এফডিসিতে অনুদান, বেতন দিয়েও অবশিষ্ট থাকবে ৩ মাসের টাকা
বিনোদন
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বকেয়া বেতন-বোনাস পরিশোধের জন্য ৬ কোটি টাকা (ইকুইটি হিসেবে) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে অনুদান পেয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (এফডিসি)। যা দিয়ে মার্চ ও এপ্রিলের ২৬১ জন কর্মীর বকেয়া বেতন-বোনাস পরিশোধ করে; আগামী ৩ মাসের বেতনের সম পরিমাণ টাকা অবশিষ্ট টাকা থাকবে এফডিসির কাছে বলে বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছে এফডিসির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
ওই কর্মকর্তার দাবি, আগামী দুই থেকে এক দিনের মধ্যে এফডিসির সকল কর্মীর মার্চ ও এপ্রিলের বকেয়া বেতন ও ঈদ বোনাস পরিশোধ করা হবে।
বিজ্ঞাপন
এফডিসি সরকারি প্রতিষ্ঠান হলেও নিজস্ব আয় দিয়ে কর্মচারীর প্রতিমাসের বেতন দেয়া হতো। কিন্তু দেশের করোনা পরিস্থিতিতে গেলো মার্চ ও এপ্রিল মাসে বেতন পায়নি এফডিসির ২৬১ কর্মী। এ নিয়ে দেশের একাধিক গণমাধ্যমকে গেলো মাস জুড়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
সবশেষ ১ মে এর প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নুজহাত ইয়াসমিন জানিয়েছিলেন, নিজস্ব তহবিলে কোনো অর্থ না থাকায় ২৬১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মার্চ ও এপ্রিল মাসের বেতন এখনও দেওয়া সম্ভব হয়নি। তহবিলে বেতন দেওয়ার মতো অর্থ না থাকায় অনুদানের উপরই পুরোপুরি নির্ভর করতে হচ্ছে। আমরা অনুদানের জন্য আবেদন করেছি, খুব দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করছি।
বিজ্ঞাপন
এর আগে করোনা পরিস্থিতিতে ২৬১ জন কর্মীর মার্চ ও এপ্রিলের বেতনসহ অন্যান্য ব্যয়ভার মেটানোর জন্য মার্চের শেষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ২১ কোটি টাকা অনুদান চেয়েছিলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (এফডিসি)। সেখান থেকেই ৬ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনকে (এফডিসি)।
কয়েক মাস ধরে বেশির ভাগ সময়ই বাংলাদেশের ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে মিউজিক বিভাগের শীর্ষে ছিল হিন্দি বা ইংরেজি গান। ‘স্ত্রী ২’ সিনেমার আইটেম গান ‘আজ কি রাত’ ট্রেন্ডিংয়ে রাজত্ব করেছে দীর্ঘদিন। সেখান থেকে ধীরে ধীরে ট্রেন্ডিং লিস্ট বাংলা গানের দখলে ফিরে আসে। ট্রেন্ডিংয়ে ২ নম্বরে উঠে আসে ‘কথা একটাই’ শিরোনামের গানটি।
গত ১০ ডিসেম্বও জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী পড়শীর ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রকাশিত হয় গানটি। রবিউল ইসলাম জীবনের কথা, ইমরান মাহমুদুলের সুরে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান ও পড়শী। গানের ভিডিও চিত্রেও দেখা গেছে ইমরান ও পড়শীকে।
