নতুন বছরের শুরুতে নতুন টেলিছবি নিয়ে দর্শকদের সামনে আসছেন টিভি নাটকে সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি অপূর্ব-মেহজাবিন। নাম ‘ক্যান্ডি ক্রাশ’। নাটকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন মহিদুল মহিম।
গল্পে দেখা যাবে- অপূর্ব খুব কৃপণ স্বভাবের। প্রতি পদে পদে হিসেব করে চলে। এক টাকা বাড়তি খরচ হলে অস্থির হয়ে যায়।
বিজ্ঞাপন
অন্যদিকে, মেহজাবিন বারবার ফেল করা মেধাহীন মেয়ে। মোটা ফ্রেমের চশমা পরে সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। অপূর্বর গাড়ির সঙ্গে লেগে তার সাইকেলের চাকা নষ্ট হওয়া নিয়ে প্রচন্ড ঝগড়া বাধে। মেহজাবিন বুঝতে পারে অপূর্বর কৃপণতার স্বভাব। এরপর থেকে সে অপূর্বর টাকা কিভাবে খরচ করানো যায় সেই ফন্দি করে। এভাবেই নানা মজার ঘটনা নিয়ে এগিয়ে যায় কাহিনী।
নতুন বছরের দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ ২ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে ‘ক্যান্ডি ক্রাশ’।
জনপ্রিয় সেলিব্রেটি টক শো ‘কফি উইথ করণ’-এ উপস্থিত হয়ে বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে স্বীকার করেছিলেন যে, তার বেস্ট ফ্রেন্ড সুহানা খানের বড় ভাই অর্থাৎ শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানের ওপর ক্রাশ ছিল তার।
তবে সে কথা আরিয়ানকে জানিয়েছিলেন কি না, কিংবা তারা পরে প্রেম করেছেন কি না সে কথা অনন্যা এড়িয়ে গেছেন।
এবার আরিয়ান খানকে ঘিরে নিজের একটি গোপন তথ্য ফাঁস করলেন অনন্যা। আর তা নিয়ে গণমাধ্যমগুলো তৈরি করছে বেশ চমকপ্রদ সব শিরোনাম।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে অনন্যা পান্ডের ওয়েব থ্রিলার ‘সিটিআরএল’। অনেকেই বলছেন, এই সিরিজে নিজের অভিনয় ক্যারিয়ারের সেরা অভিনয়টা করেছেন অনন্যা। সেই সিরিজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রসঙ্গক্রমে তিনি শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানের একটি গোপন কথা ফাঁস করেন। জানান, আরিয়ান নাকি তার ভিডিও ফাঁস করে দেবার হুমকি দিতেন!
অনন্যা বলেন, ‘আমি প্রতিদিন কী করি, কী খাই সবটা রেকর্ড করতাম, কিন্তু কোথাও সেগুলো পোস্ট করিনি। আমার কাছে এখনও সেই ভিডিওগুলো রয়েছে। মূলত আমি, সুহানা এবং শানায়া একসঙ্গে যা যা করতাম সেইসব রেকর্ড করতাম। আর সেই ভিডিওগুলো নিয়ে আরিয়ান আমাদের হুমকি দিতেন। বলতেন, আমরা যদি ওর জন্য কাজ না করি তাহলে আরিয়ান আমাদের সেই ভিডিওগুলি ফাঁস করে দেবেন।’
সুহানার মা গৌরী খান, অনন্যার মা ভাবনা পান্ডে এবং অনন্যা ও শানায়া কাপুরের মা মহীপ কাপুর একে অপরের খুব ভালো বন্ধু। আর সেই বন্ধুত্বের রেশ তাদের পরবর্তী প্রজন্মেও বহমান। অনন্যা পান্ডের সঙ্গে তার ছোটবেলার বন্ধু সুহানা খান এবং শানায়া কাপুরের সুন্দর সম্পর্ক কারোরই অজানা নয়। তাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় মাঝে মাঝেই তারা একসঙ্গে ছবি দিয়ে লেখেন বিএফএফ গোল। শৈশব থেকেই তাদের বন্ধুত্ব খুব দৃঢ়। একসঙ্গে বড় হয়েছেন তারা। তবে শুধুমাত্র সুহানা বা শানায়া নয়, তাদের পরিবারের সঙ্গেও অনন্যার খুব ভালো সম্পর্ক। অনন্যার সুন্দর সম্পর্ক শাহরুখ খানের সঙ্গেও।
হলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জনপ্রিয় তারকা দম্পতি মিলা কুনিস ও অ্যাস্টন কুচার। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ডিডি মামলা এড়াতে দুজন হলিউড ছেড়ে ইউরোপে বসতি স্থাপনের কথা ভাবছেন।
যৌন নির্যাতন ও নারী পাচারের অভিযোগে প্রভাবশালী মার্কিন র্যাপার ও সংগীত প্রযোজক শন ডিডিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আগামী বছর তার শুনানি শুরু হবে। ডিডির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ এসেছে অনেক হলিউড তারকার নামেই। ডিডির পার্টিতে উপস্থিত থাকতেন এই তারকারাও। তাদেরই দুজন মিলা কুনিস ও অ্যাস্টন কুচার।
মিলা কুনিস ও অ্যাস্টন কুচার ডিডির খুব কাছের বন্ধু। তারা ডিডির যেসব পার্টিতে যেতেন সেখানেই নারীদের অশালীন ভিডিও ও যৌন নির্যাতন করা হতো। একারণে এই দুই তারকার নাম জড়িয়েছে এই মামলায়।
ক্রমাগত স্পটলাইট এবং নেতিবাচক প্রচারে থাকার কারণে অ্যাস্টন কুচার ও মিলা কুনিস হলিউড থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ইন টাচ উইকলিতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে দুই তারকার কাছের এক সূত্র বলেছেন, ‘অতীতের ঘটনায় কাঁদায় টেনে নেয়া হচ্ছে তাকে। প্রথমে ড্যানি মাস্টারসন আর এখন ডিডি। এতে তার উপলব্ধি হয়েছে যে হলিউডের চেয়ে বসবাসের জন্য আরও অনেক ভালো জায়গা রয়েছে। হলিউড এখন একটি গন্ধযুক্ত আবর্জনায় পরিণত হয়েছে।’
সূত্র আরও জানিয়েছেন, হলিউড ছেড়ে ইউরোপে যাওয়ার কথা ভাবছেন এই যুগল। সেখানেই সাদামাটা লাইফস্টাইলে সন্তানদের বড় করতে চান তারা। তবে কিছু ব্যবসায় বিনিয়োগ করার কারণে হুট করে যেতেও পারছেন না তারা।
গত বছরের নভেম্বরে যৌনকর্মে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে নারী পাচারের অভিযোগ ওঠে শনের বিরুদ্ধে। সে সময় তার বিরুদ্ধে ১০টি যৌন নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়। অভিযোগে বলা হয়, শন নারীদের নৃশংস যৌন নির্যাতন করতেন।
অভিযোগে আরও লেখা হয়েছে তিনি মাদক গ্রহণে বাধ্য করিয়ে নারীদের যৌন নির্যাতনের শিকার হতে বাধ্য করতেন। বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। সেই ঘটনার তদন্ত করতে গিয়েই র্যাপারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মুম্বাইয়ের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা বাবা সিদ্দিকিকে। শনিবার সন্ধ্যায় পূর্ব বান্দ্রায় ছেলের অফিসের বাইরে আততায়ীদের গুলিতে প্রাণ হারান তিনি। বলিউডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল তার। শাহরুখ-সালমানের দীর্ঘ দ্বন্দ্ব মিটিয়েছিলেন তিনিই। তার মৃত্যুতে স্তম্ভিত তারকারা।
বাবা সিদ্দিকি বলিউড অভিনেতা সালমান খানের খুব ঘনিষ্ঠ। বাবা সিদ্দিকির মৃত্যুর খবর পেয়ে বিগবসের শুটিং বাতিল করে তড়িঘড়ি করে হাসপাতালে যান সালমান খান। চোখমুখ থমথমে ছিল তার। সিদ্দিকির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল অভিনেতা সঞ্জয় দত্তেরও। এদিন হাসপাতালে ছুটে আসেন তিনিও।
