পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের আগে ইমরান খানকে তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) অভিযুক্ত করেছেন দেশটির দুর্নীতিবিরোধী আদালত।
ইসলামাবাদভিত্তিক জবাবদিহিতা আদালতের বিচারক মুহাম্মদ বশির রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে শুনানি পরিচালনা করেন, যেখানে ইমরানকে বন্দী রাখা হয়েছে। মামলাটি দায়ের করেছিল দেশটির ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো (এনএবি)।
বিজ্ঞাপন
এনডিটিভি জানিয়েছে, অভিযোগ পড়ার সময় ইমরান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবি উপস্থিত ছিলেন। দুজনই অবশ্য দোষ স্বীকার করেনি।
একদিন আগে ইমরানের স্ত্রী আদালতে হাজির হতে ব্যর্থ হওয়ায় আদালত শুনানি পিছিয়ে দেয়।
বিজ্ঞাপন
মামলায় বলা হয়েছে, ৭১ বছর বযিসি সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী ও তার স্ত্রী বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানের কাছ থেকে ১০৮টি উপহার পেয়েছিলেন, যার মধ্যে ৫৮টি তারা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রকে বাধ্যতামূলক মূল্য পরিশোধ করার সময় এগুলোরও অবমূল্যায়ন করা হয়েছিল।
উপহারের মধ্যে সৌদি ক্রাউন প্রিন্সের দেওয়া একটি গহনা সেট অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেটি ইমরান দম্পতি তোশাখানায় জমা করার পরিবর্তে কম দামে রেখে দিয়েছিলেন।
এই মামলাটি অন্য তোশাখানা মামলার থেকে ভিন্ন, যেখানে ইমরানকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) অযোগ্য ঘোষণা করে এবং পরে রাষ্ট্রীয় উপহার বিক্রি থেকে আয় লুকানোর জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করে।
ইসিপি ইমরানকে অযোগ্য ঘোষণা করে এবং গত ৬ ডিসেম্বর অযোগ্যতার বিরুদ্ধে তার আবেদন খারিজ করে দেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে পৌঁছেছে। দেশটির স্থানীয় সময় শনিবার (১১ জানুয়ারি) লস অ্যাঞ্জেলসের কাউন্টি মেডিকেল এক্সামিনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রোববার (১২ জানুয়ারি) দেশটির সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাবানলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। নিহত ১৬ জনের মধ্যে প্যালিসেইডস ফায়ার জোনে ৫ জন এবং ইটন ফায়ার জোনে ১১ জন মারা গেছেন । লস অ্যাঞ্জেলস কাউন্টি মেডিকেল এক্সামিনার দাবানলে মৃতদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে তালিকায় মৃতদের বিস্তারিত পরিচয় বা বিবরণ এখনও দেওয়া হয়নি।
গত মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। টানা পাঁচদিন ধরে দাবানলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখনো ছয়টি দাবানল সক্রিয় রয়েছে। পুড়ে গেছে অনেক এলাকা। ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১০ হাজার বাড়িঘর। এখন পর্যন্ত দাবানলে মৃতের সংখ্যা ১৬ হলেও এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
বর্তমানে দাবানলটি দিক পরিবর্তন করে লস অ্যাঞ্জেলসের উত্তর-পূর্বে নতুন এলাকার দিকে আগুন ছড়াচ্ছে। এমন অবস্থায় ম্যান্ডেভিলের দিকে অগ্রসর হওয়ায় সরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের। ঘর ছাড়তে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে আরও ১ লাখ ৬৬ হাজার মানুষকে।
আবহাওয়াবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাকুওয়েদারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দাবানলে এখন পর্যন্ত ১৩৫ থেকে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। আর দাবানলে মানুষ শুধু ঘরবাড়িই হারাননি; লাখ লাখ বাসাবাড়ি বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। কালো ধোঁয়ায় দূষিত হয়েছে বাতাস। এতে শারীরিক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছেন মানুষজন।
আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে প্রাণপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটির ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। আকাশ থেকে ছিটানো হচ্ছে পানি ও অগ্নি নির্বাপক রাসায়নিক। এদিকে ক্যালিফোর্নিয়ার আগুন নেভাতে এগিয়ে এসেছে প্রতিবেশী সাতটি অঙ্গরাজ্য। কেন্দ্রীয় সরকারও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। কানাডা থেকেও এসেছে সহায়তা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সহায়তায় উদ্ধারকর্মী পাঠানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইরান। দেশটির সরকার জানিয়েছে, তারা উদ্ধারকর্মী পাঠাতে প্রস্তুত।
শনিবার পেজেশকিয়ান প্রশাসনের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি বলেন, ‘আমরা ইরানিয়ান রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মাধ্যমে ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল মোকাবিলায় সহায়তা করার জন্য দ্রুত উদ্ধারকর্মী দল পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছি।’
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২ দিনে আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন ১৯৩ জন। এতে করে উপত্যকাটিতে মোট নিহতের সংখ্যা ৪৬ হাজার ৫০০ ছাড়িয়েছে বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ৫৩৭ জনে পৌঁছেছে বলে শনিবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। ২০২৩ সাল থেকে চলমান হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৯ হাজার ৫৭১ জন ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতিসহ বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছে। এই অবস্থায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে তাকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর দাবি উঠছে। এবার টিউলিপকে মন্ত্রিত্ব থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানিয়েছেন ব্রিটেনের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনোচ।
