ঐতিহাসিক লর্ডসে চলছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ। এই ম্যাচ দুই দলের জন্য বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ। লর্ডসে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উৎসাহ দিতে দর্শক গ্যালারি উপস্থিত রয়েছেন শোবিজ তারকারাও।
অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনার ফেসবুক পোস্টে দেখা যায়, আজ লর্ডসে বসে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ম্যাচ উপভোগ করছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান, নাটক ও সিনেমার দর্শকনন্দিত অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু ও নাট্য নির্মাতা অনিমেষ আইচ।
বিজ্ঞাপন
জানা গেছে, জন্মদিনের দিন কলকাতা থেকে যুক্তরাজ্যের বিমান ধরেন জয়া আহসান। এর আগে জয়া আইসিসি’র আমন্ত্রণে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ২০ দিনের ছুটিতে ২ জুলাই লন্ডনে গেছেন আশনা হাবিব ভাবনা ও অনিমেষ আইচ।
প্রেম ও বিয়ে নিয়ে অনেক গল্প উঠেছে পর্দায়। কিন্তু এতোটা পরস্পরবিরোধী প্রেমিক-প্রেমিকার মজার ও সাসপেন্সে ভরা চিত্রনাট্য খুব বেশি দেখা যায়নি। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সদ্য মুক্তি পাওয়া জোভান-তটিনীর ‘বিয়ের গণ্ডগোল’ থেকে।
জয়নাল আবেদিনের চিত্রনাট্য আর মাসরিকুল আলমের গল্প ও পরিচালনায় নাটকটি নির্মিত হয়েছে সিএমভি’র ব্যানারে। যা ইউটিউবে উন্মুক্ত হয়েছে গত ৯ জানুয়ারি।
এক দিনের মাথায় নাটকটির ভিউ অতিক্রম করেছে ১১ লাখের ঘর। আর মন্তব্যের ঘরে পড়ছে তুমুল করতালি।
গল্পটির প্রধান দুই চরিত্র অনিক আর তন্দ্রা। অনিকের মা মনিরা বেগম সাইকো টাইপের। কথায় কথায় আত্মহত্যা করার হুমকি দেন। তাই যখন বন্ধুর মেয়ে তন্দ্রার সাথে অনিকের বিয়ে ঠিক করলেন, তখন প্রেমিকা থাকা স্বত্বেও অনিকের বলার সাহস হলো না মাকে, যে সে বিয়ে করবে না। অন্যদিকে তন্দ্রারও প্রেমিক আছে। কিন্তু তার বাবা প্রচণ্ড রাগী। তার বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পুরো এলাকার কারোর নেই। আর তন্দ্রা তো ভীতু অনেক। তাই সেও বাধ্য হয়ে বিয়েতে রাজি হলো।
এখানে অনিক চরিত্রে দেখা যাচ্ছে ফারহান আহমেদ জোভানকে। আর তন্দ্রা চরিত্রে তানজিম সাইয়ারা তটিনীকে। নির্মাতা মাসরিকুল আলম জানান, ‘নাটকটির গল্প তো এখন সবারই জানা। তবে আমরা চেষ্টা করেছি প্রেম আর ঘর পালানোর গল্প নিয়ে একটা ভিন্নমাত্রার গল্প দেখাতে। দর্শকদের প্রশংসা আর ইউটিউব ভিউ দেখে মনে হচ্ছে, সেই চেষ্টায় আমরা কিছুটা সফল।
বলা উচিত, অন্যদের পাশাপাশি নাটকটির দুই প্রাণ জোভান ও তটিনী নিজ নিজ চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করেছেন।’ ‘বিয়ের গণ্ডগোল’-এ আরও অভিনয় করেছেন মনিরা মিঠু, কচি খন্দকার, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, মিলি বাশার প্রমুখ। নাটকটি প্রযোজনা করেছেন এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু।
আওয়ামী লীগপন্থি অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি জুলাই বিপ্লবে ‘আলো আসবেই’ নামের বিতর্কিত হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বেশ সক্রিয় ছিলেন। তাই গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিপাকেই পড়েছেন তিনি।
‘আলো আসবেই’ গ্রুপে থাকা ‘শিল্পী’দের বেশিরভাগই এখন ‘সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য’ হয়ে পড়েছেন। তাদের অনেকেই একপ্রকার গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম ছিলেন জ্যোতি। সরকার পতনের পর শিল্পকলা অ্যাকাডেমিতে ফেরার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। তবে সে সময় ছাত্র আন্দোলনের সপক্ষের শিল্পীদের তোপের মুখে পড়তে হয় তাকে।
