করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মনোয়ারা হাকিম আলী।
সম্প্রতি বৃহৎ এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৭৩ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার চারটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এই প্রণোদনাকে স্বাগত জানিয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রথম মহিলা সহ-সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী বলেন, ঘোষিত আর্থিক সহায়তা সম্ভাব্য হুমকির মুখে পড়া অর্থনীতিকে সচল রাখতে এবং আন্তর্জাতিকভাবে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরে চলতি মূলধনের যোগান এসএমই ক্ষাতের শিল্পে ৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ ব্যবসায়ী সমাজকে নতুনভাবে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনায় আশা যোগাবে। রফতানিকারকদের জন্য ১২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা তহবিল দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে সহায়ক হবে।
এছাড়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক স্বতন্ত্র এই পরিচালক বলেন, রফতানিমুখী শিল্পের শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন ভাতা পরিশোধে আর্থিক প্রণোদনা এবং প্রি-শিপমেন্ট ক্রেডিট রিফাইন্যান্স স্কিম দেশের ব্যবসায়ী সমাজ ও স্থবির অর্থনীতিকে আলোর মুখ দেখাবে। এছাড়াও করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবং সামাজিক ও মানুষের জীবন মান উন্নয়ন ও রক্ষায় ঘোষিত তহবিল দেশের সাধারণ মানুষকে নতুন করে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।
তিনি আরো বলেন, দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণা অত্যন্ত বিচক্ষণ ও সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত। এই ঘোষণার মাধ্যমে সাধারণ জনগণ থেকে ব্যবসায়ী সমাজ দেশের প্রতিটি মানুষ নিজেদের উন্নয়ন ও দেশ গড়ায় অংশগ্রহণে ভরসা পাবে। তবে এসএমই ক্ষাতের পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আলাদা সুযোগ সুবিধা থাকা জরুরি ছিল।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, খবরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে শুনে আমরা বাজার পর্যবেক্ষণে আসছি। দাম বাড়াতে আমরা সন্তুষ্ট না। আমরা চেষ্টা করতেছি মানুষের, ভোক্তাদের কষ্ট লাগব করার জন্য।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজার মনিটরিংয়ে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, যারা ব্যবসা করবেন, তারাও যে লস করবেন সেটাও না। তবে কেনার দামের সাথে বিরাট পার্থক্য করে বিক্রি করবেন তা যেন না হয়। মুনাফা করেন, কিন্তু বেশি করবেন না।
এখন পণ্যের সরবরাহ একটু কম জানিয়ে উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে, বন্যা হয়েছে। যেসব জায়গায় আগে বৃষ্টি, বন্যা হতো না, সেসব জায়গায় এবার হয়েছে। এতে ফসল নষ্ট হয়েছে।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, অনেকে বলেন সরকার দাম কমানোর ব্যাপারে চেষ্টা করতেছে না, এজন্য জিনিসপত্রের দাম বেশি। কিন্তু আমরা তো চেষ্টা করতেছি। বাজার পর্যবেক্ষণ করছি। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বেশি মুনাফা করছেন। তারা যাতে বেশি মনুফা না করে অল্প লাভে পণ্য বিক্রি করেন তার জন্য বলেছি।
ডিমের দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে তিনি বলেন, আমাদের দৈনিক ডিমের চাহিদা সাড়ে চার কোটি। আগে চার থেকে পাঁচ কোটি ডিম উৎপাদন হতো। কিন্তু এখন হচ্ছে সাড়ে তিন কোটি। আর এটা চাইলেই কারখানায় বানানো যায় না। আমার সাড়ে চার কোটি পাঁচ কোটি ডিম ভারত থেকে আমদানি করতেছি। এটা তো একত্রে আসবে না। আস্তে আস্তে আসবে।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা এর আগে চিনি, পেঁয়াজে, আলু আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছি। আমরা এখন আশা করি চিনিতে ১২-১৩ টাকা কমবে। বাকি পণ্যের দামও আস্তে আস্তে কমবে।
দেশব্যাপী ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তার প্রেক্ষিতে গত বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সারাদেশে শুরু হয়েছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ২১। এই সিজনে প্রোমোশনাল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হয়েছেন দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম।
