আফগান মডেল ও অভিনেত্রী মালিশা হিনা খান। বুধবার (২৫ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে একটি পোস্ট শেয়ার করে জানালেন একটি দুঃসংবাদ।
টুইটে মালিশা জানান, তালেবানের হাত থেকে নিজের পরিবারকে বাঁচাতে পারলেন না তিনি। তিনি লিখেছেন, “আমার কাকা, দুই ভাইকে মেরে ফেলেছে তালেবান। তালেবানের গুলি বর্ষণ ও আগুনের গোলায় জ্বলে উঠেছিলা তাদের গাড়ি। জীবন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা গিয়েছে তারা। আমার ভাগ্য ভাল যে আমি ভারতে আছি।’
বিজ্ঞাপন
যোগ করে মালিশা আরও লিখেছেন, “আমার পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্য তালেবানদের ভয়ে লুকিয়ে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের লোকজনের মৃত্যুর শোকও করতে পারছে না।”
এই শোক সংবাদের পাশাপাশি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মালশা হিনা খান।
Sad news coming in from Afghanistan. My family lost 4 members including my uncle, who worked for the Afghan Govt in the Ministry of Transportation, and two cousins. #Afganistan#Kabul#Taliban
— Malisha Heena Khan (@OfficialMalisha) August 23, 2021
২০১৮ সালে পাক গায়িকা রাবি পীরজাদার নগ্ন ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় তুমুল বিতর্ক ছড়িয়েছিলো পাকিস্তানে। এই গায়িকাকে সমর্থন জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী মালিশা। তারপর থেকে মালিশাকে নিয়েও শুরু হয়েছিল বিতর্ক। সেই সময় থেকে বার বার খবরের শিরোনাম উঠে আসেন এই অভিনেত্রী।
বলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি ঐশ্বরিয়া রাই ও অভিষেক বচ্চনের দীর্ঘদিনের সংসারে ফাটল ধরেছে, বেশ অনেক দিন ধরেই এমন জল্পনা বলিপাড়ায়। বিশেষ করে আম্বানিদের বিয়ের আসরে এই জুটি একসঙ্গে প্রবেশ না করায় জল্পনা আরও ঘনীভূত হয়। দাম্পত্যে দূরত্বের কারণ স্পষ্ট নয় যদিও।
শোনা যাচ্ছিল, সংসারে বনিবনার অভাবেই দূরত্ব বেড়েছে তাদের মধ্যে। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে নেটপাড়ায় ঘুরছে আরও একটি সম্ভাব্য তথ্য। ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের দাম্পত্যে নাকি তৃতীয় ব্যক্তির আগমন ঘটেছে।
শোনা যাচ্ছে, অভিষেকের জীবনে নাকি এসেছেন অন্য কেউ। অভিনেত্রী নিমরত কৌরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জেরেই নাকি সংসারে অশান্তি। ‘দশভি’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন অভিষেক ও নিমরত। এই ছবির শুটিং থেকেই মন দেওয়া নেওয়ার শুরু, এমন খবর বলিপাড়ায়।এ নিয়ে ঐশ্বরিয়া, অভিষেক বা নিমরত কেউই মুখ না খুললেও নেটপাড়ায় এই গুঞ্জন ভাইরাল। তবে এ কি স্রেফ গুঞ্জন নাকি সতত্যা রয়েছে তা সময়ই বলে দেবে। । আপাতত তাদের ঘনিষ্ঠদের মুখেও কুলুপ।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ‘উমরাও জান’ ছবির শুটিং থেকে ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের প্রেমের শুরু। তার পরের বছরেই বিয়ের পিঁড়ীতে বসেন এই তারকা জুটি। ২০১১ সালে তাদের কোলে আসে প্রথম সন্তান, আরাধ্যা বচ্চন।
