আমাদের জানা মতে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) কোনো টুপি নাই বলে জানিয়েছেন কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, আইএসের সৃষ্টি থেকে এ যাবৎ পর্যন্ত কোনো টুপি তারা তৈরি করেনি। তারপরও তাদের কোনো টুপি আছে কিনা তা বিশ্লেষণ করে দেখব।
বিজ্ঞাপন
বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে রায় পরবর্তী প্রতিক্রিয়া জানাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মনিরুল ইসলাম বলেন, কারো গাফলতির কারণে এরকম টুপি এজলাসে এসেছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে।
হলি আর্টিজান মামলার রায় সন্ত্রাসীদের জন্য একটা মেসেজ উল্লেখ করে মনিরুল ইসলাম বলেন, এ রায়ের মাধ্যমে সন্ত্রাসীরা একটা ম্যাসেজ পেল। ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের কেউ সাহস পাবে না।
রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা মামলার রায়ে আট আসামির মধ্যে সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারে নেওয়া সময় জঙ্গিদের মাথায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস-এর লোগো সম্বলিত কালো টুপি দেখা যায়।
কারাগারে থাকা জঙ্গিদের কাছে আইএসের লোগো সম্বলিত টুপি আসল কিভাবে এটা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠে। এরপরই সিটিটিসি প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম এ মন্তব্য করেন।
চাঁদপুরে পদ্মা ডিপোতে তেল আনলোডের প্রস্তুতিকালে ডাকাতিয়া নদীতে সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ওয়েল ট্যাংকারে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে ।
রোববার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে চাঁদপুর শহরের ৫নং কয়লাঘাট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে ট্যাংকে থাকা ৬ জন আহত হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
এদিকে আহতদের মধ্যে গোলাম (৫০) নামের একজন ট্যাংকারের কর্মচারীকে ঢাকায় রেফার করা হয়েছে। বাকি ৫ জন চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আহত মধু মিয়া ও জিলানি জানান, চট্টগ্রাম থেকে গত শুক্রবার ৭ লাখ লিটার ডিজেল ও পেট্রোল নিয়ে আমরা চাঁদপুর পদ্মা ডিপোতে আসছি। পুরো ট্যাংকারে পেট্রোল ও ডিজেল নিয়ে আসা হয়। ইঞ্জিন রুমে গ্যাসে হঠাৎ জেনারেটর বিস্ফোরণ হয় ইঞ্জিন রুমে গ্যাস হয়ে হঠাৎ জেনাটার বিস্ফোরণ হয়। আগুন ছড়িয়ে পড়লে আমরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ি।
হাসপাতালের আরএমও আকলিমা জাহান বলেন, অগ্নিকাণ্ডে আহত গোলাম নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কা যখন হওয়ায় তাকে ঢাকায় রেফার করা হয়েছে। তার শরীরের ৫০ থেকে ৬০ ভাগ পুড়ে গেছে। বাকি ৫ জনের অবস্থা উন্নতি হওয়ায় তাদেরকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তেলের ট্যাংকারের ইঞ্জিন রুমে জেনারেটর বিস্ফোরণে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। প্রায় একঘণ্টা সময় ধরে আগুন নিয়ন করতে সক্ষম হই আমরা। তবে ট্যাংকারে থাকা ৬ জন কর্মচারী গুরুতর আহত হয়েছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দালনে ঢাকায় নিহত শহীদ সোহাগের অসহায় বাবা-মাকে মাথা গোঁজার ঠাঁই হিসেবে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ওল্ড রাজশাহী ক্যাডেট এসোসিয়েশন (অরকা)।
রবিবার ( ২৭ অক্টোবর) দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার শানেরহাট ইউনিয়নের পাহাড়পুর গ্রামে নির্মিত এই বাড়িটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি গার্মেন্টস কর্মী সোহাগ শহীদ হওয়ার পর থেকে অসহায় হয়ে পড়েছে বাবা-মা। বসবাসের জন্য আড়াই শতক জমি ছাড়া সোহাগের পরিবারের নেই কোনো সম্পদ। বিষয়টি জানতে পেরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অরকা দুই রুমের টিন সেডের একটি বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছে। এতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে অসহায় বাবা-মায়ের।
নির্মাণকৃত ঘর হস্তান্তর করার আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শওকাত আলী। অন্যান্যদের মধ্যে অরকার সদস্য প্রফেসর ড. জার্জিস মামুনসহ অনেকেই।
এসময় শহীদ সোহাগের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে সকলে তার কবর জিয়ারত করেন।
নগরীর মাদকের রাজধানী হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প। যেখানে সূর্য ওঠার আগেই অবস্থান নেন মাদক কারবারিরা। চলে গভীর রাত পর্যন্ত এ ব্যবসা। এই মাদক ব্যবসায়ীদের আনাগোনায়ই দিনরাত মুখরিত হয়ে থাকে এই এলাকা। আধা কিলোমিটারের এই এলাকায় পদে পদে দেখা মেলে মাদক কারবারিদের সঙ্গে। আপন মনে সড়কে হেঁটে চললেও চারিদিক থেকে একই বাক্যে ভেসে আসে ‘কী লাগবে বড় ভাই’! ‘বড় ভাইদের’ আপ্যায়নে যেন একটুও কমতি নেই তাদের!