গত বুধবার (০৯ অক্টোবর) রাজধানীতে ওয়ালটন কর্পোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ এর অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) নজরুল ইসলাম সরকার।
ওয়ালটনের এএমডি নজরুল ইসলাম সরকার বলেন, দেশব্যাপী ইতোমধ্যে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ২০টি সিজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের কাছ থেকে মিলেছে ব্যাপক সাড়া। এরই প্রেক্ষিতে শুরু করা সিজন-২১। এই সিজনে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হয়েছে বিদ্যা সিনহা মীম। ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সঙ্গে তার সংযুক্তি এই কার্যক্রমকে ভিন্ন মাত্রা দিবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে বিদ্যা সিনহা মীম বলেন, ওয়ালটন শুধু একটি ব্র্র্যান্ড নয়, বাংলাদেশের একটি গর্বও। পণ্য ও সেবা প্রদানের পাশাপাশি নানারকম সামাজিক কর্মসূচিও পরিচালনা করছে ওয়ালটন। ইতোমধ্যে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন কার্যক্রম দেশব্যাপী অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বহুমানুষ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। সচ্ছল হয়েছে অনেক অসহায় পরিবার।
তিনি বলেন, ওয়ালটনের মতো একটি গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সঙ্গে আমাকে যুক্ত করায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। আশা করি- ওয়ালটনের সঙ্গে আমার এই পথচলা অব্যাহত থাকবে এবং ভবিষ্যতে চমৎকার কিছু হবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার গালীব বিন মোহাম্মদ।
সেই প্রাচীনকাল থেকেই চট্টগ্রাম বাণিজ্যের নগরী হিসাবে বেশ পরিচিত। আর ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু হওয়ায় চট্টগ্রামে একের পর এক ভিনদেশি বণিকের আগমন ঘটেছিল। বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ইলিয়াস শাহের আমলে চট্টগ্রাম বন্দর হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় বলে ধারণা করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে পর্তুগিজ, আরকানী, মোগল ও সর্বশেষ ব্রিটিশদের রক্তশোষা ২০০ বছরের শাসন দিয়ে শেষ হয় ভারতীয় উপমহাদেশ তথা চট্টগ্রামের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস। যে ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বীরকন্যা প্রীতিলতা, মাস্টার দা সূর্যসেন ও ক্ষুদিরাম বসুর আত্মত্যাগের গল্পও।
প্রাচীনকাল থেকে চট্টগ্রামে ব্যবসার অনুকূল পরিবশে থাকায় অনেকগুলো ব্যবসা-বাণিজ্য চট্টগ্রামকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে যা আজও চলমান। বর্তমানে প্রায় কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে গড়ে উঠেছে মিরসরাই ইকোনোমিক জোন, কক্সবাজার জেলার মহেশখালীতে গড়ে উঠছে অনেকগুলো শিল্প কারখানা। আনোয়ারা কোরিয়ান এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন, চায়না ইকোনোমিক জোন। তাছাড়া পুরো চট্টগ্রামে ছোট-বড় অনেকগুলো পোশাক কারখানা গড়ে উঠে। এসব কারখানায় সবচেয়ে বেশি যে সেবাটি দরকার তা হল বিদ্যুৎ ও গ্যাস। একটা সময় এই বিদ্যুৎ-গ্যাস নিয়েই বেশি দুশ্চিন্তা করতে হতো ব্যবসায়ীদের। তবে আশার আলো হয়ে এসেছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারায় স্থাপিত এস. আলম বিদ্যুৎকেন্দ্র (এসএস পাওয়ার প্ল্যান্ট)। পুরোদমে চালুর পর এই কেন্দ্র চট্টগ্রামের সিংহভাগ বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে করে আসছে। বলতে গেলে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমেই চট্টগ্রামের লোডশেডিং প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে এসেছে।
এস আলম বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমেই এখন চট্টগ্রামের শিল্পকারখানা ও জরুরি সেবার প্রতিষ্ঠানগুলো নিরবিচ্ছন্নভাবে তাদের উৎপাদন ও সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সক্ষম হচ্ছে। এতে একদিকে লাখো মানুষের কর্মসংস্থান যেমন সুরক্ষিত থাকছে আবার অন্যদিকে রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদনও বেগবান হচ্ছে।
