দুনিয়া জুড়ে খ্যাতি হয়তো অনেক ছবিই পেয়েছে, কিন্তু ‘টাইটানিক’-এর মতো মানুষের হৃদয়ে গেথে ছবির সংখ্যা কয়টা? এখনো সাধারন দর্শক থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশের তারকারাও বলে থাকেন, তাদের পছন্দের সিনেমার শীর্ষে ‘টাইটানিক’।
ট্রাডেজিক প্রেমের গল্প নিয়ে জেমস ক্যামেরনের ছবিটিই হয়তো হতো না যদি জন ল্যান্ডাউ না থাকতেন! কারণ তিনিই ছবিটির পেছনে সে সময়ের অনুপাতে কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলেছিলেন। তিনিই ‘টাইটানিক’ ছবির প্রযোজক। জন ল্যান্ডাউ সেরা প্রযোজক হিসেবে অস্কারও জয় করেছেন।
বিজ্ঞাপন
কিংবদন্তি নির্মাতা জেমস ক্যামেরনের ‘টাইটানিক’, ‘অ্যাভাটার’সহ অনেক কালজয়ী সিনেমার সেই প্রযোজক জন ল্যান্ডাউ মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
তিনি প্রখ্যাত পরিচালক জেমস ক্যামেরনের সঙ্গে জুটি বেঁধে সর্বকালের সবচেয়ে বড় তিনটি ব্লকবাস্টার ছবি নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে ‘টাইটানিক’ দিয়ে সেরা ছবির অস্কার জেতেন জন ল্যান্ডাউ।
বিজ্ঞাপন
ল্যান্ডাউ ও ক্যামেরনের পার্টনারশিপ ‘অ্যাভাটার’ এবং এর সিক্যুয়েল ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ সহ সিনেমার ইতিহাসের অন্যতম বড় ব্লকবাস্টার উপহার দিয়েছে দর্শকদের।
ল্যান্ডাউ হলিউডের প্রযোজক এলি এবং এডি ল্যান্ডাউ-এর সন্তান। তিনি অল্প সময়ের জন্য টোয়েন্টিন্থ সেঞ্চুরি ফক্স চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থায় একজন নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন। ‘দ্য লাস্ট অব দ্য মোহিকানস’ এবং ‘ডাই হার্ড টু’ সহ বেশকইয়েকটি চলচ্চিত্রে তিনি তত্ত্বাবধান করেছিলেন।
ল্যান্ডউয়ের মৃত্যুর খবরের পরে ক্যামেরন হলিউড রিপোর্টার্সকে বলেছেন, একজন মহান প্রযোজক এবং একজন মহান মানুষ আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। জন ল্যান্ডাউ সিনেমার ব্যাপারে স্বপ্নচারী ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন চলচ্চিত্র হল মানব শিল্পের চূড়ান্ত রূপ এবং চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে হলে প্রথমে নিজেকে মানুষ হতে হবে।
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী জেফার রহমানের সঙ্গে উপস্থাপক রাফসান সাবাবের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জনের শুরু হয় প্রায় এক বছর আগে। রাফসানের বিবাহ বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ পেলেই সামনে আসে জেফারের সঙ্গে তার প্রেমের বিষয়টি। কথা ওঠে, জেফারের কারণেই বিচ্ছেদ হয়েছে রাফসানের।
এদিকে, গত ১৫ নভেম্বর থাইল্যান্ডে একান্তে সময় কাটাতে দেখা যায় জেফার ও রাফসানকে। এরপর সেই প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে আবারও চর্চা শুরু হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও কেউই বিষয়টি নিয়ে এতোদিন প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি।
তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রাফসানের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে জেফার বলেন, তাদের দুজনকে নিয়ে যে গুঞ্জন চলছে সেসব বিষয়ে তার কিছু পরিষ্কার করার নেই। কারণও ব্যাখ্যা করেছেন এই শিল্পী। তার কথায়, বিয়ে না করলেও মানুষ ইতোমধ্যে তার ব্যক্তিগত জীবন, বিয়ে, সম্পর্ক নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন।
এ বিষয়ে জেফার বলেন, ‘আমার বিয়ে-বাচ্চা সব মানুষ হওয়ায় দিচ্ছে আগে থেকেই। এসব বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই। তাদের যা ইচ্ছা ভাবুক।’
রাফসানের সঙ্গে থাইল্যান্ডে ঘুরতে যাওয়া ও প্রেম নিয়ে এই গায়িকা বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কোনো কিছুই শেয়ার করতে পছন্দ করি না। তবুও আমি যেহেতু একজন পাবলিক ফিগার, তাই আমার জীবন নিয়ে তারা নানা কিছু ভাবছে, বিভিন্ন রকম গল্প তৈরি করছে...আমি তাদের সেসব ভাবতে দিচ্ছি। আপনাদের যা ইচ্ছা ভেবে নেন।’
উপস্থাপক রাফসান সাবাব ২০২০ সালের অক্টোবরে চিকিৎসক সানিয়া এশাকে বিয়ে করেন। তিন বছর সংসারের পর চলতি মাসে এসে সম্পর্কের ইতি টানেন তারা। অন্যদিকে, তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও ইউটিউবার জেফার। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম ইউটিউবভিত্তিক মিউজিশিয়ান। ২০১০ সাল থেকে বিখ্যাত সব ইংরেজি গান কাভার করে শোরগোল ফেলে দেওয়া জেফার ধীরে ধীরে পৌঁছে যান জনপ্রিয়তার শিখরে। সম্প্রতি তিনি মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘মনোগামী’ ওয়েব ফিল্মে অভিনয়ও করেছেন।
অনেকেই জানতেন যে বরুণ ধাওয়ানের ‘বেবি জন’ সিনেমায় একটি ক্যামিও চরিত্রে হাজির হবেন বলিউড মেগাস্টার সালমান খান। ছবির প্রযোজক অ্যাটলি নিজেও সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সালমান খানের ক্যামিও নিয়ে কথা বলেছিলেন। অবশেষে মুক্তি পেল সেই ছবিটি।
আর ছবি মুক্তির পরই সালমান খানের ক্যামিও সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়েছে ভাইরাল। আর তার এই ভিডিও লিক হয়ে যাওয়াতেই এবার ক্ষেপে আগুন তার ফ্যানরা।
ছবিতে সালমানকে ‘এজেন্ট ভাইজান’ এর চরিত্রে ক্যামিও করতে দেখা গিয়েছে। আর ভাইজানকে এমন একটি চরিত্র, এমন এক বীরত্বপূর্ণ অবতারে দেখা তার ভক্তদের জন্য বড়দিনের বড় ট্রিট তা তো বলাই বাহুল্য। বিগ স্ক্রিনে সালমানকে এই অবতারে দেখার যে মজাই আলাদা, তা তার ভক্তরা খুব ভালো করেই জানেন।
কিন্তু সেই ভিডিও ইন্টারনেটে ফাঁস হওয়াতেই রেগে লাল সালমান ভক্তরা। তারা এই সারপ্রাইজ প্রেক্ষাগৃহে বসে উপভোগ করতে চেয়েছিলেন, তাই তারা এই ভিডিও যারা শেয়ার করেছেন তাদের এটি ডিলিট করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন।
একজন লিখেছেন, ‘এটি ডিলিট করুন প্লিজ, পাইরেসিকে উৎসাহ দেবেন না।’ আর একজন লেখেন, ‘ডিলিট করে দিন ভাই, এইভাবে আমাদের ছবি দেখার অভিজ্ঞতাটা নষ্ট করবে না।’
এর আগে পিঙ্কভিলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অ্যাটলি সালমান খানের সঙ্গে তার কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, ‘সালমান খানের মতো একজন বড় সুপারস্টার আসছেন বলে আমাকে খুব দায়িত্বশীল হতে হয়েছিল। আমি চেয়েছিলাম সবকিছু নিখুঁত হোক। আমরা ওকে গিয়ে দৃশ্যটি ব্যাখ্যা করে আমাদের পরিকল্পনা জানাতেই, সালমান স্যার বললেন, ‘আপনাকে বলতে হবে কেন? আমি এসে এটা করব, কোন সমস্যা নেই। এমন সুপারস্টার আমি কখনও দেখিনি।’- টাইমস অব ইন্ডিয়া
