করোনাভাইরাস মুক্ত হলেন কারিনা কাপুর খান। বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন বলিউডের এই অভিনেত্রী।
৪১ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, আমার করোনা টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। এই দুঃসময়ে আমাদের পথ প্রদর্শক হওয়ার জন্য ধন্যবাদ বোন (কারিশমা কাপুর)। আমাদের পরিবার সকলের প্রর্থনায় বন্ধু অমৃতা আমরা করে দেখিয়েছি।”
বিজ্ঞাপন
বলিউডের এই অভিনেত্রী তার ভক্ত, চিকিৎসক এবং বৃহনমুম্বাই মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
কারিনা কাপুর খান করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর হোটেলে ছিলেন সাইফ আলি খান। ধৈর্য্য ধরে এতোদিন বাড়ির বাহিরে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বেবো।
লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে পুড়েছে অনেক তারকার বাড়ি। দাবানল থেকে বাঁচতে বাড়ি ছেড়ে গেছেন অনেক তারকা। মার্কিন গণমাধ্যম টিএমজেড জানিয়েছে, দাবানলে অন্তত ৩৩ তারকার বাড়ি পুড়েছে। এবার দাবানলের অভিজ্ঞতা নিয়ে মুখ খুললেন এই সময়ে বিশ্ব সঙ্গীতের অন্যতম সেনসেশন ডুয়া লিপা।
প্যাসিফিক প্যালিসেডসে বহু তারকার বাড়ি পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসতে হয়েছে ডুয়া লিপাকেও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভয়াবহ দাবানলের ভিডিও ভিডিও শেয়ার করেছেন এই গায়িকা।
ইনস্টাগ্রামে ডুয়ার পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের আকাশ ঢেকে গেছে ধূসর ধোঁয়ায়। গায়িকা লিখেছেন, ‘লস অ্যাঞ্জেলেসের পরিস্থিতি সত্যিই বিধ্বংসী ও ভয়ংকর। এই দাবানলের জন্য যাদের নিজেদের বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়তে হলো, তাদের কথা ভাবছি।’
এমন বিপর্যয়ে মানুষকে সাহায্য করার কথাও বলেছেন ডুয়া। তিনি লিখেছেন, ‘যারা অর্থ প্রদান করতে চান অথবা আশ্রয় দিতে চান গৃহহারাদের, তাদের জন্য আমি কয়েকটি লিংক শেয়ার করে নিচ্ছি।’ অনুরাগীদের জন্য নিজের খবরও দিয়েছেন ডুয়া দিয়েছেন।
ব্রিটিশ এই পপ তারকা লিখেছেন, ‘আমি নিরাপদে আছি। নিজের ব্যবস্থা করে নিয়েছি। এই কঠিন সময়ে যারা লড়াই করছেন, তাদের জন্য ভালোবাসা পাঠালাম। সকলেই নিরাপদে থাকুন। পরস্পরের খেয়াল রাখুন।’
২০২০ সালে বেভার্লি হিলসে বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছিলেন ডুয়া। লেলিহান দাবানলের আঁচ পড়েছে সেই বাড়ির ওপর। নিরাপত্তার জন্যই তাকে সেই বাড়ি ছেড়ে চলে আসতে বলা হয়।
ডেমি মুর, অ্যান্টনি হপকিনস্, প্যারিস হিলটন, বিলি ক্রিস্টাল, ক্যামেরন ম্যাথেসনসহ বহু তারকার বাড়ি পুড়ে ছাই হয়েছে এই দাবানলে।
জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী সাবরিনা পড়শীর গোপনে বিয়ের খবর সংবাদ শিরোনামে চলে আসে। এরপর তার ও তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানায়। তবে পড়শী আর বেশিক্ষণ রহস্য রাখলেন না।
তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনের মাধ্যমে বিয়ের খবরে সিলমোহর দিলেন। পাঠকদের জন্য সেই স্ট্যাটাসটি হবহু তুলে ধরা হলো-
‘‘আসসালামুআলাইকুম,
আমি আপনাদের স্নেহের/ভালোবাসার পড়শী। ভেবেছিলাম সুখবরটা অনুষ্ঠানের সময় দারুণ সব ছবিসহ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করবো! তবে এর আগেই যেহেতু অনেক সাংবাদিক ভাই-বোন জানতে চাচ্ছেন এবং ফোন করছেন, তাই আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এখনই বিষয়টি শেয়ার করছি।