গেল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ মাদক ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ভয়ঙ্কর গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শিশুসহ আহত হন অন্তত ৩ জন। একইদিন রাতে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে হয় সংঘর্ষ। তবে এত বড় ঘটনার পরেও রাত পেরিয়ে সকাল হতে না হতেই মাদক ব্যবসায়ীদের মেলায় পরিণত হয়েছে এই এলাকা।
রোববার (২০ আগস্ট) সকাল ১০টা। কলেজ গেট থেকে গজনবী সড়ক ধরে জেনেভা ক্যাম্পের দিকে এগিয়ে যেতে সবকিছু স্বাভাবিক থাকলেও সামনে যেতেই বাঁধে বিপত্তি। গজনবী সড়ক থেকে হাতের ডানদিকে জেনেভা ক্যাম্পের সড়কে প্রবেশ করতেই দেখা মেলে প্রাপ্তবয়স্ক বিহারি যুবকদের। নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দাড়িয়ে আছে তারা। যুবক বয়সী ছেলেদের দেখা পেলেই উচ্চস্বরে বলে ওঠছেন ‘কী লাগবে বড় ভাই’। তাদের এই ডাকে কিছু যুবককে সাড়া দিতেও দেখা গেছে।
এছাড়া রিকশাচালক, সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষকে তাদের ডাকে এগিয়ে যেতে দেখা যায়। আধা কিলোমিটার এলাকার এই জেনেভা ক্যাম্পে অন্তত ডজন খানেক মাদক ব্যবসায়ীর দেখা পান এই প্রতিবেদক। প্রতিবেদককেও মুখোমুখি হতে হয় ‘কী লাগবে বড় ভাই’ এমন ডাকের।
ভ্যানে সবজি বিক্রেতা স্থানীয় একজনকে ডাকার কারণ জানতে প্রশ্ন করা হলে তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, এরা সবাই গাঁজা বিক্রি করছে।
শুধুই কি গাঁজা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না এদের সাথে যোগাযোগ করলে সব ধরনের নেশা তারা ম্যানেজ করে দিতে পারে।
অন্য এক স্থানীয় বাসিন্দার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখানে বিহারি ক্যাম্পের অধিকাংশই গাঁজা-ইয়াবা বিক্রেতা। তাদের পেশা এই মাদক বিক্রি। এখানে তাদের কেউ কিছু বলার নেই। তারাই এখানকার সরকার। কেউ তাদের কিছু বললে তাকে মেরে ফেলবে। থানা পুলিশ কেউ তাদের কিছুই করতে পারে না।
এমনই অভিযোগ স্থানীয় অনেকের। তবে তাদের ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ প্রায় সবাই; নাম প্রকাশ তো প্রশ্নই আসে না!