‘পুষ্পা টু’র প্রিমিয়ারে নারী ভক্তের মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত এখনও চলছে। সেই আবহ না কাটতেই আরও এক বিপদের মুখে দক্ষিণী সুপারস্টার আল্লু অর্জুন। ‘পুষ্পা টু’ ছবিতে আল্লু অভিনীত চরিত্র ‘পুষ্পা’র সুইমিং পুলে প্রস্রাব করার একটি দৃশ্য রয়েছে। আর সেখানে পুলিশ অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করা এক অভিনেতাকেও ওই দৃশ্যে সুইমিং পুলে দেখা গেছে। আর সেই দৃশ্যই আল্লুর জন্য এবার বিপদ ডেকে আনল।
‘পুষ্পা টু’ ছবির একটি দৃশ্য নিয়েই এবার নায়কের বিরুদ্ধে মামলা করলেন কংগ্রেস নেতা তথা তেলঙ্গানা বিধান পরিষদের সদস্য টি মাল্লানা। শুধু আল্লুই নয়, ছবির পরিচালক সুকুমারের বিরুদ্ধেও মামলা করেছেন তিনি।
আল্লুর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা সেই কংগ্রেস নেতা ছবির ওই দৃশ্যটিকে ‘অবমাননাকর’ বলে দাবি করেন। তার দাবি, যেভাবে ওই দৃশ্যটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পর্দায়, তাতে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা পুলিশ অফিসারের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। আল্লু এবং ছবির পরিচালক, দুজনের বিরুদ্ধেই কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিও জানান তিনি।
এদিকে ‘পুষ্পা টু’ ছবিটি ঘিরে শুরু থেকেই বিতর্ক। হায়দরাবাদের থিয়েটারে ছবির প্রদর্শনীতে হাজির হন আল্লু। সেখানে অভিনেতাকে দেখতে ৩৫ বছর বয়সি এক নারী পদপিষ্ট হয়ে মারা যান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে এক শিশু। সেই ঘটনায় গ্রেপ্তারও হন আল্লু।
শোবিজের নবীন মুখ নাসরিন অনু। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়ে এখন তিনি টিভি নাটকে অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত! সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন মাসিদ রণ
কি নিয়ে ব্যস্ততা যাচ্ছে আপনার?
আমি সদ্য একাডেমিক পড়াশোনা সম্পন্ন করেছি। তাই পড়াশোনার পর পর থিয়েটারের বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজের সাথে যুক্ত আছি, ভিজ্যুয়াল মিডিয়ায় অভিনয় করছি। ইতোমধ্যে মধ্যে ভিজুয়াল মিডিয়ায় কিছু কাজ করা হয়েও গেছে। বর্তমানে আমি সালাউদ্দিন লাভলু ভাইয়ার নির্দেশিত 'ফুলকুমার' নামক ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছি। এর পাশাপাশি বেশ কিছু একক নাটকের কাজও করেছি।
এটাই কি আপনার অভিনীত প্রথম ধারাবাহিক নাটক?
না, এটা আমার অভিনীতপ্রথম ধারাবাহিক নাটক নয়। আমি এর আগেও এন টিভির একটি ধারাবাহিক নাটক ' মা বাবা ভাই বোন' এ অভিনয় করেছি। যেটির পরিচালক ছিলেন হাসান রেজাউল।
ধারাবাহিক নাটকের মতো বড় প্রজেক্টে কেন্দ্রীয় চরিত্রে কাজের সুযোগটা পেলেন কিভাবে?
এক্ষেত্রে ধন্যবাদ দিতে হয় নাটকের পরিচালক সালাউদ্দিন লাভলু ভাইকে । কারন তুলনামূলক স্বল্প কাজের অভিজ্ঞতা সত্ত্বেও আমার অভিনয় দক্ষতার উপর আস্থা রেখে তিনি আমাকে নাটকের অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে কাস্টিং করেছেন।
শোবিজের জার্নিটা কবে থেকে শুরু হলো?
