গাইবান্ধায় বিশেষ বরাদ্দ চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি

  • ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন বাজেটে গাইবান্ধার জন্য বিশেষ বরাদ্দ চায় গাইবান্ধা জলবায়ু পরিষদ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

আসন্ন বাজেটে গাইবান্ধার জন্য বিশেষ বরাদ্দ চায় গাইবান্ধা জলবায়ু পরিষদ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

গাইবান্ধা সদর উপজেলায় জলবায়ু পরিবর্তন জনিত নদী ভাঙন, বন্যা, দারিদ্র্য মোকাবিলায় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রেরণ করা হয়েছে। বুধবার (২২ মে) গাইবান্ধা জলবায়ু পরিষদ গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সংম্মেলন থেকে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর এ স্মারকলিপি প্রদান করে।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল ছালাম জাকির, লক্ষীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, বোয়ালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ এম মাজেদ উদ্দিন খান, বল্লমঝাড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম ঝন্টু, গিদারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ ইনু ও মোল্লারচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই মন্ডল প্রমুখ।

বিজ্ঞাপন

বক্তারা বলেন, নদী ভাঙনের কারণে বাদিয়াখালি, খোলাহাটি, কামারজানি ও গিদারী ইউনিয়নে প্রতিবছর বন্যা হয়। ঘাঘট, মানস ও আলাই নদী ড্রেজিং না করার কারণে বর্ষা মৌসুমে এই নদীগুলো প্লাবিত হয়। এর ফলে প্রতিবছর উপজেলার সবগুলো ইউনিয়নে কয়েক হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়।

তারা বলেন, ঘরবাড়ি, গবাদি পশু ভেসে যায়। রাস্তা-ঘাট স্কুল নষ্ট হয়। কোনো স্লুইজ গেট না থাকার কারণে খোলাহাটি ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি বন্যা হয়। মানস নদীর পানি ঢুকে এই ইউনিয়নের ৫০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়। এছাড়া আগামবন্যা, পৌনঃপুনিক বন্যা, অসময়ে বন্যা, শিলাবৃষ্টি বিপন্নতাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।