ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা তামিম মৃধা। ইউটিউবার এবং গায়ক হিসেবেও তার বেশ পরিচিতি। সেই তামিম মৃধা অভিনয় ছেড়ে দিয়ে ধর্মকর্মে মনোযোগী হয়েছেন!
তামিমের বড় ভাই সাকিব এম তালহা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তালহা লিখেছেন, ‘আমার ভাই তামিম মৃধা মূলধারার মিডিয়াতে কাজ করা ছেড়ে দিয়েছেন।’
বিজ্ঞাপন
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আশা করি আপনারা তাকে (তামিম) সমর্থন করবেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন।’
এই খবর প্রকাশের পর অনেকেই তামিমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রফিকুল মাসুদ নামে একজন লিখেছেন, ‘আল্লাহ তামিম মৃধাকে হেদায়ত দান করুন, সরল পথে পরিচালিত করুন। দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা দান করুন।’
বিজ্ঞাপন
অনেকেই লিখেছেন, ‘এটা একটি সাহসী পদক্ষেপ, মাশাল্লাহ।’ আরেকজনের ভাষ্য, ‘মাশাআল্লাহ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ তোমার উপর রহমত বর্ষণ করুন, তামিম।’
তবে ঠিক কোন চিন্তা থেকে তামিম শোবিজ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা নিশ্চিত জানা যায়নি। শোবিজ ছেড়ে তার পেশা এখন কী সে কথাও উল্লেখ করা হয়নি।
আজ শোবিজের সবচেয়ে আলোচিত খবর ঢালিউড নায়িকা পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি। ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালত আজ রোববার এই আদেশ দেন। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন পরীমনি।
তিনি বলেন, ‘আমি অসুস্থ। তাই ঘুমাচ্ছিলাম। দেরিতে ঘুম থেকে উঠেছি। ফোন হাতে নিয়ে ফেসবুক স্ক্রল করতে করতে খবরটা দেখলাম। আমি আজ আদালতে যেতে পারিনি। এর আগেও একবার যেতে পারিনি, সেবার আমার মৃত নানুর একটা বিষয় ছিল। সে হিসেবে পরপর দুবার আমি আদালতে যেতে পারিনি। আজকে আমার শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাজির থাকতে পারিনি। আমার আইনজীবীকে তা জানিয়েছিও। আদালতের ভাষ্য অনুযায়ী, আজকে আমার অবশ্যই যাওয়া উচিত ছিল। সচেতন নাগরিক হিসেবেও মনে করছি, যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু শরীর অনেক বেশি খারাপ ছিল। শরীর অসুস্থ থাকলে তো কিছুই করার নেই। আমি বিছানা থেকে ওঠার মতো শক্তিও পাচ্ছিলাম না। ঠিক থাকলে আমি তো আদালতে যেতাম। আদালতে যাওয়া নিয়ে আমার কখনোই কোনো সমস্যা ছিল না। মাতৃত্বকালীন সময়টায়ও কিন্তু আমি আদালতে যাওয়া বাদ দিইনি।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানার খবরে আপনি কতটা চিন্তিত? জানতে চাইলে এই নায়িকা বলেন, ‘পরিচিত ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সবাই অনবরত ফোন করছে, খোঁজখবর নিতে। এটা তো আমার জন্য বাড়তি একটা যন্ত্রণা। বিব্রতকরও। উটকো ঝামেলা বলতে পারেন। তবে আমি ভীত না। এখানে ভয়ের কিছু নেই। আমি আইনিভাবে মোকাবিলা করব। জামিনের জন্য আবেদন করবেন আমার আইনজীবী ‘
