দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ মে) বিকেলে ইয়াস সম্পর্কিত ১২ নম্বর বিশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
বিজ্ঞাপন
আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমের সময় খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, ভোলা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর ও চট্টগ্রাম জেলাগুলোয় এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোয় ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিসহ ৮০ থেকে ১০০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আরও ঘনীভূত ও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বুধবার (২৬ মে) দুপুর নাগাদ উত্তর উড়িষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বিকেল পৌনে ৪টার দিকে আবহাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি মঙ্গলবার (২৫ মে) বিকেল ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া আকারে ১১৭ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলালকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে বলেও বিশেষ বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের বিশ্বস্ত সহযোগী ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় এক শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় সোমবার (১৪ অক্টোবর) রাতে তাকে মোহাম্মদপুর গ্রেফতার করেন।
আলমাস কবিরকে গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদপুর ইফতেখার হাসান।
তিনি বলেন, গুলশান এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
জানা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় ওবায়েদুল হক নামের এক ব্যক্তি মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় সৈয়দ আলমাস কবীর ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ ৮২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনরে নেতাকর্মী অজ্ঞাতনামা ১০০-১৫০ আসামীকে আসামী করা হয়।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা মামলাটির ৮ নম্বর আসামী সৈয়দ আলমাস কবীর। মামলায় আলমাস কবীরকে সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সহযোগী ও অর্থযোগানদাতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এজাহারে ধারা ৩০২/১০৯/১১৪/৩৪ পেনাল কোডে মামলার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হুকুমপ্রাপ্ত হয়ে পরস্পর যোগসাজশে আগ্নেয়াস্ত্র দ্বারা গুলি বর্ষণ করে খুন করার অপরাধ। মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী ইফতেখার হাসান মামলাটি গ্রহণ করেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামী সৈয়দ আলমাস কবীর ছাত্র আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে নির্দেশনা দেন। ঘটনার স্পট মোহাম্মদপুর থানাধীন বেড়িবাঁধ তিন রাস্তার মোড়ের সামনে রাস্তার উপর যা রায়ের বাজার পুলিশ ফাঁড়ির আওতাধীন এলাকা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দ আলমাস কবীরকে আজ মঙ্গলবার নিম্ন আদালতে হাজির করে রিমান্ড চাওয়া হবে।
কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী। তবে এঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে বাংলাদেশ নৌবাহিনী থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ভোররাতে কুতুবদিয়া উপজেলার আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের তাবালের চর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে নৌবাহিনী। অভিযান চলাকালীন একটি বাড়ির পুকুর পাড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা অবস্থায় ০১টি একনলা বন্দুক, ০১টি পিস্তল, ০৭ রাউন্ড তাজা গোলা এবং ০৩টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।
পরবর্তীতে জব্দকৃত আগ্নেয়াস্ত্রসমূহ কুতুবদিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানায় নৌবাহিনী।
নৌবাহানী জানায়, বর্তমান সরকারের নির্দেশনা অনুসারে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় নিয়োজিত বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দায়িত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাস নির্মূলে নিয়মিত টহল ও অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
আজ প্রকাশ হয়েছে ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল। এতে বরাবরের মতো এবারও বড় সাফল্য দেখিয়েছে রাজধানী ঢাকার প্রথম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা কলেজ। তবুও এমন সাফল্যের দিনে শিক্ষার্থী শুন্য ছিল কলেজটি।
সরেজমিনে মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা কলেজে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠানটি থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিলেও তখনো কেউ আসেনি। নিস্তব্ধতায় স্তব্ধ হয়ে আছে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর এই কলেজ।
এমন নিরবতার পিছনে কারণ হিসেবে জানা যায়, হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপূজায় পাওয়া ১১ দিনের ছুটি। ৯ অক্টোবর শুরু হওয়া এই ছুটি শেষ হবে ২০ অক্টোবর।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, এবার ঢাকা কলেজ থেকে ১০৫৩ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০৪৮ জন। পাশের গড় হার ৯৯.৮১ শতাংশ। এরমধ্যে প্রায় ৯৬৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