বেশ লম্বা বিরতি পর একসঙ্গে গান করেছেন ইমরান ও পড়শী। তাই গানটি নিয়ে দুই শিল্পীর ভক্তদের আগ্রহ বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ, এই জুটি এর আগে বেশকিছু সুপারহিট গান উপহার দিয়েছেন। বিরতির পর মুক্তি পাওয়া সেই গান নিয়ে পড়শী লিখেছেন, ‘‘৫০ লাখ ভিউ মাত্র ১৫ দিনে। ধন্যবাদ, ‘কথা একটাই’ গানটিকে এভাবে ভালোবাসার জন্য।’’
গানের কথা, সুর ও গায়কীর পাশাপাশি এর ভিডিওচিত্রও বেশ পছন্দ করেছে শিল্পীদের ভক্ত-অনুসারীরা। মন্তব্যের ঘরে তারা লিখেছেন, ‘শেষের অংশটা হৃদয় ছুঁয়ে দিল’, ‘সম্পূর্ণ ভিডিও অনেক সিনেম্যাটিক ছিল’, ‘ইমারান–পড়শীর জুটি নিয়ে যা বলব, তা-ই কম হবে’, ‘গানের কথাও ভালো ছিল। এককথায় অসাধারণ একটি কাজ।’
বিগত কয়েক মাসে ভারতের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজকের নামে যৌন হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। এবার আবারও এক অভিনেত্রী অভিযোগ আনলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় এক অভিনেতার নামে। অভিযোগের ভিত্তিতে কন্নড় অভিনেতা চরিত বালাপ্পাকে গ্রেফতার করছে পুলিশ।
কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির ছোট পর্দার অভিনেতা চরিত বালাপ্পা। তার বিরুদ্ধে এক অভিনেত্রীকে যৌন হয়রানি ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার তাকে গেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। রাজারাজেশ্বরী নগর থানার পুলিশের বিভিন্ন সূত্রও খবরটি নিশ্চিত করেছে।
পুলিশ কর্মকর্তা এস গিরিশ জানিয়েছেন, পুরো ঘটনাটা ঘটেছে ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে। ১৩ ডিসেম্বর ওই অভিনেত্রী অভিনেত্রী অভিযোগ করেছেন, তিনি কন্নড় ও তেলেগু সিরিয়ালে কাজ করেন ২০১৭ সাল থেকেই। অভিযুক্তের সঙ্গে ২০২৩ সালে তার আলাপ হয়। এরপর প্রেমের ফাঁদে ফেলে অভিনেতা ক্রমাগত তাকে মানসিকভাবে হেনস্তা করতে থাকেন। দেন খুনের হুমকি।
এমনকি শারীরিকভাবেও তারা ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন বলেও অভিযোগে জানিয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি যেহেতু একা থাকতেন, সেটারই সুযোগ অভিযুক্ত নিতেন বলেই জানিয়েছেন ওই অভিনেত্রী। তিনি আরও অভিযোগ করেন, চরিত বালাপ্পা তার অর্থ ও যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বারবার তাকে হুমকি দিতেন জেলে পাঠানোর।
লিভ টুগেদারকে উৎসাহী করায় ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতাকে ক্ষমা চাইতে হবে জানিয়ে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়েছে। মুহম্মদ আরিফুল খবির নামে এক ব্যক্তির পক্ষে নোটিশটি পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুহম্মদ মেসবাহ উদ্দিন চৌধুরী। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) এ নোটিস পাঠানো হয় অভিনেত্রীকে। এতে জানানো হয়, প্রকাশ্যে ক্ষমা না চাইলে নেওয়া হবে আইনি ব্যবস্থা।
নোটিশে বলা হয়েছে, ‘আপনি (স্বাগতা) হাসান আজাদ নামক একজন ব্যক্তির সঙ্গে লিভ টুগেদার করিয়াছেন বলিয়া স্বীকার করেন এবং যাহা বিগত ১ (এক) বছর যাবৎ করিয়াছেন তাহাও প্রকাশ্যে স্বীকার করেন। পাশাপাশি লীভ টুগেদার করিবার জন্য উৎসাহ প্রদান করেন। আপনি একজন মুসলমান ধর্মাবলম্বী হওয়ায় আপনার জানা আছে বিবাহের পূর্বে নারী ও পুরুষের মধ্য সহবাস বা লীভ টুগেদার করা সম্পূর্নরুপে হারাম। আপনি উক্ত হারাম বিষয়টি নিজে করিয়া অপরকে করিবার জন্য উৎসাহ প্রদান করিতেছেন।
