দীর্ঘদিন ধরেই প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন ফারহান আখতার ও শিবানি দান্দেকর। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় হাতে হাত রেখে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় এই জুটিকে।
চমকপ্রদ তথ্য হলো- এই জুটি নাকি তাদের সম্পর্ককে আরও একধাপ এগিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থাৎ বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে যাচ্ছেন তারা।
বিজ্ঞাপন
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা গেছে, সব ঠিক থাকলে আগামী মার্চে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হবেন ফারহান-শিবানি। তবে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সাদামাটাভাবেই হবে তাদের বিয়ের সকল আনুষ্ঠানিকতা।
এ প্রসঙ্গে ফারহানের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, ধুমধাম আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে চেয়েছিলেন এই জুটি। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তারা। এখন তাদের বিয়েতে শুধু উপস্থিত থাকবে দুই পরিবাররের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা। তাছাড়া ফারহান-শিবানি একসঙ্গে থাকেন তাই তারা এই শুভ কাজটি করতে আর দেরি করতে চাইছেন না।
বিজ্ঞাপন
যোগ করে ওই সূত্র আরও জানায়, বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য এরইমধ্যে ফাইভ-স্টার হোটেল বুকিং করা শুরু করেছেন ফারহান-শিবানি।
এখানেই শেষ নয়, অন্যান্য বলিউড তারকা জুটির মতো এই জুটিও তাদের বিশেষ দিনটির জন্য ভারতের জনপ্রিয় ডিজাইনার সব্যসাচীর নকশা করা পোশাক বেছে নেবেন বলে জানায় ওই সূত্র।
জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী সাবরিনা পড়শীর গোপনে বিয়ের খবর সংবাদ শিরোনামে চলে আসে। এরপর তার ও তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানায়। তবে পড়শী আর বেশিক্ষণ রহস্য রাখলেন না।
তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনের মাধ্যমে বিয়ের খবরে সিলমোহর দিলেন। পাঠকদের জন্য সেই স্ট্যাটাসটি হবহু তুলে ধরা হলো-
‘‘আস্সালামুআলাইকুম,
আমি আপনাদের স্নেহের/ভালোবাসার পড়শী। ভেবেছিলাম সুখবরটা অনুষ্ঠানের সময় দারুণ সব ছবিসহ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করবো! তবে এর আগেই যেহেতু অনেক সাংবাদিক ভাই-বোন জানতে চাচ্ছেন এবং ফোন করছেন, তাই আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এখনই বিষয়টি শেয়ার করছি।
আমার জীবনসঙ্গীর নাম নীলয়। আজ থেকে ১৫ বছর আগে ‘ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় আমাদের পরিচয় হয়। তবে প্রেম বলতে যা বোঝায়, আমাদের মধ্যে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না। ‘জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে’ আল্লাহর হাতে, আর সেই ভাগ্যচক্রেই আমরা একে অপরের জীবনে এসেছি—এটি পুরোপুরি পারিবারিক সিদ্ধান্তে।
গত বছর ৪ মার্চ, ২০২৪ এ যুক্তরাষ্ট্র থেকে মাত্র কিছু দিনের জন্য দেশে এসেছিল হামিম নীলয়। তখনই দুই পরিবারের সম্মতিতে আকদ্ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যেহেতু আমরা দুইজন পৃথিবীর দুই প্রান্তে আছি এবং দুই পরিবারের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভালোবাসা ও প্রত্যাশার কথা ভেবে আমরা চেয়েছি সুন্দর সময়ে একটি অনুষ্ঠান করে বিষয়টি সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে। তবে সুখবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় আমি কিছুটা বিব্রত, তবে আনন্দিতও।
সব ঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই নীলয় দেশে আসার কথা রয়েছে। তখন দুই পরিবারের আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিক আয়োজন হবে। ততদিন পর্যন্ত দোয়া, আশীর্বাদ ও ভালোবাসায় আমাকে রাখবেন।’’
প্রসঙ্গত, পড়শীর স্বামী নীলয় একজন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘ক্ষুদে গানরাজ’ দিয়ে পরিচিতি পান সাবরিনা পড়শী ও নীলয় দুজনই। এরপর গানে গানে পেরিয়ে গেছে ১৬ বছর।পড়শীর ব্যস্ততা বেড়েছে গান ও অভিনয়ে। কিন্তু নীলয় ২০১০ সালে বাবা-মায়ের সাথে তাকে পাড়ি দিতে হয় সুদূর আমেরিকায়। সেখানেই স্থায়ী হন। ব্যস্ত হয়ে পড়েন পড়ালেখায়। দেশ কিংবা নিজের চেনা পরিমণ্ডল ছেড়ে গেলেও সংগীত ছাড়েননি নিলয়। পড়ালেখার পাশাপাশি সংগীত চর্চা করে গেছেন তিনি। স্টেজ শো কিংবা পারফর্ম না করলেও নিমগ্নচিত্রে গানের কথা লিখে গেছেন। শুধু তাই নয়, পরিবারের সমর্থন থাকায় নিউ ইয়র্কের সিটি কলেজে লেখাপড়া করেছেন মিউজিকের উপরেই!
দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরে নতুন গানও প্রকাশ করেন নীলয়! ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক’ এর ইউটিউব চ্যানেল থেকে বের হয় তার কথা, সুর ও সংগীতায়োজনে ‘তোমার জন্য’ গানটি।
গতকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু স্ক্রিনশট ঘুরছে। দেখে মনে হচ্ছে সেগুলো ছোটপর্দার পরিচিত নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও এক অপরিচিত তরুণীর হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটিং-এর স্ক্রিনশট। কারণ যে ফোন নম্বর থেকে চ্যাটিং হয়েছে বলে বোঝানো হচ্ছে সেটির সঙ্গে বান্নাহর ফোন নম্বর মিলে যায়।
স্ক্রিনশটগুলো ভাইরাল হওয়ার দুটো কারণ রয়েছে। প্রথমত, তাতে যে কথোপকথন দেখা যাচ্ছে তা অত্যন্ত আপত্তিকর ও কুরূচিপূর্ণ। দ্বিতীয়ত, বান্নাহর মতো পরিচিত নির্মাতার নম্বর থেকে সেই তরুণীর কাছে আপত্তিকর টেক্সট ও কুপ্রস্তাব গিয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।
মোটাদাগে বলতে গেলে, মেয়েটিকে যৌন সঙ্গমের জন্য উস্কানো হয়েছে। আর মেয়েটি বরাবরই তা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে এবং নোংরা টেক্সটের প্রতিবাদ করেছে। আর সেই প্রতিবাদ দেখে অপরপক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটির চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য মাবরুর রশীদ বান্নাহর সঙ্গে বার্তা২৪.কমের পক্ষ থেকে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি টক শোতে হাজির হন ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া এবং নির্মাতা আবরার আতাহার। সেই টক শোর অধিকাংশ কথাবর্তাই ছিলো শোবিজে পরিচালকদের দ্বারা অভিনেত্রী কিংবা অভিনয় করতে ইচ্ছুক তরুণীদের যৌন হেনস্তার কথা। উপস্থাপক বার বার উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি এমন একাধিক নির্মাতার স্ক্রিনশট দেখেছেন যাতে উঠতি অভিনেত্রীদের যৌন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ওই উপস্থাপক এও উল্লেখ করেন, সেই নির্মাতারা দেশের খুব পরিচিত এবং যাদের কাজ সবাই ভালোবাসে। তাদের এমন চরিত্র দেখে সম্মানবোধই নষ্ট হয়ে গেছে।
এরইমধ্যে নির্মাতা বান্নাহর ফোন নম্বর সম্বোলিত এমন নোংরা চ্যাটের স্ক্রিনশট ফাঁস হওয়ায় অনেক নেটিজেন দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাচ্ছেন যে, বান্নাহও কি তাহলে সেই নির্মাতাদের একজন? আসল সত্য কি তা হয়তো সময়ই বলে দেবে।
বিয়ে করেছেন সংগীতশিল্পী পড়শী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নিলয়ের সঙ্গে তার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, পড়শী ও নিলয় একে অপরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতার একই আসরে তারা দুই প্রতিযোগী। ২০১০ সাল থেকে নিলয় তার পরিবারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থাকেন।
গত বছর নিলয়ের পরিবার বাংলাদেশে আসেন। ছিলেন কয়েক মাস। এরপর পড়শী ও নিলয়ের পরিবারের সদস্যরা তাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলেন। তারপর দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে নেওয়া হয়।
তবে বিয়ে নিয়ে আপাতত দুই পরিবারের কেউই খবর প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না। তাই আপাতত বিয়ের প্রসঙ্গে কিছুই বলছেন না। কবে, কখন তারা বিয়ে করেছেন, সে বিষয়েও জানাতে চায়নি পড়শীর পরিবার।
পড়শীর মা গণমাধ্যমে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা আপাতত কিছুই বলতে চাই না।’
চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘ক্ষুদে গানরাজ’ দিয়ে পরিচিতি পান সাবরিনা পড়শী। এরপর গানে গানে পেরিয়ে গেছে ১৬ বছর। ব্যস্ততা বেড়েছে গানে। স্টেজ শো করছেন। নিয়মিত প্রকাশ করছেন নতুন গান। নাটকেও অভিনয় করছেন তিনি।
একই ‘ক্ষুদে গানরাজ’-এ অসংখ্য প্রতিভাধর ক্ষুদে শিল্পীদের সাথে নাম লিখিয়েছিলেন টাঙ্গাইলে জন্ম নেয়া ছোট্ট নিলয়। রঙের দুনিয়া তরে চাই না, তুমি যদি বলো, মুনের দুঃখ মনে রইলো কিংবা সোয়াচান পাখির মতো গানগুলো গেয়ে তুমুল জনপ্রিয়তাও পেয়েছিলেন তিনি। সেরা ছয়ে থামে তার ক্ষুদে গানরাজের সফর!