গত কয়েক মাস হল তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। মেয়ে আরাধ্যাই হয়ে উঠেছে ঐশ্বরিয়ার সব সময়ের সঙ্গী। অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়েতে গোটা পরিবার নিয়ে প্রবেশ করেছিলেন অভিষেক। কিন্তু সেখানে ছিলেন না ঐশ্বরিয়া ও আরাধ্যা। অনেক পরে মা-মেয়ে একসঙ্গে বিয়ের আসরে যোগ দেন। এর পরে ঐশ্বরিয়া ও অভিষেককে একাধিকবার আঙুলে বিয়ের আংটি ছাড়া দেখা গেছে। এই টুকরো টুকরো ঘটনাগুলিই বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনায় ঘৃতাহুতি দিয়েছে যেন।
১৯৯৯ সালে আত্মপ্রকাশ করে দেশের প্রধান জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন মিডিয়া, এফএম রেডিও অনলাইন টিভি ও নিউজ পোর্টালে কর্মরত সক্রিয় সাংবাদিকদের সংগঠন, কালচারাল জার্নালিস্টস ফোরাম অব বাংলাদেশ-সিজেএফবি। এর ২৫তম কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় ২৫ সদস্য বিশিষ্ট ২০২৪-২৫ মেয়াদি নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
সংগঠনটির নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হয়েছে এসএটিভির বার্তা সম্পাদক এনাম সরকারকে আর দৈনিক আজকের পত্রিকার বিনোদন বিভাগীয় প্রধান এম এস রানা হয়েছেন সাধারণ সম্পাদক। সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন এটিএন বাংলার এ্যডিশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট কামরুজ্জামান মাসুম এবং দৈনিক সমকালের সাব এডিটর রাসেল আজাদ বিদ্যুৎ।
কমিটিতে প্রধান উপদেষ্টা পদে রয়েছেন রেডিও আমার-এর হেড অব প্রোগ্রাম তামিম হাসান। উপদেষ্টা পদে আছেন দৈনিক খবরের কাগজ-এর ফিচার সম্পাদক খালেদ আহমেদ এবং প্রবাস টিভি-কানাডার বার্তা সম্পাদক দীন ইসলাম। যুগ্ম সম্পাদক দৈনিক নয়া দিগন্ত’র সাব এডিটর ও ঢাকা মেইলের জয়েন্ট নিউজ এডিটর আলমগীর কবির এবং এসএটিভি’র ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবস্থাপক শাকিলুর রহমান।
সাংগঠনিক সম্পাদক- জাহিদ শাওন, নির্বাহী সম্পাদক পাক্ষিক আনন্দ লহরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক- শারমিন জাহান, সম্পাদক, ডেইলি নিউজিয়াম.কম, প্রচার সম্পাদক- মীর নাসিফ আক্তার শুভ, নিউজরুম এডিটর যমুনা টিভি, দফতর সম্পাদক- এমদাদুল হক মিল্টন, সাব এডিটর দৈনিক সমকাল, সাহিত্য সম্পাদক- নাজমুল আহসান তালুকদার, নিউজ রুম এডিটর, বাংলানিউজ টুয়েনটিফোর . কম, ক্রীড়া সম্পাদক- সানজানা আইভী, স্টাফ করসপনটেন্ড, যমুনা টিভি, অর্থ সম্পাদক- মেহনাজ পারভীন, আর্টিকেল নাইনটিন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- বিশাল চৌধুরী শামিম, স্টাফ করসপনটেন্ড, রেডিও আমার। নির্বাহী সদস্য- মুজাহিদ সামিউল্লাহ- দৈনিক মানবজমিন, মাহবুব হাসান জ্যোতি- নাগরিক টিভি, ,অমলেন্দু চক্রবর্তী, দৈনিক ইত্তেফাক, জাহাঙ্গীর বিপ্লব- দৈনিক বাংলা, শেখ আরিফ বুলবন- ডেইলি নিউ ন্যাশন, সুমন মোস্তাফা- রুপালি বাংলাদেশ , মৃণাল কুমার বন্দে- দেশকন্ঠ নিউজ, তন্ময় কুমার রায়-এখন টিভি।
গত ১৭ অক্টোবর ২০২৪ সিজেএফবি’র গুলশান কার্যলয়ে কার্য নির্বাহী কমটির সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে সিজেএফবি’র নতুন কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
একেবারেই নিরবে নিভৃতে না ফেরার দেশে চলে গেছেন ‘কি ছিলে আমার, বলো না তুমি’খ্যাত গায়ক মনি কিশোর। এই শিল্পীর মরদেহ উদ্ধার টিমে ছিলেন রামপুরা থানার এসআই জুবায়ের রহমান।
তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমরা উনার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পাই। এরপর বাড়িওয়ালা আর এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে উনার বাসায় গিয়ে মরদেহ পাই। এখনো ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসেনি। তাই স্পষ্ট করে উনার মৃত্যুর কারণ বলা যাচ্ছে না। তবে মরদেহ থেকে যে ধরনের গন্ধ ছড়াচ্ছিল তা দেখে ধারণা করতে পারি, উনি কয়েকদিন আগেই মারা গেছেন। যেহেতু একা থাকতেন বাসায়, তাই হয়তো কেউ টের পায়নি যে উনি মারা গেছেন। তবে আমরা তার শরীরে কোন আঘাত বা আত্মহত্যার কোন লক্ষন পাইনি। ধারণা করছি, অসুস্থতা থেকেই উনি মারা গিয়েছেন।’
নব্বই দশক থেকেই গান গেয়ে শ্রোতার মন জয় করেছেন মনি কিশোর। শুধু ‘কী ছিলে আমার, বলো না তুমি’নয়, ‘সেই দুটি চোখ কোথায় তোমার’, ‘তুমি শুধু আমারই জন্য’, ‘মুখে বলো ভালোবাসি’, ‘আমি মরে গেলে জানি তুমি’সহ বেশকিছু জনপ্রিয় গানের শিল্পী মনি কিশোর। অডিওতে চুটিয়ে কাজ করেছেন এক সময়। তার সবচেয়ে শ্রোতাপ্রিয় গান ‘কী ছিলে আমার’ তারই সুর করা ও লেখা। কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে ছিলেন লোকচক্ষুর অন্তরালে। অনেকটা অভিমান থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন। শেষ দিকে তো এমনও হয়েছে, কেউ যাতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারে, নিজের ব্যবহৃত পুরোনো মুঠোফোন নম্বর বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
রামপুরা টেলিভিশন ভবনের পাশে একটি ভাড়া বাসায় একা থাকতেন। গতকাল শনিবার রাতে চিরদিনের জন্য তার শেষ পৃথিবী ভ্রমণের খবর পাওয়া যায়। মারা যাওয়ার পর মরদেহ কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে। নব্বই দশকের শুরুতে বিয়ে করেন মনি কিশোর। দেড় যুগ আগে তাদের দাম্পত্যজীবনের ইতি ঘটে। বিয়ের সময়ই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন মনি কিশোর। সে হিসেবে তার মরদেহের দাফন করা হবে বলে জানালেন ভাই অশোক কুমার।
তিনি জানালেন, মনি কিশোর বেঁচে থাকা অবস্থায় তার দাফনের বিষয়টি একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে জানিয়েছিলেন। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এরপর তারা যা সিদ্ধান্ত নেবে, সেখানেই মরদেহ দাফন করা হবে। মেয়ে শুধু এটুকু বলেছে, ওর বাবাকে যেখানে কবর দেওয়া হচ্ছে, সেখানে যেন একটা চিহ্ন রাখা হয়।
নব্বই দশকের শুরুতে ‘চার্মিং বউ’ অ্যালবামের ‘কী ছিলে আমার’ গানটি মনি কিশোরকে ব্যাপক পরিচিত করে দেয় সংগীতাঙ্গনে। একে একে ৩০টির বেশি একক অ্যালবাম করে ফেলেন। তারপর একসময় অডিও জগৎ নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যেতে থাকল। একটা সময় মনি কিশোরের আর নিয়মিত দেখা মেলেনি।
তবে চলতি বছর এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি আবারও গান করছেন। এমনকি পুরোনো গানগুলো ইউটিউবে দিচ্ছেন পর্যায়ক্রমে। জনপ্রিয় গান ‘কী ছিলে আমার’ নতুন করে প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার ভাষ্য ছিল, এ প্রজন্মের শ্রোতারা গানটি শুনেছেন। ইউটিউবে প্রচুর ভিউ। স্টেজে গেয়ে থাকেন তরুণেরা। কিন্তু গানের মূল গায়ককে তারা চেনেন না। গানটির সুরকার ও গীতিকার কে, তা জানেন না। এ রকম জায়গা থেকে ভেবেছেন, এ প্রজন্মের কাছেও গানটি পরিচিত হোক। তাদের মধ্যে এটি ছড়িয়ে দেওয়া দরকার। এ ছাড়া আলাদা করে দেড় শ গান তৈরি করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘গানগুলো আমার জীবদ্দশায় প্রকাশ করতে চাই না। কিছু গান মৃত্যুর পরও প্রকাশ পাবে।’ মনি কিশোর তার এই গানগুলো প্রকাশের আগেই চলে গেলেন অনন্তযাত্রায়। এই শিল্পী যেমনটি চেয়েছিলেন, হয়তোবা সেই ইচ্ছা পূরণ করবে তার পরিবার। তার তৈরি হওয়া গানগুলো হয়তোবা সামনে প্রকাশিত হবে।
মনি কিশোরের প্রকৃত নাম অরুণ কুমার মণ্ডল। পুলিশ কর্মকর্তা বাবা অনিল কুমার মণ্ডলের ছেলে অরুণ কুমার মণ্ডল ছিলেন কিশোর কুমারের ভক্ত। ডাকনাম ছিল মনি। কিশোর কুমারের ভক্ত ছিলেন বলে নামের সঙ্গে ‘কিশোর’ জুড়ে নিয়েছিলেন। জীবিত থাকা অবস্থায় মনি মজা করে বলেছিলেন, ‘কুমার শানু নিয়েছেন “ওস্তাদের” নামের একাংশ। আমি নিয়েছি তার নামের আরেক অংশ।’
মেধাবী অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী সোহানা সাবা বরাবরই নিজের মতামত প্রকাশ করতে পছন্দ করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছাত্র আন্দোলনে নিজের অবস্থান নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে নিদারুণ কটাক্ষের শিকার হলেও সাবা কখনোই কোন বিষয়ে নিজের মত প্রকাশ থেকে বিরতি থাকেননি।
আজও নিজের মনোভাব প্রকাশ করেছেন ফেসবুকে। তিনি লেখাটা শুরু করেছেন সদ্য প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী মনি কিশোরকে নিয়ে।
সাবার ভাষ্য, ‘জানতে পারলাম, মনি কিশোর নামে একজন গায়ক মারা গেছেন আজ সকালে। তার গানগুলো শুনে শুনে বড় হয়েছি। কিন্তু তিনি যে বেঁচে আছেন বা কোথাও আছেন সে সম্পর্কে কখনো কোন কৌতুহল তৈরি হয়নি। তার মত একজন গুণী গায়ক সে রকম কোন সুযোগ সুবিধা চেয়েছেন বা পেয়েছেন বলেও আমার জানা নেই। ভালো হয়েছে যে তিনি লোক চক্ষুর আড়ালে ছিলেন।’
সাবা আরও লিখেছন, ‘‘তিনি যদি সবার সামনে থাকতেন, অনেক শিল্পীদের জন্য অথবা অনেক অযোগ্য শিল্পীদের জন্য তিনি থ্রেট হিসেবে থাকতেন! তখন সে অশিল্পীরা বা অযোগ্য লোকরা এসে কোন একটা দুর্বলতার মুহূর্তে বলে উঠতেন, ‘ওর কি কোন বেল আছে? ও কি শিল্পী হওয়ার যোগ্য? একটা দুইটা গান গেয়ে ফেমাস হয়ে নিজের শিল্পী হিসেবে সত্তাকে বেচে দিয়েছেন!’’
এরপর ভিন্ন একটি প্রসঙ্গে লিখেছেন সাবা, ‘‘কদিন আগে একটা চমৎকার পর্যালোচনা পড়ছিলাম, কি করে একটি অপ্রতুল দ্বীপে বড় মাংসাশী প্রাণীগুলো সাইজে ছোট হতে থাকে এবং কি করে ছোট প্রাণী যেমন টিকটিকি গিরগিটি সাইজে বড় হতে থাকে। কি করে আমাদের দেশে আবদুল্লাহ আবু সাইদের মতো পণ্ডিত ব্যক্তি থাকতে, কিছু মাথামোটা মানুষ সবার জাতীয় পণ্ডিতে পরিণত হয়! কি করে চমৎকার কিছু সিনেমায় চমৎকার অভিনয়ের পরেও কিছু মানুষ নিজের নামের পূর্বে ‘হিরো’ লাগিয়ে জাতীয় হিরোতে পরিণত হয়।’’
সবশেষে সোহানা সাবা লিখেছেন, ‘ডিজিটাল যুগে ভুলভাল কাণ্ড করে অথবা সেলিব্রেটিদের সাথে নিজের পিআর বাড়িয়ে নিজেদেরকে সেলিব্রেটি ভাবলেই কি আপনি সত্যিকারের শিল্পী হয়ে উঠলেন? একবার ভাবুন, মাথাটা খাটান। আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন। অবশ্য মাথা এবং আয়না পরিষ্কার থাকলে পরিষ্কার দেখতে পাবেন, না হলে কিছুই দেখতে পাবেন না। এই ভুল ধারণা নিয়েই জীবন কাটিয়ে দেবেন।’