পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বিএসইসিকে ডিএসই’র অভিনন্দন

  • সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসইসি চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনকে ডিএসই পরিচালনা পর্ষদের পক্ষে অভিনন্দন, ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএসইসি চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনকে ডিএসই পরিচালনা পর্ষদের পক্ষে অভিনন্দন, ছবি: বার্তা২৪.কম

টানা ৮ বছর পুঁজিবাজারের উন্নয়ন, নিয়ন্ত্রণ ও বিভিন্ন সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসির) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিচালনা পরিষদ।

সোমবার (২৭ মে) ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কেএএম মাজেদুর রহমান বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান। এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমান।

বিজ্ঞাপন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই সময়ে বাজার তথা বিনিয়োগকরীদের স্বার্থে প্রয়োজনীয় আইনগত সংস্কার ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে৷ বিগত ৮ বছরে বর্তমান কমিশনের নেতৃত্বে আইনভিত্তিক ও প্রযুক্তি নির্ভর যে পুঁজিবাজার গড়ে উঠেছে তা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য তথা বিনিয়োগকারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে মনে করে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ। 

এ অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের ৯২৪তম বোর্ড সভায় বিএসইসি’র চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ প্রদানের প্রস্তাব গৃহীত হয়৷

বর্তমান কমিশন পুঁজিবাজার তথা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী নানামুখী সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেয়৷

কমিশনের নেয়া পদক্ষেপের মধ্যে, পুঁজিবাজারে অনিয়ম চিহ্নিত করার মাধ্যমে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বাজার পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধান প্রক্রিয়া জোরদার করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকমানের সার্ভেইলেন্স সফটওয়্যার স্থাপন করে বাজারের সচ্ছতার ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ, বিএসইসির উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণের জন্য সরকার কর্তৃক বিশেষ স্কিম ঘোষণা,পুঁজিবাজারের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার জনগণকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ এবং এর ঝুঁকি সম্পর্কে অবহিত করতে দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম প্রচলন, তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ এবং এককভাবে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক করা, পুঁজিবাজার সংক্রান্ত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য পুঁজিবাজারে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে ডিএসই’র বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।