শুধু তাই নয়, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন যে তিনি যে ভাড়া বাসায় থাকতেন সেই বাড়িওয়ালাও তাকে অন্যায়ভাবে ঘর ছাড়তে বাধ্য করেছেন। এবার জ্যোতি জানালেন তার ও তার পরিবারের সঙ্গে ঘটে যাওয়া আরও এক অন্যায়ের কথা।
তিনি আজ (শুক্রবার বিকেল ৫টায়) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে জ্যোতি লিখেছেন, ‘আমাদের গ্রামের বাড়িতে আমাদের জায়গায় জোর করে বিল্ডিং তুলছে আমাদের পাশের মুসলিম প্রতিবেশী। ল্যাট্রিনও দিয়েছে আমাদের জায়গায়।আমার বাবা ও ভাই কিছু বলতে গেলেই ওরা সবাই মিলে মারতে আসে এবং থ্রেড দিচ্ছে।’
তার এই স্ট্যটাস দেখে অনেকেই তার প্রতি সমোবেদনা প্রকাশ করেছেন। এবারই প্রথম নয়, ক’দিন আগে তিনি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের বর্তমান অবস্থা জানিয়ে লেখেন, ‘এক সিনেমায় কাস্টিং করল, পরিচালক বাসায় এসে গল্প শোনালেন, জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে শুটিং। চরিত্র নিয়ে ভাবনা শুরু হলো, অনেকদিন পর শুটিং করব, ভালোলাগা শুরু হলো। অফিসিয়াল ফরমালিটিস কমপ্লিট করতে হবে এমন কথা হলো, তার ৩ দিন পরই পত্রিকায় দেখলাম এক বিদেশি অভিনেত্রীকে কাস্টিং করা হয়েছে আমার জায়গায়!’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল হবে, সেখানে কোনো না কোনো দায়িত্বে থাকার কথা ছিল। আগেও ছিলাম। পরে শুনলাম দায়িত্ব তো দূরের কথা, ফেস্টিভ্যালে আমি না গেলেই নাকি ভালো! এক আপার মেয়ের বিয়ে। গায়ে হলুদ, রং খেলা, বিয়ে, বউভাত। কতশত প্ল্যান! আরেক আমন্ত্রিত অভিনেত্রী গেস্ট বললেন জ্যোতিকা জ্যোতি এলে তিনি আসবেন না।’
এখন নিজের বাসস্থান নিয়েও সমস্যায় পড়েছেন জানিয়ে জ্যোতি আরও লিখেছেন, ‘এপ্রিলে এক নতুন বাসায় শিফট করলাম। আমার কুকুর আছে বলে নিলাম। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন কোনো সমস্যা নেই। বরং আমার পরিচয় তার বাসার ভাড়াটিয়া হিসেবে তাকে আরও গর্বিত করবে বলে জানালেন। জুলাইয়ে যখন দেশে তুমুল গণ্ডগোল তখন বড়িওয়ালা বললেন আমার নিরাপত্তার দায়িত্ব তার। আগস্টের ৬ তারিখ জানালেন, আমাকে নিয়ে সমস্যা হচ্ছে তাই আমি যেন কুকুর নিয়ে বাসার নিচে না যাই। তবে তার কথায় মনে হলো বাসা ছেড়ে দিলেই ভালো।’
অবশেষে বাড়িওয়ালা একদিনের নোটিশে বের করে দিলেন উল্লেখ করে জ্যোতি লিখেছেন, ‘১৬ আগস্ট আমাকে ফোন করে বললেন আমি যেন আগামীকালই বাসা ছেড়ে দিই। তিনি কিছুতেই আমাকে সময় দিতে রাজি না। এক দিনের মধ্যে ওই বাসায় মালপত্র রেখে আমি আমার কুকুর নিয়ে একটি গেস্ট হাউজে প্রায় ১৩ দিন থেকে নতুন বাসা নিলাম। আমার এক বন্ধুকে পাঠিয়ে মালপত্র সরালাম দিন দশেক পর। কিন্তু তিনি আমার ২ মাসের এডভান্স ফেরত দিলেন না।’
প্রসঙ্গত, হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত জ্যোতি আওয়ামী লীগের দলীয় পদের পাশাপাশি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালকের পদেও ছিলেন। তবে সরকার পরিবর্তনের পর শিল্পকলার চাকরি হারাতে হয়েছে তাকে।
সিলেট বিমানবন্দর হয়ে যুক্তরাজ্যে যেতে চেয়েছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থার আপত্তিতে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে গোয়েন্দা সংস্থা নিপুণকে অভিবাসন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। এ কারণে এই নায়িকার আর দেশের বাইরে যাওয়া সম্ভব হয়নি।
আজ সকাল থেকে এমন খবরে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড়। তবে নিপুণের দাবি, খবরটি সঠিক নয়!