যাহার কারনে সমাজে ব্যভিচারের মাত্রা বৃদ্ধি পাইয়া সমাজে এক বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হইবে। আপনার উক্তরুপ বিবৃতির কারণে মুসলমান ধর্মাবলম্বীগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত প্রদান করিয়াছে। যেহেতু আমার মোয়াক্কেল একজন ধর্মপ্রান মুসলান হওয়ার কারনে আমার মোয়াক্কেলের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত লাগিয়াছে। যাহার কারণে সংক্ষুদ্ধ হইয়া আপনার প্রতি অত্র নোটিস প্রেরন করিয়াছে।
অতএব, অত্র নোটিস প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে আপনার উক্ত বক্তব্য প্রত্যাহার করিয়া প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইবেন। তাহা আমার মোয়াক্কেলকে অবহিত করিবেন। অন্যথায় আমার মোয়াক্কেল আপনার ধর্মীয় অনুভূতি আঘাতদানকারী উক্ত বিবৃতির জন্য প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিবেন। যাহার দায়ভার আপনার উপর বর্তাইবে।’
এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আর হাসান এক বছর লিভ টুগেদার করেছি। তারপর দুজন দুজনকে পার্টনার হিসেবে পছন্দ করেছি। আমরা যখন লিভ টুগেদার করেছি, আমাদের দুজনের বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা ছিল না। এমনকি আমার ভাই-বোনও বলেছে, কেউ যুক্তরাজ্যে থেকে আসলো, তুমি বিয়ে করে ফেললা, এরপর জীবনটা শেষ হয়ে গেল। তার চেয়ে ভালো একসঙ্গে থেকে দেখো, সারাজীবন থাকতে পারবে নাকি। তারপর সিদ্ধান্ত নাও।’
অভিনেত্রী আরও বলেছিলেন, ‘সমাজও আমাদের বিষয়টা মেনে নিয়েছে। প্রথমে একটু সময় নিয়েছে কিন্তু পরে বিষয়টা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমি মনে করি, আমাদের সমাজও পরিবর্তন হচ্ছে। ডিভোর্স নরমালাইজ হচ্ছে, লিভ টুগেদারও নরমালাইজ হবে।’
চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারিতে বিয়ে করেন জিনাত সানু স্বাগতা। প্রেমিক ও বন্ধু হাসান আজাদের সঙ্গেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তিনি। তার স্বামী একজন লন্ডন প্রবাসী। তার জন্ম ও পড়াশোনা সবই যুক্তরাজ্যে। সংগীত জগতের সঙ্গে জড়িত তিনি।
ঘরবন্দি মানুষ যখন করোনা মহামারির আতঙ্ক আর বের হতে না পারার হতাশায় ডুবে ছিল, তখন যেন বিনোদন মাধ্যম হিসেবে অনলাইন প্লাটফর্মের স্বর্ণযুগ শুরু হয়। ২০২১ সালে শীর্ষস্থানীয় অনলাইন প্লাটফর্ম নেটফ্লিক্স প্রকাশ করে সিরিজ স্কু্ইড গেম। করোনার প্রভাবকালীন সময়ে প্রকাশিত দক্ষিণ কোরিয়ান এই সিরিজ রাতারাতি বনে যায় বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। ছোটবেলায় মজার সব স্মৃতি বিজড়িত খেলাগুলো যখন মৃত্যুকূপে পরিণত হয় তখন পর্দার খেলোয়াড় আর স্ক্রিনের সামনে বসা দর্শক, সবার মধ্যেই বিরাজ করে টান টান উত্তেজনা। সিরিজটি শেষ হয়েছিল রোমাঞ্চকর একটি পরিস্থিতিতে। এমনকি শেষে দ্বিতীয় কিস্তির আঁচও দেওয়া হয়েছিল। এজন্য স্কুইড গেম সিজন টু এর জন্য ভক্তরা অধীর আগ্রহে বসে ছিল।