গিয়েছেন শিল্পা শেঠিও। পাপারাজ্জির প্রোফাইল থেকে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, হাসপাতালে পৌঁছানোর সময় শিল্পা চোখের জল ধরে রাখতে পারছিলেন না। গাড়ির মধ্যেই কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন শিল্পা। রাজ কুন্দ্রাকেও দেখা যায়, এই কঠিন সময়ে স্ত্রীকে সঙ্গ দিতে।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ মুম্বাইয়ের খের নগরে নিজের ছেলের অফিসের সামনে বাবা সিদ্দিকির উপর গুলি চালায় তিন দুষ্কৃতীরা। লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বাবা সিদ্দিকির উপর দুই থেকে তিন রাউন্ড গুলি চালানো হয় বলে দাবি তদন্তকারীদের।
ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। তিনি জানান, ‘ইতিমধ্যেই ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুই অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানার বাসিন্দা। তৃতীয় অভিযুক্ত গা ঢাকা দিয়েছে। তাকে শিগগির ধরে ফেলবে মুম্বাই পুলিশ।’ লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্ভাব্য জড়িত থাকার বিষয়টিও তদন্ত করা হচ্ছে।
বিনোদন জগতের মানুষদের সঙ্গে নিত্য উঠাবসা ছিল বাবা সিদ্দিকির। বিপুল সম্পত্তির মালিক বাবা সিদ্দিকি। একটা সময় নিজেও অভিনয়ের দুনিয়ার মানুষ ছিলেন। তবে রাজনীতিক হিসাবেই পরিচিতি পেয়েছেন। সালমান থেকে শাহরুখ, ক্যাটরিনা থেকে প্রীতি জিন্টা-বাবা সিদ্দিকির ইফতার পার্টিতে হাজির থাকতেন বলিউডের প্রথম সারির তারকারা।
‘লালন’ ব্যান্ডকে সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে নতুন করে চেনানোর কিছু নেই। একটা সময় দেশ বিদেশের মঞ্চ মাতিয়ে রেখেছিলো এই ব্যান্ড দলটি। লালন সাইজির গান তারা ভিন্ন এক উন্মাদনার সঙ্গে পরিবেশন করে অতি দ্রুত দর্শক শ্রোতার কাছে পরিচিতি পেয়েছিলো।
তাদের বেশকিছু গান এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। তবে বেশ কয়েক বছর ধরেই ‘লালন’ ব্যান্ডের টানাপোড়েন চলছিল। আর গত মার্চে তো ব্যান্ডকে বিদায়ই বলে দেন দলনেতা ও ড্রামার থিন হান মং তিতি। ‘ব্যান্ডের চেয়ে ব্যক্তির প্রাধান্য’ বেড়ে যাওয়ার কারণেই (ব্যান্ডের সদস্য সুমির জনপ্রিয়তা অন্য সদস্যের চেয়ে অনেক বেশি) এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন তখন। এরপর আর ব্যান্ডটিকে কোনো কনসার্টে অংশ নিতে দেখা যায়নি।
বলা চলে, একরকম বন্ধই ছিল ব্যান্ডের কার্যক্রম। অভিমান ভেঙে মে মাসেই ব্যান্ডে ফেরেন তিতি। এবার ভক্তদের জন্য নতুন চমক নিয়ে আসছে লালন।
১৭ অক্টোবর ফকির লালন শাহর ১৩৪তম তিরোধান দিবস। এদিনই মুক্তি পাবে লালন ব্যান্ডের নতুন অ্যালবাম ‘বাউলস অব বেঙ্গল’। এতে থাকছে সাতটি গান। ২০১৮ সালে বাজারে আসে ব্যান্ডের সর্বশেষ অ্যালবাম ‘সাদা কালো’, সময়ের হিসাবে ছয় বছর পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে আসছে লালন। লালন ব্যান্ডের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রথম গান ‘একটা বদ হাওয়া’ এসেও গেছে গত শুক্রবার।