অথচ সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ আহমদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর থেকে আজ (শুক্রবার) সকাল ১০টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে করে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে গিয়েছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। এ সময় একটি গোয়েন্দা সংস্থার আপত্তিতে তাকে আটকে দেওয়া হয়। পরে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।’
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তারের নামে সিলেট মহানগর পুলিশের কাছে কোনো মামলা নেই। তবে তাকে যুক্তরাজ্যগামী ফ্লাইট থেকে অফলোড করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘সিলেট থেকে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য তিনি সড়কপথে সিলেটে এসেছিলেন। ইমিগ্রেশনে তাকে আটকে দেওয়ার পর তিনি আর ওই বিমানে উঠতে পারেননি। পরে তিনি বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।’
ওই বিমানবন্দরের একটি সূত্র জানায়, আজ সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সিলেট থেকে বাংলাদেশ বিমানের বিজি ২০১ ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের হিথরো যাওয়ার কথা ছিল। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ। যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য মুখে মাস্ক ও চোখে চশমা পরে ইমিগ্রেশনে উপস্থিত হন। এ সময় দেশের একটি গোয়েন্দা শাখার সদস্যদের সন্দেহে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাকে ওই যাত্রী সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা জানান। তবে চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তারের পাসপোর্টে তার নাম নাসরিন আক্তার উল্লেখ করা ছিল। তিনি চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার কি না জানতে চাইলে নিশ্চুপ থাকেন। পরে গোয়েন্দা সংস্থার আপত্তিতে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তার যাত্রা বাতিল করে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
তবে নিপুণ বেলা সাড়ে ১১টায় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি বনানীর বাসায় আছি। এই খবর ভুয়া। এর বাইরে এ বিষয়ে আমি আর কোনো কথা বলতে চাই না। ফালতু সব বিষয়।’
প্রথমবারের মতো ঢাকায় গাইতে আসছে জনপ্রিয় পাকিস্তানি ব্যান্ড ‘কাবিশ’। ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’–এর মতো গানে পাকিস্তানের গণ্ডি পেরিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছেও পরিচিতি রয়েছে ব্যান্ডটির।
কাবিশকে নিয়ে রাজধানীর সেনাপ্রাঙ্গণে ১০ ও ১১ জানুয়ারি ‘ঢাকা ড্রিমস: কাবিশ লাইভ ইন কনসার্ট’–এর আয়োজনের কথা ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে তারিখ পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান ব্লু ব্রিক কমিউনিকেশনস। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, দুই দিনব্যাপী এই কনসার্ট একই ভেন্যুতে ২৪ ও ২৫ জানুয়ারি হবে।
‘কাভিশ’ তাদের মনোমুগ্ধকর সুর ও কবিতাময় গানের জন্য ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীতপ্রেমীদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। ‘নিন্দিয়া রে’সহ তাদের জনপ্রিয় গানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার সংগীতাঙ্গনে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
কনসার্টের সূচি
২৫ জানুয়ারি, প্রথম দিনের উদ্বোধন হবে লেভেল ফাইভ এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড শূন্য-এর পরিবেশনার মাধ্যমে। এরপর মঞ্চে আসবে কাভিশ, যারা তাদের আবেগপূর্ণ গানের মাধ্যমে রাত্রি শেষ করবে।
২৫ জানুয়ারি, দ্বিতীয় দিন শুরু হবে গ্র্যামি-মনোনীত বাংলাদেশের প্রথম সংগীতশিল্পী আরমীন মুসা এবং ঘাসফড়িং কয়ার-এর পরিবেশনার মাধ্যমে। এই দিন বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকবে শায়ান চৌধুরী অর্ণব এবং সুনিধি নায়েকের যৌথ পরিবেশনা। দ্বিতীয় দিনের সমাপ্তি হবে কাভিশ-এর আরেকটি মুগ্ধকর পরিবেশনার মধ্য দিয়ে।
১৯৯৮ সালে জাফর জায়েদি এবং মাআজ মাওদুদ-এর হাত ধরে গঠিত এই ব্যান্ড তাদের সেমি-ক্ল্যাসিকাল স্টাইল ও সমসাময়িক মিউজিকের অনন্য মিশ্রণের জন্য বিখ্যাত। "বাচপান" এবং "তেরে পেয়ার মে" গানগুলোর মতো কালজয়ী সুর নিয়ে কাভিশ প্রথমবারের মতো ঢাকা শহরে তাদের ভক্তদের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হতে চলেছে।
"ঢাকা রেট্রো" কনসার্টে কাভিশ-এর এক ভিডিও বার্তা প্রকাশের পর থেকেই ভক্তদের মধ্যে তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। সেই উত্তেজনায় এবার যুক্ত হচ্ছে বাস্তবতা, যখন কাভিশ ঢাকার মঞ্চে তাদের যাদুকরী সুর পরিবেশন করবে।
ব্লু ব্রিক কমিউনিকেশনস, যারা এর আগে "ঢাকা রেট্রো"-র মতো সফল ইভেন্ট আয়োজন করেছে, এবার "ঢাকা ড্রিমস"-এর মাধ্যমে দর্শকদের জন্য শান্ত, সুরেলা এবং স্মরণীয় দুটি রাত উপহার দিতে প্রস্তুত।
ব্লু ব্রিক কমিউনিকেশনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামিন ইয়াসার প্রিয়ম বলেছেন, "আমরা এমন একটি স্রুতিমধুর, শান্ত ও সুরেলা কনসার্ট এর আয়োজন করছি যা দর্শকদের হৃদয়ে দীর্ঘদিন স্থায়ী হবে। আমাদের বিশ্বাস কাভিশ ছাড়াও দেশের গর্বিত ব্যান্ড ও শিল্পীদের অংশগ্রহণে এই কনসার্ট হবে আমাদের আয়োজন করা সবচেয়ে প্রিমিয়াম কনসার্ট ।"