রোববার (১২ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য এবং তিনি ইকনোমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু তার জন্মভূমি বাংলাদেশেই এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে, যেখানে তিনি এবং পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া, শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজনদের উপহারের ফ্ল্যাটে থাকা নিয়ে বিতর্ক চলছে তাকে নিয়ে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনোচ। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া পোস্টে কনজারভেটিভ পার্টির এ নেতা বলেছেন: কেয়ার স্টারমারের টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে।
পোস্টে তিনি আরও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার তার ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন এবং তিনি নিজেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন।
ব্যাডেনোচ বলেন, সরকার যে আর্থিক সমস্যাগুলো তৈরি করেছে, তা মোকাবিলায় মনোনিবেশ করা উচিত হলেও টিউলিপ সিদ্দিক সেই কাজে মনোনিবেশের জন্য সমস্যা হয়ে উঠেছেন। আর এখন বাংলাদেশ সরকারও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে তার যোগসূত্র নিয়েও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
এছাড়া সম্প্রতি টোরি এমপিরাও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি করেছেন। ব্রিটেনের প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা টিউলিপের উদ্দেশে বলেছেন, ফ্ল্যাট উপহার পাওয়ার বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে না পারলে তিনি যেন ট্রেজারি মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টোরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির লেনদেনের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে এবং ব্যাখ্যা করতে হবে আসলে কী ঘটেছে এবং কেন? যদি তিনি তা না করেন, তবে মন্ত্রী হিসেবে তিনি তার কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না।
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনও ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেছেন, ‘আমি কোনও ভুল করিনি।’
এদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্টারমারও বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর পূর্ণ আস্থা রেখেছেন তিনি। সেইসঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বলেছেন, টিউলিপকে তার পদ থেকে সরিয়ে ওই পদে দায়িত্ব পালনের জন্য সম্ভাব্য ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত তালিকা নিয়ে যে খবর চাউর হয়েছে তা ‘সম্পূর্ণ অসত্য’।
ভয়াভহ দাবানলে জ্বলছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি। টানা পাঁচদিন ধরে দাবানলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখনো ছয়টি দাবানল সক্রিয় রয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানলগুলোর একটি দিক পরিবর্তন করেছে। দিক পরিবর্তন করলে ওই এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে নতুন হুমকির মুখে পড়েছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। খবর রয়টার্স
গত মঙ্গলবার লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। এতে এখন পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। পুড়ে গেছে অনেক এলাকা। ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১০ হাজার বাড়িঘর। তবে মৃত্যুও বাড়তে পারে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এই দাবানল ছড়িয়ে পড়ার পেছনে প্রধান কারণ হচ্ছে ‘সান্তা অ্যানা’ নামের ঝোড়ো বাতাস। গত শুক্রবার রাত থেকে এই বাতাস অনেকটা কমে এসেছে। তবে শহরের পশ্চিমে জ্বলতে থাকা ‘প্যালেসেইডস’ নামের দাবানলটি নতুন দিকে অগ্রসর হওয়া শুরু করছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা এরিক স্কট স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেল কেটিএলএকে বলেছেন, প্যালেসেইডস দাবানলটির পূর্বের অংশে আগুন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেটি দিক পরিবর্তন করে আরও উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই দাবানল সবচেয়ে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
এদিকে ক্যালিফোর্নিয়ার আগুন নেভাতে এগিয়ে এসেছে প্রতিবেশী সাতটি অঙ্গরাজ্য। কেন্দ্রীয় সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। কানাডা থেকেও এসেছে সহায়তা।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, সপ্তাহান্তে লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে পারে। বাতাসের গতি ঘণ্টায় ৩২ কিলোমিটার পর্যন্ত নেমে আসছে। এটা আগের চেয়ে কম। ফলে আগুন নেভানোর কাজে ফায়ার সার্ভিসকর্মীদের সুবিধা হতে পারে। তবে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ক্যাল ফায়ার জানিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার বাতাসের গতি আবার বাড়তে পারে।