বাউলস অব বেঙ্গল-এ লালন শাহর চারটি গানের সঙ্গে রাধারমণ দত্ত, বিজয় সরকার ও শাহ আবদুল করিমের একটি করে গান রয়েছে। নতুন অ্যালবামের সংগীতায়োজন করেছেন লালন ব্যান্ডের দলনেতা ও ড্রামার তিতি। গত শুক্রবার তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘১৭ অক্টোবর সাঁইজির তিরোধান দিবস।
আগে এই দিবসে প্রায়ই আমাদের কুষ্টিয়ায় লালন আখড়ায় যাওয়া হতো। কয়েক দিন আগে জানতে পারি, এবার সেখানে যাওয়া হবে না। তাই মন কিছুটা ভারাক্রান্ত। এদিকে বছরখানেক ধরে আমাদের গান তৈরির কাজ চলছিল। দেখলাম, ৯-১০টি গান তৈরি আছে। ভাবলাম, যেহেতু যাওয়া হচ্ছে না, অ্যালবাম করি। গানগুলো থেকে বাছাই করে সাতটি গান নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিই।’
আগের অ্যালবামগুলো থেকে ‘বাউলস অব বেঙ্গল’কে আলাদা বলতে চাইছেন তিতি। তার মতে, ‘অন্য সব অ্যালবাম বা গান বাণিজ্য ও দর্শকের চাহিদার কথা ভেবে প্রকাশ করা হলেও এবারের অ্যালবাম নিজেদের শিকড়ের প্রতি দায়বদ্ধতা ও আত্মসন্তুষ্টির জন্যই তৈরি করা হয়েছে। গানগুলো তৈরির সময় কোনো চাপও তাই অনুভব করেনি কেউ। আমাদের বাউল ইতিহাস ৬০০ বছরের বেশি পুরোনো, এর ওপরই আমাদের সংস্কৃতি দাঁড়িয়ে আছে। সেই শিকড়ের কাছে আমরা ফিরতে চেয়েছি।’
অ্যালবাম নিয়ে উচ্ছ্বসিত ব্যান্ডটির ভোকাল নিগার সুলতানা সুমি। গানগুলোতে কণ্ঠ দিতে গিয়ে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন, জানালেন তিনি। সুমি বলেন, ‘আমার কাছে এটি শুধু একটি অ্যালবাম নয়, উপন্যাস। যে উপন্যাসের দুর্বল চরিত্র আমি। যথেষ্ট সময় পাওয়ার পরও গানগুলোর অ্যারেঞ্জমেন্টের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কণ্ঠ দিতে পারিনি। আমৃত্যু এই আক্ষেপ আমার থেকে যাবে, কম্পোজিশন যতটা উচ্চমানের হয়েছে, তার সঙ্গে তাল মেলানোর মতো যোগ্য শিল্পী আমি হয়ে উঠতে পারিনি। তবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে গেছি। আমি বিশ্বাস করি, এই অ্যালবাম মানুষের মনে সারা জীবন থেকে যাবে।’
‘একটা বদ হাওয়া’ ছাড়াও অ্যালবামটিতে লালন শাহর লেখা ও সুরে ‘অধর চাঁদ’, ‘সত্য বল সুপথে চল’ ও ‘মান তরঙ্গ’ গান রয়েছে। এর মধ্যে ‘অধর চাঁদ’ গানে অতিথি শিল্পী হিসেবে গেয়েছেন বাউল শফি মণ্ডল। এ ছাড়া রাধারমণ দত্তের ‘বন্ধু দয়াময়’, বিজয় সরকারের ‘আমি যারে বাসি ভালো’ ও শাহ আবদুল করিমের ‘তোমারও পিরিতে বন্ধুরে’ গানগুলো রয়েছে। চলতি মাসে লালন ব্যান্ডের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে বাকি সব কটি গান প্রকাশিত হবে।
আগামী মাসে কনসার্টেও ফিরছে লালন। এরই মধ্যে কয়েকটি স্টেজ শোর প্রস্তাব এসেছে। তবে আরও সময় নিয়ে অনুশীলন সেরে মঞ্চে ফিরতে চায় তারা।
বর্তমান লাইনআপ বেজ: তাহজিব উর রশীদ কি–বোর্ড: আরাফাত বসুনিয়া গিটার: মহন্ত সরকার হারমোনিক ভোকাল: শারুফ ইসলাম ফায়াস লিড ভোকাল: নিগার সুলতানা সুমি ড্রামস: থিন হান মং তিতি