয়।
সিপিডি এর আগে (পতিত সরকারের শেষ সময়ে) বলে আসছিল দেশে চাহিদার তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং এর বেশির ভাগই রাজনৈতিক সুবিধা দিতে করা হয়েছে। সে সময়ে সিপিডি এও দাবি করে যে, বিদেশি বিনিয়োগে যেসব বিদ্যুৎ প্রকল্প করা হয়েছে সেগুলোর চুক্তি রিনেগোশিয়েট বা পুনর্মূল্যায়ন করার দরকার আছে। তা না করা হলে রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় হবে।
বিদ্যুৎ খাত নিয়ে সিপিডির পূর্বের ও বর্তমান অবস্থান জানতে নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমকে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের পাওয়া যায়নি।
সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে গবেষণা পরিচালনা করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
জরিপে দেখা যায়, অদক্ষ বাজার ব্যবস্থা পণ্যমূল্য বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। এ ছাড়া পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, বাজার আধিপত্য প্রভৃতি কারণে স্থানীয় বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে। কৃত্রিম সংকট, ঋণপত্র খোলায় বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা, টাকার মূল্যমান হ্রাস, সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থায় অদক্ষতা প্রভৃতি বিষয় পণ্যমূল্য ওঠানামায় ভূমিকা রাখছে।
নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে উৎপাদকের ভূমিকাই প্রধান। মধ্যস্বত্বভোগীদের মুনাফার হার তুলনামূলক কম। দেশে উৎপাদিত ১৬টি পণ্যের মধ্যে ১৩টিরই উৎপাদন খরচের তুলনায় খুচরা পর্যায়ে যেতে দাম দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। চাল, পেঁয়াজ, আদা, আলু, লবণ, মরিচসহ এসব পণ্যে ১০২ থেকে ৮৩০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়েছে। উৎপাদকরা ৪৪ থেকে ৪৮০ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) জরিপের ফল পর্যালোচনায় ঢাকা চেম্বার ‘খাদ্য মূল্যস্ফীতি; নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য নির্ধারণে গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ’ শীর্ষক সেমিনার আয়োজন করে।
গত ২০ থেকে ২৯ আগস্ট দেশের আটটি বিভাগের ৪৯টি জেলায় জরিপ পরিচালিত হয়। জরিপে ৬০০ জনের কাছ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়, যার মধ্যে উৎপাদনকারী, আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী রয়েছেন। মোট ২১টি খাদ্যপণ্যের ওপর তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
ঢাকা চেম্বারে এ বিষয়ে অনুষ্ঠানে চেম্বারের সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়লেও উৎপাদকরা ন্যায্য মূল্য পান না। কখনও কখনও দাম বাড়ানোর জন্য পরোক্ষ খরচ জড়িত হয়। স্টোরেজ, পরিবহন এবং পণ্য প্রক্রিয়াকরণ পর্যায়ে খরচ কমাতে পারলে দাম তুলনামূলকভাবে কমে। ঢাকা চেম্বারের নির্বাহী সচিব (গবেষণা) একেএম আসাদুজ্জান পাটোয়ারী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
নির্ধারিত আলোচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. সায়েরা ইউনুস বলেন, শুধু মুদ্রানীতি দিয়ে পণ্যের দাম কমানো সম্ভব নয়। এ জন্য সরকারকে প্রান্তিক পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রায় ৯বার নীতি সুদহার পরিবর্তন করলেও বাজারে এর প্রভাব তেমন উল্লেখজনক নয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ট্রেড সাপোর্ট মেজারস উইংয়ের যুগ্ম সচিব ড. সাইফ উদ্দিন আহম্মদ আমদানি খরচ কমানো, বন্ডেড ওয়্যার হাউস সুবিধা বাড়ানো, ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি সুবিধা বাড়ানো প্রভৃতির ওপর জোর দেন।
কৃষক থেকে ভোক্তা পর্যায়ে সবজি আসার পথে নানান কারণে চড়া দামে কিনতে হয় ভোক্তাদের। এমন অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সবজি কিনে তা ক্রেতাদের সুলভ মূল্যে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রিটেইল চেইন শপ ‘স্বপ্ন’।
স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, মানিকগন্জ, বগুড়াসহ বেশকিছু এলাকার কৃষক থেকে সরাসরি পণ্য কিনছে স্বপ্ন । বেগুন, কাঁচা পেপে, লাউ, পটল, ঢেঁড়স, শসাসহ বেশকিছু সবজি খোলা বাজারের চেয়ে অনেক কম দামে ক্রেতাদের জন্য অফারে শুক্রবার ও শনিবার (১৮ ও ১৯ অক্টোবর) স্বপ্ন আউটলেটে বিক্রি হবে ।
সবজির নাম |
খোলা বাজার মূল্য (প্রতি কেজি) |
স্বপ্ন মূল্য (প্রতি কেজি) |
কাঁচা কলা |
১০-১২ টাকা |
৬ টাকা |
ঢেঁড়স |
৯০-১০০ টাকা |
৫৮ টাকা |
শসা |
৮৫-১০০ টাকা |
৬০ টাকা |
পটল |
৮৫-৯৫ টাকা |
৬৫ টাকা |
কাঁচা পেপে |
৪০-৫০ টাকা |
৩৫ টাকা |
বেগুন (লম্বা) |
১১০-১২০ টাকা |
৯৫ টাকা |
লাউ |
৯০-৯৫ টাকা |
৭০ টাকা |
কলমি শাক (প্রতি মুঠো) |
১৮-২০ টাকা |
১৫ টাকা |
এ বিষয়ে স্বপ্ন’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জীবন-যাপন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে ।
এ সময় তাদেরকে খানিকটা স্বস্তি দিতে আমরা সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সবজি এনে সুলভমূল্যে বাজার থেকে যথেষ্ট কম দামে আমাদের ক্রেতাদের হাতে পৌছে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আপাতত ৮টি সবজি দিয়ে এই উদ্যোগটি শুরু হচ্ছে, সামনে এর পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে । ’’
এবি ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেড, হংকং, সাবসিডিয়ারি অব এবি ব্যাংক পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) হংকং এর কাউলুন ওয়েস্ট, সিম শা স্ইু, ক্যান্টন রোডস্থ সিলভারকর্ড টাওয়ারের বোর্ড রুমে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বোর্ডের চেয়ারম্যান তারিক আফজাল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- এবিআইএফএল এর সিইও তাইসির রহমান সিদ্দিকী। একইসঙ্গে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মেও পরিচালিত এ সভায় বোর্ডের পরিচালকবৃন্দ ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী, শফিকুল আলম, কে.এম.মহিউদ্দিন আহমেদ এবং এম.এন আজিম অংশগ্রহণ করেন। এসময় রিয়াজুল ইসলাম ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সভায় যোগদান করেন।
সভায় নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন-২০২৩ গৃহীত হয়। এছাড়াও, ২০২৪ সালের জন্য বিধিবদ্ধ নিরীক্ষক হিসেবে গ্লোবাল ভিশন সিপিএ লিমিটেডকে পুনঃনিয়োগ দেয়া হয়েছে। এসময় সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৩ সালের সমাপ্ত বছরের জন্য ক্যাশ ডিভিডেন্ড অনুমোদন করা হয়।