ক্লে কোর্টে সাফল্য তার জন্য সোনার হরিণ! লাল দুর্গের গ্র্যান্ড স্ল্যামে একবারই হাসিমুখ দেখা গিয়েছিল রজার ফেদেরারের। ২০০৯ সালে জিতেছিলেন ফ্রেঞ্চ ওপেন। এরপর গ্র্যান্ড স্ল্যামই নয়, ক্লে কোর্টের অন্য আসরে অংশগ্রহণই হয়েছে বড় অর্জন। এ কারণেই কীনা কে জানে তিন বছর পর মাদ্রিদ ওপেনে নাম লিখিয়েছিলেন এই সুইজারল্যান্ডের কিংবদন্তি। কিন্তু প্রত্যাবর্তনটা মনে রাখার মতো হল না! কোয়ার্টার ফাইনাল থেকেই ছিটকে গেলেন তিনি।
প্রথম সেট জিতলেও এরপরই পথ হারান তিনি। ডমিনিক থিয়ামের কাছে হেরে বিদায় নেন ফেদেরার। অস্ট্রিয়ান তারকা জেতেন ৩-৬, ৭-৬ ও ৬-৪ গেমে।
তিন বছর পরে ক্লে কোর্টে ফিরেই চটজলদি মিশন শেষ ৩৭ বছর বয়সী এই কিংবদন্তির। অবশ্য এই টুর্নামেন্টেই ক্যারিয়ারের ১,২০০তম জয় তুলে নিয়েছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের জিমি কনোর্সের পর স্পর্শ করেন অনন্য এই মাইলফলক। কিন্তু সেই সাফল্য ধরে রেখে এগিয়ে যেতে পারলেন না!
এদিকে মাদ্রিদ ওপেনে সেমি-ফাইনালের টিকিট আগেই নিশ্চিত করেন নোভাক জোকোভিচ। থিয়াম ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে পাচ্ছেন সার্বিয়ান এই মহাতারকাকে।
ক্লে কোর্টে বরাবরই ফেভারিট রাফায়েল নাদাল। স্প্যানিশ এই টেনিস তারকা কোয়ার্টার-ফাইনালে হারালেন স্টান ওয়ারিঙ্কাকে। ৬-১ ও ৬-২ গেমে জিতে উঠে গেছেন সেমিতে। জিততে সময় নেন মাত্র ৬৯ মিনিট। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে তার প্রতিপক্ষ গ্রিসের স্টেফানোস সিটসিপাস।