কলেজটি থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় মানবিক শাখা থেকে ১১৪ জন অংশ নিয়ে একজন অকৃতকার্য হয় এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৫ জন। ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ১২৬ জন অংশ নিয়ে সবাই কৃতকার্য হয় এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০০ জন। আর বিজ্ঞান শাখা থেকে ৮০৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৪ জন অকৃতকার্য হয় এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
এদিন প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান শেষে বের হয়ে যাবার সময় দেখা হয় ৫ শিক্ষার্থীর সঙ্গে। মেহেদী হাসান, সাইফ আহমেদ শিশির, কাজী রিফাত, ইসমাইল হোসেন তাহামীদ ও সাদমান সাকিব রাহাদ নামের এই ৫ শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পেয়েছেন জিপিএ ৫।
এই শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের এখানে একটা ভাল সময় কেটেছে যদিও পড়াশোনা নিয়ে সব সময় চাপের মধ্যে থাকতে হতো। শিক্ষকদের এমন চাপ ছিলো বলেই আজকে আমাদের ফলাফলও ভাল হয়েছে। শিক্ষকরা আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন, সহযোগিতা করেছেন। তাই আমরা এমন ভাল ফলাফল করতে পেরেছি।
আজকে ফল প্রকাশের দিনেও কলেজ এমন ফাকা কেন জানতে চাইলে শিক্ষার্থীরা বলেন, আসলে এখন পূজার ছুটি চলতেছে, সবাই সবার মতো আছে। তাই আর কেউ কলেজে আসেনি। তবে আমাদের আরও কিছু বন্ধুরা আসছে।
ঢাকা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার সাফল্য নিয়ে কলেজটির অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস বার্তা২৪.কম কে বলেন, এইচএসসি একটা ধাপ, এখানে ভাল করলে সে পরবর্তী ধাপে ভাল জায়গায় যেতে পারবে। তবে সবাই কিছু সে চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে পারে না। আমাদের ফলাফল একটা ধাপ, সে ধাপটা ভাল হলে আমাদের প্রত্যাশা রাখি আরেকটু ভাল জায়গায় যাবে। আমরা সেই চূড়ান্ত ফলাফলের প্রত্যাশা রাখি।
সবগুলো পরীক্ষা যদি নেয়া যেতো তাহলে সঠিক ম্যূল্যায়ন হতো উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারপরও যেটা হইছে সেটা আগের চেয়ে ভাল। তবে আমাদের উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের ফলাফল নির্ভর করা নয়। সে চূড়ান্ত পর্যায়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের সংস্কারে, জাতিগঠনে কতটা অবদান রাখতে পারলো, মানবিক গুনাবলি কতটা, কতটা কর্মসংস্থান সে করতে পারবে এটাই আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।
শিক্ষার্থীদের আরেকটু এগিয়ে নিতে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে জানতে চাইলে ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ বলেন, আগের যে প্রক্রিয়াগুলো ছিলো সেগুলোকে আরেকটু সংস্কার করে যেনো ছাত্রবান্ধব হয় ক্যাম্পাস, ক্লাস বাড়ানো, পরীক্ষাগুলো যেনো পরবর্তী ধাপে যেতে সহায়তা করে সে ব্যাপারে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ ও মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী।
ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, কুমিল্লায় পাসের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৬২ দশমিক ৮২ ও যশোরে ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ বলে জানা গেছে।
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে হার্ড লাইনে যাচ্ছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সিন্ডিকেটে জড়িত করপোরেট ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনে বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেফতারের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা আসিফ বলেন, বন্যার কারণে ফসল নষ্ট হওয়ায় সবজির দাম বেড়েছে। অন্য পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে সিন্ডিকেটের কারসাজি আছে। এ সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টা চলছে।
ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে তিনি বলেন, শাকসবজির দাম বৃদ্ধির কারণ বন্যা। অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দায়ী সিন্ডিকেট। ভোক্তা আইনে জেল জরিমানার বিধানও শক্তিশালী না। এজন্য সরকারকে হার্ডলাইনে যেতে হবে।
তিনি বলেন, বাজার সিন্ডিকেটে আগে যারা ছিল, তারা রয়েই গেছে। তারা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে যোগাযোগ রাখছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে এক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে হবে। লোকাল পর্যায়ে যারা চাঁদাবাজি করছে, তাদের অনেক জায়গায় গ্রেফতার করা হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, অর্থনীতির অবস্থা ভালো না। বিগত সরকারের কারণে আর্থিক অবস্থা ভেঙে পড়েছিল। ব্যাংকগুলোর অবস্থা খারাপ হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সরকারকে কাজ করতে হচ্ছে।
আসিফ মাহমুদ বলেন, শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এখন কোথাও শ্রমিক অসন্তোষ নেই; পরিস্থিতিও ভালো। আমরা চাই বিনিয়োগ ও বায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত এই উপদেষ্টা বলেন, শুধু সাকিব আল হাসান না, প্রত্যেক খেলোয়াড়কে নিরাপত্তা দিতে হবে। তার দেশে আশার ক্ষেত্রে আইনি কোনো বাধা নেই। আদালত যদি কোন আদেশ দেয়, সেটা আদালতের বিষয়।