৩ বছর পর এবছর ক্রিসমাস উপলক্ষে ২৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়েছে স্কুইড গেম সিজন টু। তবে এই সিজন নিয়ে অধিকাংশ ভক্তই হতাশ। আইএমডিবিতে প্রথম সিজন যেখানে দর্শকদের ৮৪ শতাংশ এবং সমালোচকদের ৯৫ শতাংশ ভোট পেয়েছিল, সেখানে সিজন টু দর্শকদের ৫৯ শতাংশ এবং সমালোচকদের থেকে ৮৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। স্পষ্টভাবেই বহুল প্রত্যাশিত হওয়ার পরও প্রথম সিজনের মতো দ্বিতীয় সিজন ভক্তদের মনে দাগ কাটতে পারেনি।
প্রথম সিজন যেখানে শেষ হয়েছিল এবারের গল্প সেখানে থেকেই শুরু হয়। সিরিজের প্রধান চরিত্র সেওং গি-হুন স্কুইড গেম জেতার পর তার জীবনের গল্প এগিয়ে চলে। প্রিয় বন্ধুসহ এত মানুষের মৃত্যুর সাক্ষি হওয়ায়, গেমে জেতা ৫৪.৬ বিলিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ান ইয়ন( কোরিয়ান মুদ্রা)ও তার মনে শান্তি এনে দিতে পারেনা। তাই নিজের মেয়ের কাছে আমেরিকায় যাওয়ার প্রস্তুতিতে নেয় সে। তবে বিমানবন্দরেই এমন কিছু ঘটে যে কারণে সিদ্ধান্ত বদল করে স্কুইড গেমের ফ্রন্টম্যানকে ধরতে ফিরে যায় সে। ঘটনাক্রমে সে আবার স্কুইড গেমে ফিরে আসে নতুন এক উদ্দেশ্য নিয়ে। নতুন অংশগ্রহণকারীদের সাথে আরেকবার জীবন অথবা মৃত্যুর খেলা শুরু হয়।
সিজন টু নিয়ে ভক্তদের অভিযোগ, এই সিজন ছিল বোরিং। আগের সিজনের তুলনায় গেমের সংখ্যা ছিল কম। ক্যারেক্টারদের ব্যক্তিগত গল্প দেখাতেই অনেক বেশি সময় নিয়েছেন পরিচালক। তাছাড়া এবারের টুইস্টগুলোও আগের মতো থ্রিলিং ছিল না। গল্প যত এগোচ্ছিল, অনেকটাই আন্দাজ করা যাচ্ছিল এরপর কি হতে পারে। এমনকি গল্পের শেষটাও যেহেতু সম্পন্ন নয়, তাই ভক্তদের মনে রোমাঞ্চ তৈরি করতে পারেনি।
সিজন টু’তে পর্ব রয়েছে ৭ টি, যেখানে প্রথম সিজনে ছিল ৯ টি পর্ব। এবারের সিজনের গল্প সিরিজে একটা ক্লিফ হ্যাংগার রেখেই শেষ করা হয়েছে। ভক্তদের ধারণা সিরিজের গল্প সম্পন্ন হবে সিজন থ্রিতে। গণমাধ্যম থেকে জানা যায়, সিজন থ্রি আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৫ সালেই প্রকাশ করা হবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ডাইস্টোপিয়ার সারভাইভাল থ্রিলার হরর এই সিরিজটির দ্বিতীয় সিজন লিখেছেন হোয়াং ডং-হ্যুক। তিনি একজন বিখ্যাত দক্ষিণ কোরিয়ান লেখক এবং টেলিভিশন প্রযোজক। এই সিজনে অভিনয় করেছেন লি জং-জায়ে, ওয়াই হা-জুন, লি ব্যুং-হুন, ইম সি-ওয়ান, কাং হা-নেউল, লি জিন-উক, পার্ক সুং-হুন, ইয়াং ডং-গেউন, জো ইউ-রি, কাং এ-শিম এবং লি সিও-হোয়ান।
সিজন-১ অনেক বেশি হাইপ তৈরি করেছিল বিধায় এই সিজন নিয়েও প্রত্যাশা ছিল তুঙ্গে। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম সিজনের সঙ্গে দ্বিতীয় সিজনের তুলনাও হওয়ার ছিল। যেখানে স্পষ্টভাবেই বিজয়ী প্রথম সিজন। হয়তো সিজন থ্রি প্রকাশ পেলে গল্প পরিপূর্ণতা পাওয়ার পর দর্শকের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতেও পারে।