আমার জীবনসঙ্গীর নাম নীলয়। আজ থেকে ১৫ বছর আগে ‘ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় আমাদের পরিচয় হয়। তবে প্রেম বলতে যা বোঝায়, আমাদের মধ্যে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না। ‘জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে’ আল্লাহর হাতে, আর সেই ভাগ্যচক্রেই আমরা একে অপরের জীবনে এসেছি—এটি পুরোপুরি পারিবারিক সিদ্ধান্তে।
গত বছর ৪ মার্চ, ২০২৪ এ যুক্তরাষ্ট্র থেকে মাত্র কিছু দিনের জন্য দেশে এসেছিল হামিম নীলয়। তখনই দুই পরিবারের সম্মতিতে আকদ্ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যেহেতু আমরা দুইজন পৃথিবীর দুই প্রান্তে আছি এবং দুই পরিবারের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভালোবাসা ও প্রত্যাশার কথা ভেবে আমরা চেয়েছি সুন্দর সময়ে একটি অনুষ্ঠান করে বিষয়টি সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে। তবে সুখবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় আমি কিছুটা বিব্রত, তবে আনন্দিতও।
সব ঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই নীলয় দেশে আসার কথা রয়েছে। তখন দুই পরিবারের আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিক আয়োজন হবে। ততদিন পর্যন্ত দোয়া, আশীর্বাদ ও ভালোবাসায় আমাকে রাখবেন।’’
প্রসঙ্গত, পড়শীর স্বামী নীলয় একজন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘ক্ষুদে গানরাজ’ দিয়ে পরিচিতি পান সাবরিনা পড়শী ও নীলয় দুজনই। এরপর গানে গানে পেরিয়ে গেছে ১৬ বছর।পড়শীর ব্যস্ততা বেড়েছে গান ও অভিনয়ে। কিন্তু নীলয় ২০১০ সালে বাবা-মায়ের সাথে তাকে পাড়ি দিতে হয় সুদূর আমেরিকায়। সেখানেই স্থায়ী হন। ব্যস্ত হয়ে পড়েন পড়ালেখায়। দেশ কিংবা নিজের চেনা পরিমণ্ডল ছেড়ে গেলেও সংগীত ছাড়েননি নিলয়। পড়ালেখার পাশাপাশি সংগীত চর্চা করে গেছেন তিনি। স্টেজ শো কিংবা পারফর্ম না করলেও নিমগ্নচিত্রে গানের কথা লিখে গেছেন। শুধু তাই নয়, পরিবারের সমর্থন থাকায় নিউ ইয়র্কের সিটি কলেজে লেখাপড়া করেছেন মিউজিকের উপরেই!
দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরে নতুন গানও প্রকাশ করেন নীলয়! ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক’ এর ইউটিউব চ্যানেল থেকে বের হয় তার কথা, সুর ও সংগীতায়োজনে ‘তোমার জন্য’ গানটি।
গতকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু স্ক্রিনশট ঘুরছে। দেখে মনে হচ্ছে সেগুলো ছোটপর্দার পরিচিত নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও এক অপরিচিত তরুণীর হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটিং-এর স্ক্রিনশট। কারণ যে ফোন নম্বর থেকে চ্যাটিং হয়েছে বলে বোঝানো হচ্ছে সেটির সঙ্গে বান্নাহর ফোন নম্বর মিলে যায়।
স্ক্রিনশটগুলো ভাইরাল হওয়ার দুটো কারণ রয়েছে। প্রথমত, তাতে যে কথোপকথন দেখা যাচ্ছে তা অত্যন্ত আপত্তিকর ও কুরূচিপূর্ণ। দ্বিতীয়ত, বান্নাহর মতো পরিচিত নির্মাতার নম্বর থেকে সেই তরুণীর কাছে আপত্তিকর টেক্সট ও কুপ্রস্তাব গিয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।