ফেসবুকে অনেকে লেখালেখি করছেন, টাঙ্গাইলের অনুষ্ঠানে যেতে না পারা নিয়ে গতকাল পরী পোস্ট দেওয়ার পরপরই দ্রুত এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার যোগসূত্র আছে। এ প্রসঙ্গে পরী বলেন, ‘যে যা মন চায় ভাবুক—এসব নিয়ে আমি কিছুই ভাবতে চাই না। আমার কোনো কিছুতে সমস্যা মনে হলে আমি কথা বলবই। আমার গায়ে লাগলে আমি কাউকে ছেড়ে কথা বলব না। সবার মতো আমি চুপ করে থাকতে পারি না। যেকোনো অন্যায় নিয়ে আমি কথা বলছি। এই অন্যায় নিয়ে কথা বলার কারণে আমাকে যদি বারবার জেলে যেতে হয়, আমি গেলাম। আর কী করব। কিছু হলেই জেলে পাঠাবে, তাহলে তো দেশের কেউ কথাই বলবে না। সবাই বোবা হয়ে থাকবে? আমৃত্যু আমি অন্যায় দেখলে কথা বলব, যা আছে কপালে।’
ঢাকাই বিনোদন জগতের চিত্রনায়িকা নিঝুম রুবিনাকে অপহরণে চেষ্টাকারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। অভিনেত্রী নিজের ফেসবুকে ছবিসহ সেই ড্রাইভারের নাম প্রকাশ করে একটি পোস্ট করেন। ‘মোহাম্মদ রনি’ নামের সেই ব্যকি্তর ছবির পাশে নিঝুম লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ উবার চালক সেই আসামিকে আজকে সকালে গ্রেফতার করা হয়েছে।’
বুধবার (২২ জানুয়ারি) জানা যায়,রা ইড শেয়ারিং অ্যাপে গাড়ি ডেকে রাজধানীর বনশ্রী থেকে ধানমন্ডি যাওয়ার পথে অপহরণের চেষ্টার শিকার হন চিত্রনায়িকা নিঝুম রুবিনা। পরে হাতিরঝিল থানায় সাধারণ ডায়েরি করলে পুলিশের মাধ্যমে জানা গিয়েছিল অপহরণের চেষ্টায় ব্যবহৃত গাড়িটি আরেক চিত্রনায়িকার। যদিও পুলিশ বা নিঝুমের পরিবার থেকে সেই নায়িকার নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে, অপহরণের চেষ্টায় তার সম্পৃক্ততা আছে কিনা-তার তদন্ত চলছিল।
ঘটনার দিন নিঝুম রুবিনা হাতিরঝিলে উবার চালকের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের শিকার হন। মঙ্গলবার রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে অপহরণের চেষ্টার বিস্তারিত তুলে ধরেন নিঝুম রুবিনা লেখেন, ‘আমার স্বামী গ্রামের বাড়ি গিয়েছে যে কারণে নিজের গাড়ি রেখেই বের হতে হবে। কারণ আমি ড্রাইভিং পারি না। যে কারণে উবার কল করি বনশ্রী থেকে ধানমন্ডি যাবো। উবার চালক হাতিরঝিলে উঠে সরাসরি ধানমন্ডির রোডে না ঢুকে গুলশানের দিকে প্রবেশ করে। জানতে চাইলে বলেন, ‘‘আপনার লোকেশনেই যাচ্ছি, চুপ থাকেন’।
তিনি আরও লেখেন, ‘মঙ্গলবার রাস্তা ফাঁকা তারপরও সে গুলশান রোডে ঢুকেছে। তখন তার গাড়ির স্পিড প্রায় ৮০ থেকে ১০০। অনেক হাই স্পিডে গাড়ি টেনে যাচ্ছিল। বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহ লাগে। তাকে বলি আমাকে এখানেই নামিয়ে দেন। তখন সে আমাকে বলল,‘‘চুপ থাক, কোনো কথা বলবি না।’’ তারপর আমি গাড়ির গ্লাস তুলে বাঁচাও বাঁচাও করে চিৎকার শুরু করি। কারো সাড়া পাইনি। একটা পর্যায়ে গাড়ির গতি একটু কম মনে হলে লাফ দিয়ে গাড়ি থেকে নেমে যাই।
নিঝুম রুবিনা লেখেন, আমরা কোন দেশে বসবাস করছি? দিনে দুপুরে কি আমাদের নিরাপত্তা পাব না? উবার থেকে যদি এমন হয় তাহলে আমরা কাকে ভরসা করব? আজকে যদি গাড়ি থেকে যদি জাম্প করে না নামতাম তাহলে আমাকে খুঁজে পাওয়া যেত না।
ঢাকাই সিনেমার উঠতি নায়িকা রাজ রিপার আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন আবুল বাশার নামে এক সিনেমা প্রযোজক। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৪ জানুয়ারি রাজধানীর গুলশান থানাধীন ‘রাতের কাবাব’ নামে এক রেস্টুরেন্টে।