এদিকে থানায় লোকবল সংকটে এমন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
গতকাল শনিবার গোলাগুলির ঘটনার পর মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলী ইফতেখার বলেন, এ ঘটনায় আমরা আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছি। তবে, আমাদের থানা হিসেবে লোকবল কম থাকায় কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে আমাদের।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে মাদক ব্যবসায়ীদের গোলাগুলিতে শিশুসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহতরা হলেন- আমিন (২৭), শফিক (৩২) ও শিশু সাজ্জান (৮)। আহতদের উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সে সময় এলাকাবাসী বলেন, সন্ধ্যার সময় হঠাৎ করে জেনেভা ক্যাম্পের ভেতর ভয়াবহ গোলাগুলি শুরু হয়। যা অন্যান্য দিনের চেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। হঠাৎ গুলির শব্দে তাজমহল রোড, বাবর রোড ও হুমায়ন রোডের বাসিন্দারা ভয়ে এদিকসেদিক ছুটাছুটি শুরু করে। সন্ধ্যার পর থেকে গুলির শব্দে পুরো এলাকার দোকানপাট ও যান চলাচল থমকে যায়। সন্ধ্যা থেকে হওয়া সংঘর্ষ থেমে থেমে রাত পর্যন্ত গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে জানান বাসিন্দারা।
সূত্র জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমাতে সাবেক সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক কাউন্সিলর রাষ্ট্রনের মাধ্যমে জেনেভা ক্যাম্পের মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে রাইফেল, ককটেল বোমাসহ নানা ধরনের ভারী অস্ত্র দেন। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর নানকের দেওয়া সেসব অবৈধ ভারী অস্ত্রের সাথে ৫ আগস্ট মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা থেকে লুট করা অস্ত্র দিয়ে গত দুই মাস যাবত মাদক ব্যবসায়ীরা ভয়াবহ সংঘর্ষে চালিয়ে যাচ্ছে। গত কয়েকমাসে মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলা এসব সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং গুরতর আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
ভয়াবহ সংঘর্ষের পেছনে ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী সোহের ওরফে বুনিয়া সোহেল, গালকাটা মনু, চুয়া সেলিম, আকরাম, শাহ আলম, পিচ্চি রাজা ও কলিম জাম্বুর মধ্যকার দন্দ্ব। তবে, ভয়াবহ এ সংঘর্ষ দীর্ঘদিন যাবত চললেও স্থানীয় থানা পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনীর শক্ত কোন পদক্ষেপ না থাকায় এ সংঘর্ষ দিন দিন আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
শ্রমিক হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মশাল মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের সদস্যরা।
রোববার (২৭ আগস্ট ) সন্ধ্যা সাতটার দিকে এ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে হল পাড়া হয়ে রাজু ভাস্কর্যে এসে শেষ হয়।
এসময় ‘আবু সাইদ, মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘আমার ভাই মরলো কেন, জবাব চাই দিতে হবে’, ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায় তাদের।
রাজু ভাস্কর্যে এসে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের সদস্যরা বলেন, সাভারে আমার ভাইদের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছে। তারা তো কোনো অন্যায় করেনি। তারা তাদের বেতন, পাওনাদি আদায়ের জন্য রাজপথে নেমেছিল। তাহলে কেন তাদের ওপর গুলি চালানো হলো, আমরা জানতে চাই। প্রশাসনকে এর জবাব দিতেই হবে।
বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল বলেন, তিনমাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে গত (২৪ আগস্ট) গার্মেন্টস শ্রমিকদের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক চম্পা খাতুন আজ ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করেছেন।
পুলিশের ভাষ্যমতে পুলিশ নাকি আন্দোলনরত শ্রমিকদের ভয় দেখাতে সাউন্ড গ্রেনেড আর টিয়ারশ্যাল নিক্ষেপ করেছিলো, গুলি করেনি।
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একেবারে পর এক শ্রমিক হত্যা করছে। যে শ্রমিকেরা জুলাই অভ্যুত্থানে বুক চিতিয়ে লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে, আজ এই সরকার তাদের দাবিতে কর্ণপাত করছে না। একের পর এক গুলি চালিয়ে এই সরকার নিজেদেরকে প্রমাণ করছে এই সরকার শ্রমিক এবং মেহনতি মানুষের বিপক্ষের সরকার।
প্রসঙ্গত, গত (২৪ আগস্ট) সাভারে বেতন বকেয়া আদায়ের দাবিতে পুলিশ ও শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পুলিশের গুলিতে আহত হন চম্পা খাতুন নামের একজন গার্মেন্টস শ্রমিক। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার (২৭ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।