সনদ বাণিজ্য: আরও দুইজনের দোষ স্বীকার

  • স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে দায়ের করা মিরপুর মডেল থানার মামলায় আরও দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

আসামিরা হলেন, মাকসুদুর রহমান মামুন এবং সরদার গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তাফিজুর রহমান।

বিজ্ঞাপন

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকালে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক মো. আমিরুল ইসলাম মিরপুর মডেল থানায় করা মামলায় দুই আসামিকে আদালতে হাজির করে জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদের আদালত মাকসুদুর রহমান মামুনের এবং আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসীমের আদালত সরদার গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তাফিজুর রহমানের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

সংশ্লিষ্ট মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর জালাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত ২১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে জাল সার্টিফিকেট চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযোগ উঠে জাল সনদের সঙ্গে চেয়ারম্যানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তা কয়েকজন জড়িত রয়েছে। এরপর গত ২২ এপ্রিল তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গত ১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সনদ জালিয়াতির অভিযোগে প্রথম গ্রেফতার হন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে একে একে উঠে আসে সনদ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত বোর্ড সংশ্লিষ্ট অনেক ছোট-বড় কর্মকর্তার নাম। দেশের কয়েকটি কারিগরি স্কুল ও কলেজের প্রধানরা এতে জড়িত বলে জানা যায়।