ছোটবেলা থেকেই আমি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত ছিলাম। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৬ তে অভিনয়, লোকনৃত্যে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জন করি। আমার প্রথম অভিনীত টেলিফিল্ম ' নামতা'। এটি ২০১৮ সালে চ্যানেল আইয়ের সম্প্রচারিত হয়েছিল। পরবর্তীতে বেশ কিছু একক নাটকেও আমি কাজ করেছি। যেহেতু আমি পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম তাই ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও ভিজ্যুয়াল মিডিয়ায় সময় দেয়া সম্ভব হয়নি।
থিয়েটার নিয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করার পর ভবিষ্যতে কি আপনার থিয়েটারের সাথে যুক্ত থাকার ইচ্ছা আছে?
অবশ্যই, অবশ্যই। থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্ট্যাডিজ বিভাগে পড়াশোনার মাধ্যমেই আমি অভিনয়ের যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি এবং সেটি প্রয়োগের সুযোগও পেয়েছি। এজন্য আমি আমার বিভাগের সকল শিক্ষকের প্রতি ঋণী। তাদের প্রত্যেকের অনন্যতা থেকে আমি যা শিখেছি সেটি আমার অভিনয়ের প্রতি ভালোলাগাকে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তাই যার মাধ্যমে আমার ভিত্তি স্থাপন হয়েছে, সেই থিয়েটারকে তো আমি অবশ্যই আমার জীবনের প্রত্যেকটি ধাপে ধাপে যুক্ত রাখতে চাই। আর এই যুক্ত রাখাটা হবে আমার গবেষণার মাধ্যমে অভিনয়ের মাধ্যমে, পড়াশোনার মাধ্যমে নিজেকে সমৃদ্ধ করার মধ্য দিয়ে।
এ পর্যন্ত করা কাজের মধ্যে নিজের প্রিয় কোনটি?
অভিনয় বিষয়ক প্রত্যেকটি কাজই তো গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রত্যেকটি অভিনয়ের পেছনেই অক্লান্ত পরিশ্রম থাকে। আমার অভিনীত প্রত্যেকটি নাটকের শ্রদ্ধেয় নির্দেশদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি । আসলে অভিনয় বিষয় প্রত্যেকটি কাজই আমার কাছে প্রিয়।
আপনার ‘নাট্যকলার পড়াশুনা’ আর শোবিজে যে ধাচের কাজ করছেন, দুটি দুই মেরুর। কতোটা উপভোগ করছেন?
প্রথমত, আমি সব ধরনের গল্পেই কাজ করে নিজের দক্ষতাকে যাচাই করতে চাই। যাতে দর্শক থেকে পরিচালক- সবাই বুঝতে পারেন যে আমি সব ধরনের চরিত্রে সাবলিল। সে ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত যে কাজগুলো করেছি আমি সততার সঙ্গে অভিনয় করতে চেষ্টা করেছি। একটি দেখেই তো অন্যটিতে ডাক পাচ্ছি।
আপনার ক্যারিয়ার প্ল্যান কি?
আমার থিয়েটার সংশ্লিষ্ট গবেষণামূলক কাজ করতে ভালো লাগে। থিয়েটার বিষয়ক একাডেমিক কাজ করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনাকালীন পুরোটা সময়ে আমি পড়াশোনাকেই গুরুত্ব দিয়েছি। তাই আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান হিসেবে ভবিষ্যতে আমি থিয়েটার নিয়েই থাকতে চাই। এর পাশাপাশি আমি সকল মাধ্যমে অভিনয় করে যেতে চাই।
দ্বিতীয়ত, আমি শোবিজে তুলনামূলক নবীন। আমার কাছে যে কাজগুলো আসছে সেখান থেকেই তো আমাকে সিদ্ধান্ত হতে হবে কোনটা করবো আর কোনটা করবো না। নিজের মতামত, ভালোলাগা-মন্দলাগার ব্যাপারে কথা বলতেও নিজেকে একটা পর্যায়ে যেতে হবে।