১৬৭ করলেই ফাইনালে নিউজিল্যান্ড
মঈন আলীর দুরন্ত ফিফটিতে নিউজিল্যান্ডের সামনে জয়ের জন্য ১৬৭ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে ইংল্যান্ড।
প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিলেন দুই ওপেনার জস বাটলার ও জনি বেয়ারস্টো। তবে ক্রিজে খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি দুজনে। দলীয় ৩৭ রানে ভাঙে তাদের উদ্বোধনী জুটি।
ব্যক্তিগত ১৩ রান নিয়ে সাজঘরে ফিরে যান জনি বেয়ারস্টো। পরে অবশ্য উইকেটে থিতু হওয়ার চেষ্টা করেন জস বাটলার। তবে বড় কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি। ২৯ রান করে ইশ সোধির এলবিডব্লিউর ফাঁদে পা দিয়ে আউট হন জস বাটলার। ইংল্যান্ডের স্কোর (৫৩) তখন ফিফটি ছাড়িয়ে গেছে।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ডেভিড মালান ও মঈন আলী গড়েন ৬৩ রানের জুটি। ফিফটি থেকে বঞ্চিত হন মালান। ৩০ বলে ৪ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় খেলেন ৪১ রানের দারুণ এক কার্যকরী ইনিংস।
ক্রিজের এক প্রান্ত আগলে রেখে ব্যাটিং ঝড় তুলেন মঈন আলী।
মালান অর্ধশতক থেকে বঞ্চিত হলেও মঈন আলী ঠিকই ফিফটি তুলে নেন। ৩৭ বলে তিন বাউন্ডারি ও দুই ছক্কায় ৫১* রানে হার না মানা দাপুটে এক ইনিংস খেলেন মঈন। আর লিয়াম লিভিংস্টোনের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান।
সুবাদে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬৬ রানের লড়াকু পুঁজি গড়েছে ইংল্যান্ড।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে একটি করে উইকেট নেন জেমস নিশাম, ইশ সোধি, অ্যাডাম মিলনে ও টিম সাউদি।
তার আগে আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় নিউজিল্যান্ড।