এ ঘটনায় আহত আবুল বাশারের মাথায় ছয়টি সেলাই দেওয়া হয়েছে। মাথায় গুরুতর আঘাত নিয়ে বর্তমানে তিনি রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ ঘটনায় বাশারের ভাই মো. আব্বাস বাদী হয়ে ১৮ জানুয়ারি গুলশান একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। মামলার নাম্বার ২২। মামলাটি ৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৫০৬ ধারায় (পেনাল কোড ১৮৬০) লিপিবদ্ধ করা হয়েছে বলে থানা থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে। মামলায় এক নাম্বার আসামী চিত্রনায়িকা শারমিন আফরোজ রিপা ওরফে রাজ রিপা, দুই নাম্বার আসামী চিত্রপরিচালক ইফতেখার চৌধুরী ও তিন নাম্বার আসামী রাজ রিপার স্বামী শামীম আহমেদ শিশির ওরফে চিত্রনায়ক শিশির সরদার।
মামলার অভিযোগে বাদী বলেছেন, ১৪ জানুয়ারি প্রযোজক আবুল বাশার ও তার ভাগ্নে আবু রায়হান রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে গুলশানের রাতের কাবাব রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে যান। তখন চিত্রনায়িকা রাজ রিপা ও তার স্বামী শিশির সরদার এবং চিত্রপরিচালক ইফতেখার চৌধুরীরও সেখানে যান। ডিনার শেষে রাজ রিপা প্রযোজক আবুল বাশারের কাছে চাষী নামে তার সাবেক ড্রাইভারের বিষয়ে তথ্য জানতে চায়। আবুল বাশার এ বিষয়ে কোনো তথ্য জানেন না বললে রাজ রিপা ক্ষিপ্ত হয়ে তার ব্যবহৃত স্যামসাং এস-২৪ আলট্রা ব্রান্ডের মোবাইল ফোনটি কেড়ে নেয়।
আবুল বাশার তাতে বাধা দিলে রাজ রিপা মোবাইল দিয়ে একাধিকবার পূর্ব পরিকল্পিত হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত হামলা করে। একই সময় চিত্রপরিচালক ইফতেখার চৌধুরীও আবুল বাশারকে খাবার টেবিলে থাকা কোল্ড ড্রিংকসের কাঁচের বোতল দিয়ে মাথায় আঘাত করে। অতর্কিত আক্রমনে মাথায় আঘাত পেয়ে আবুল বাশার ফ্লোরে পড়ে গেলে শিশির সরদার তাকে কিল ঘুষি লাথি মারতে থাকে। এ সময় আসামীরা আবুল বাশারের গলার পরা ২ ভরি স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।’
ঘটনার সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাই সিনেমার আরেক নায়িকা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি গণমাধ্যমকে জানান, আক্রমন করে রাজ রিপা, ইফতেখার চৌধুরী ও শিশির সরদার চলে যাওয়ার পর আহত আবুল বাশারকে রেস্টুরেন্টের উপস্থিত লোকজন গুলশানের সিকদার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় সেখান থেকে নেওয়া হয় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসাইন্স হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনা নিয়ে চিত্রনায়িকা রাজ রিপার কাছে জানতে চেয়ে ফোন করা হলে তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া গেছে। চিত্রপরিচালক ইফতেখার চৌধুরীও তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার বন্ধ রেখেছেন।
অন্যদিকে মামলার বাদী মো. আব্বাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আসামীরা আমার ভাইয়ের পূর্ব পরিচিত। তাই একসঙ্গে বসেই কথা বলছিলেন। কথা বলার একপর্যায়ে আমাদেরই এক পুরনো ড্রাইভারের বিষয়ে জানতে চান তারা। ওই ড্রাইভারের সঙ্গে হয়তো আসামীদের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে। কিন্তু আমার ভাই পুরনো ড্রাইভারের খোঁজ দিতে পারেনি। তিনি সেই ড্রাইভারের বর্তমান অবস্থানও জানেন না। তাই আসামীরা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করেছেন। তার মাথার আঘাত এতটাই গুরুতর ছিল যে, তাকে সিসিইউ (করোনারি কেয়ার ইউনিটচ)-তেও রাখতে হয়েছিল। মাথায় ছয়টি সেলাই দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি কিছুটা শংকামুক্ত। সেলাই কাটা হয়েছে। যেহেতু মাথায় আঘাত, তাই চিকিৎসকরা তাকে অবজার্ভেশনে রেখেছেন। আসামিরা আমাই ভাইয়ের কাছ থেকে ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকার মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে গেছে, যা আমি মামলায় উল্লেখ করেছি।’