এরপর দেশ বিদেশে বহু স্টেজ শো করেছেন এই ক্ষুদে শিল্পী। কিন্তু ২০১০ সালে বাবা-মায়ের সাথে তাকে পাড়ি দিতে হয় সুদূর আমেরিকায়। সেখানেই স্থায়ী হন। ব্যস্ত হয়ে পড়েন পড়ালেখায়। দেশ কিংবা নিজের চেনা পরিমণ্ডল ছেড়ে গেলেও সংগীত ছাড়েননি নিলয়। পড়ালেখার পাশাপাশি সংগীত চর্চা করে গেছেন তিনি। স্টেজ শো কিংবা পারফর্ম না করলেও নিমগ্নচিত্রে গানের কথা লিখে গেছেন। শুধু তাই নয়, পরিবারের সমর্থন থাকায় নিউ ইয়র্কের সিটি কলেজে লেখাপড়া করেছেন মিউজিকের উপরেই!
দীর্ঘদিন পর এবার নতুন গান প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছেন ক্ষুদে গানরাজের সেই নিলয়! বুধবার নিউ ইয়র্ক থেকে এই শিল্পী জানালেন, আগামি ১১ ফেব্রুয়ারি ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক’ এর ইউটিউব চ্যানেল থেকে আসবে তার কথা, সুর ও সংগীতায়োজনে নতুন গান ‘তোমার জন্য’। আর এই গানটি প্রকাশ্যে আনার উদ্যোগ নেয়ায় তিনি কৃতজ্ঞতা জানান ইজাজ খান স্বপনের প্রতি।
নিলয়ের সাথে কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, আমেরিকায় গেলেও তিনি সংগীতের সাথেই ছিলেন। বিশেষ করে গানের কথা লিখতে আগে থেকেই তিনি পছন্দ করতেন বলেও জানান। তার লেখা গানগুলো এবার প্রকাশের উদ্যোগের অংশ হিসেবেই আসছে ‘তোমার জন্য’।
‘বেটার ফিল্ম, বেটার অডিয়েন্স, বেটার সোসাইটি’ স্লোগান নিয়ে পর্দা উঠলো ২৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের! গতকাল (১১ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে দেশের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
এর আগে উৎসবে গান পরিবেশন করেন দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘জলের গান’। আলোচনা অনুষ্ঠান শুরুর আগে বিগত এক বছরে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট গুণীজনদের প্রয়াণ ও জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ করে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এমন একটি চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আয়োজক প্রতিষ্ঠান রেইনবো ফিল্ম সোসাইটিকে ধন্যবাদ জানান নাহিদ ইসলাম। এ সময় তিনি ঢাকাকে সংস্কৃতি চর্চার লীলাক্ষেত্র করার প্রয়াস ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি, ঢাকাকে আমরা একটি বহু সংস্কৃতি ও বহু ভাষাভিত্তিক একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে পারবো। সেই সংস্কৃতি চর্চার লীলাক্ষেত্র হবে ঢাকা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এমন চলচ্চিত্র উৎসবের মাধ্যমে আমরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আমাদের নিজেদের ছবিকে তুলে ধরতে পারছি। এমন গ্লোবাল প্লাটফর্মগুলোতে কীভাবে আরো আমাদের নিজেদের ছবিকে সমৃদ্ধ করতে পারি, সরকারের জায়গা থেকে আমরা এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো।’
উৎসব আয়োজক ও নির্মাতাদের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম এ সময় বলেন, ‘আমাদের সংগ্রামের ইতিহাস, সংস্কৃতি- সেগুলো আপনারা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে তুলে ধরুন, তাতে বাংলাদেশের শিল্প সংস্কৃতিক বিকাশ ঘটবে। আর সেখানে সিনেমা একটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।’
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও উৎসব কমিটির নির্বাহী সদস্য জালাল আহমেদের সভাপতিত্বে উৎসবে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং চীনা চলচ্চিত্র প্রশাসনের আন্তর্জাতিক বিভাগের পরিচালক শু ইয়াং। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের প্রধান আহমেদ মুজতবা জামাল।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্বসিনেমার সাথে বাংলা চলচ্চিত্রকে তুলে ধরতে এমন আয়োজনের প্রশংসা করেন অতিথিরা। বিশেষ করে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এই উৎসবে সহযোগিতা করার সুযোগ পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় এই উৎসবে চীনকে এবার ফোকাস কান্ট্রি হিসেবে মর্যাদা দেয়ায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি। সেই সঙ্গে চীনের ছবিগুলো উপস্থিত দর্শকদের দেখারও আমন্ত্রণ জানান। উৎসবের উদ্বোধনী ছবিও চীনের, নাম ‘মুন ম্যান’।
৯ দিনব্যাপী এই আয়োজনে ৭৫টি দেশের ২২০টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। ভেন্যু হিসেবে এবারও থাকছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মূল ও সুফিয়া কামাল মিলনায়তন ও অলিয়ঁস ফ্রঁসেজ। এছাড়া এবার যুক্ত হয়েছে নর্থ সাউথ ও গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয়, এই দুই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে প্রতিদিনই থাকছে সিনেমা প্রদর্শনী।