মোটাদাগে বলতে গেলে, মেয়েটিকে যৌন সঙ্গমের জন্য উস্কানো হয়েছে। আর মেয়েটি বরাবরই তা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে এবং নোংরা টেক্সটের প্রতিবাদ করেছে। আর সেই প্রতিবাদ দেখে অপরপক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটির চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য মাবরুর রশীদ বান্নাহর সঙ্গে বার্তা২৪.কমের পক্ষ থেকে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি টক শোতে হাজির হন ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া এবং নির্মাতা আবরার আতাহার। সেই টক শোর অধিকাংশ কথাবর্তাই ছিলো শোবিজে পরিচালকদের দ্বারা অভিনেত্রী কিংবা অভিনয় করতে ইচ্ছুক তরুণীদের যৌন হেনস্তার কথা। উপস্থাপক বার বার উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি এমন একাধিক নির্মাতার স্ক্রিনশট দেখেছেন যাতে উঠতি অভিনেত্রীদের যৌন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ওই উপস্থাপক এও উল্লেখ করেন, সেই নির্মাতারা দেশের খুব পরিচিত এবং যাদের কাজ সবাই ভালোবাসে। তাদের এমন চরিত্র দেখে সম্মানবোধই নষ্ট হয়ে গেছে।
এরইমধ্যে নির্মাতা বান্নাহর ফোন নম্বর সম্বোলিত এমন নোংরা চ্যাটের স্ক্রিনশট ফাঁস হওয়ায় অনেক নেটিজেন দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাচ্ছেন যে, বান্নাহও কি তাহলে সেই নির্মাতাদের একজন? আসল সত্য কি তা হয়তো সময়ই বলে দেবে।
বিয়ে করেছেন সংগীতশিল্পী পড়শী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নিলয়ের সঙ্গে তার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, পড়শী ও নিলয় একে অপরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতার একই আসরে তারা দুই প্রতিযোগী। ২০১০ সাল থেকে নিলয় তার পরিবারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থাকেন।
গত বছর নিলয়ের পরিবার বাংলাদেশে আসেন। ছিলেন কয়েক মাস। এরপর পড়শী ও নিলয়ের পরিবারের সদস্যরা তাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলেন। তারপর দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া হয়।
তবে বিয়ে নিয়ে আপাতত দুই পরিবারের কেউই খবর প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না। তাই আপাতত বিয়ের প্রসঙ্গে কিছুই বলছেন না। কবে, কখন তারা বিয়ে করেছেন, সে বিষয়েও জানাতে চায়নি পড়শীর পরিবার।
পড়শীর মা গণমাধ্যমে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা আপাতত কিছুই বলতে চাই না।’
চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘ক্ষুদে গানরাজ’ দিয়ে পরিচিতি পান সাবরিনা পড়শী। এরপর গানে গানে পেরিয়ে গেছে ১৬ বছর। ব্যস্ততা বেড়েছে গানে। স্টেজ শো করছেন। নিয়মিত প্রকাশ করছেন নতুন গান। নাটকেও অভিনয় করছেন তিনি।
একই ‘ক্ষুদে গানরাজ’-এ অসংখ্য প্রতিভাধর ক্ষুদে শিল্পীদের সাথে নাম লিখিয়েছিলেন টাঙ্গাইলে জন্ম নেয়া ছোট্ট নিলয়। রঙের দুনিয়া তরে চাই না, তুমি যদি বলো, মুনের দুঃখ মনে রইলো কিংবা সোয়াচান পাখির মতো গানগুলো গেয়ে তুমুল জনপ্রিয়তাও পেয়েছিলেন তিনি। সেরা ছয়ে থামে তার ক্ষুদে গানরাজের সফর!
এরপর দেশ বিদেশে বহু স্টেজ শো করেছেন এই ক্ষুদে শিল্পী। কিন্তু ২০১০ সালে বাবা-মায়ের সাথে তাকে পাড়ি দিতে হয় সুদূর আমেরিকায়। সেখানেই স্থায়ী হন। ব্যস্ত হয়ে পড়েন পড়ালেখায়। দেশ কিংবা নিজের চেনা পরিমণ্ডল ছেড়ে গেলেও সংগীত ছাড়েননি নিলয়। পড়ালেখার পাশাপাশি সংগীত চর্চা করে গেছেন তিনি। স্টেজ শো কিংবা পারফর্ম না করলেও নিমগ্নচিত্রে গানের কথা লিখে গেছেন। শুধু তাই নয়, পরিবারের সমর্থন থাকায় নিউ ইয়র্কের সিটি কলেজে লেখাপড়া করেছেন মিউজিকের উপরেই!
দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরে নতুন গানও প্রকাশ করেন নীলয়! ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক’ এর ইউটিউব চ্যানেল থেকে বের হয় তার কথা, সুর ও সংগীতায়োজনে ‘তোমার জন্য’ গানটি।