এস আলম বিদ্যুৎকেন্দ্রকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠছে দুটি ইকোনোমিক জোন। যেখানে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের বর্তমান ও নতুন করে গড়ে ওঠার অপেক্ষায় থাকা শিল্পকারখানাগুলোর নিরবিচ্ছন্ন উৎপাদন প্রক্রিয়া চালু রাখতে হলে এস আলম বিদ্যুৎকেন্দ্রও পুরোদমে সবসময় চালু রাখার বিকল্প নেই।
বিভিন্ন কারখানার মালিকের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, এমনিতে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম অনেকটা স্থবির ছিল। আবার গ্যাস ও বিদ্যুতের নতুন করে সংকট সৃষ্টি হলে ব্যবসায় মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
তাই ব্যবসায়ীদের দাবি এসএস পাওয়ার বাঁশখালী বিদ্যুৎ কেন্দ্রটা যেন পরিপূর্ণভাবে উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখা হয়। কেননা এটা চালু থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম ও রপ্তানিমূখী শিল্পের উৎপাদন ও রপ্তানির ধারা বজায় রাখা যাবে।
এসএস পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষও শিল্প বাঁচাতে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রাখার বিষয়ে সচেষ্ট রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানান, রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদন যেন ব্যাঘাত না ঘটে সেজন্য আমরা বিদ্যুৎকেন্দ্র সবসময় পুরোদমে চালু রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। আশা করছি বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারও আমাদের এই বিষয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে সহযোগিতা করে যাবে।
বঙ্গোপসাগরের কূলঘেঁষে বাঁশখালীর (চট্টগ্রাম) গন্ডামারা এলাকায় বৃহৎ ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপন করা হয়েছে। এর মালিকানায় রয়েছে দেশীয় খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপ, চীনা কোম্পানি সেপকো থ্রি ও এইচ টিজি। দেশীয় কোম্পানি এস আলমের অংশীদারিত্বের পরিমাণ ৭০ শতাংশ, আর চীনা কোম্পানি সেপকো থ্রি ও এইচ টিজির হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালু হওয়ার আগে থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা রাখতে শুরু করে। প্রকল্পটি থেকে ট্যাক্স, ভ্যাট ও অন্যান্য ফি বাবদ সরকারি কোষাগারে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা দেওয়া হয়। আর দেশের ভেতর থেকে ৬৫০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য ও সেবা কেনা হয়। শুধু তাই নয়, করোনার মতো মহাসংকটের সময় যখন কর্মসংস্থান সংকট তৈরি হচ্ছিল, সেই সময়সহ টানা ৪ বছর ধরে ৭ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে এখানে। কেন্দ্রটিতে ১২’শ লোকের কর্মসংস্থান হবে। গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১২টায় কেন্দ্রটি বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে। এরপর থেকে দেশের বিদ্যুৎখাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন ও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
একই সাথে তাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের হিসাবও স্থগিত রাখতে বলা হয়েছে। তাদের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলে তার ব্যবহারও রহিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছে।
বিএফআইইউ জানায়, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২৩(১)(গ) ধারার আওতায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মেনন ও মমতাজের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলে তার ব্যবহার রহিত করতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে রাশেদ খান মেনন ও তার স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং শিল্পী মমতাজ বেগম ও তার স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে হিসাবের তথ্য, কেওয়াইসি, হিসাব খোলার ফরম ও লেনদেন বিবরণী ২ দিনের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠাতে বলা হয়েছে।