এদিকে মামলার অগ্রগতি নিয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার সাব ইন্সপেক্টর হারুনুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা ঘটনার তদন্ত করছি। প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া গেছে। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়েও কাজ চলছে।’
বর্তমান প্রজন্মের নায়িকা রাজ রিপা জাতীয় ব্যাডমিন্টন দলের সদস্য ছিলেন। খুলনা বিভাগে চ্যাম্পিয়নও হয়েছিলেন। তবে ব্যাডমিন্টনকে বিদায় জানিয়ে ২০২০ সালে সিনেমায় নাম লেখান। রায়হান রাফি পরিজালিত ‘দহন’ নামে সিনেমায় একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। এছাড়া ইফতেখার চৌধুরীই ‘মুক্তি’ সিনেমাতে কাজ করেছেন। এরপর অভিনয় করেছেন ‘ময়না’ ও ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমায় কাজ করেন।
অন্যদিকে চিত্রপরিচালক ইফতেখার চৌধুরী অনন্ত জলিলের প্রথম সিনেমা ‘খোঁজ: দ্য সার্চ’ পরিচালনার মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় পা রাখেন। এরপর তিনি একাধিক সিনেমা নির্মাণ করেন। রাজ রিপাকে নিয়েও তিনি ‘মুক্তি’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করেছেন। গতবছর সোশ্যাল মিডিয়ায় ইফতেখার চৌধুরীর বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেন রিপা।
নাটক, ওটিটির পর বড় পর্দায়ও নাম লিখিয়েছেন নির্মাতা সঞ্জয় সমদ্দার। তবে তার প্রথম সিনেমাটি ছিল কলকাতার। ‘মানুষ’ নামের এই সিনেমায় তিনি কাজ করেছিলেন ওপার বাংলার অভিনেতা জিতকে নিয়ে। এরপর আফরান নিশোকে নিয়ে তার দ্বিতীয় সিনেমার ঘোষণা দিলেও পরে সেটির আর আপডেট পাওয়া যায়নি।
তবে নতুন খবর হলো, ‘ইনকিলাব’ নামে নতুন একটি সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন এই নির্মাতা। এতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন নন্দিত অভিনেতা মোশাররফ করিম এবং শরিফুল রাজ। তারা দুজনেই ইতিমধ্যে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। চমকপ্রদ খবর হলো, এই সিনেমায় নায়িকা হিসেবে থাকছেন তাসনিয়া ফারিণ। ইতিমধ্যে তিনি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বলে ঘনিষ্ঠ সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জানতে সঞ্জয় সমদ্দারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কিছু বলতে রাজি হননি। তিনি শুধু জানালেন, ওয়ার্কিং টাইটেল হিসেবে সিনেমাটির নাম ‘ইনকিলাব’ এবং ‘ইনসাফ’ রয়েছে। এরমধ্যে যেকোনো একটি চূড়ান্ত করা হবে।
অভিনয়শিল্পীদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কথাবার্তা হচ্ছে। আপাতত এর বেশি কিছু বলতে পারব না। ২৮ জানুয়ারি হয়তো একটা আপডেট জানাতে পারব।’
ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকার বাইরে সিনেমটির শুটিং শুরু হতে যাচ্ছে।
এর আগে মোশাররফ করিমকে নিয়ে ‘যে শহরে টাকা ওড়ে’, ‘দাগ’সহ বেশ কিছু কাজ করেছেন সঞ্জয় সমদ্দার। এই জুটির কাজ দর্শক বেশ পছন্দও করেছেন।