বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলা দেশীয় পর্যটকদের ন্যূনতম খরচে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই ঘুরে আসার সুযোগ করে দিচ্ছে। দুবাই হলিডে প্যাকেজগুলো আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত কার্যকরী থাকবে।
ভ্রমণ পিপাসু বাংলাদেশি পর্যটকদের সংখ্যা দিনদিনই বেড়ে চলেছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দেশীয় পর্যটকদের জন্য দুবাই-এ ঘোষণা করেছে আকর্ষণীয় ভ্রমণ প্যাকেজ। অনিন্দ্য সুন্দর আর আধুনিকতার অপূর্ব মিশ্রণের শহর দুবাই-এ ভ্রমণকে উপভোগ করতে প্রতিজনের জন্য নূন্যতম ৯১ হাজার ১৯০ টাকায় দুই রাত তিন দিন থাকা, ঢাকা-দুবাই-ঢাকা সকল প্রকার ট্যাক্সসহ এয়ার টিকেট, ভিসা ফি, সকালের নাস্তাসহ আরও নানাবিধ সুযোগ সুবিধা রয়েছে ট্যুর প্যাকেজে।
বিজ্ঞাপন
এখানে উল্লেখ্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স প্রতিদিন ঢাকা-দুবাই-ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দেশীয় পর্যটন শিল্পের বিকাশ সাধনে শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছে। ‘দেশকে জানা আর বিদেশকে চেনা’ এই উপলব্ধি থেকেই দেশীয় পর্যটন বিকাশের সাথে সাথে দেশীয় পর্যটকদের বিভিন্ন দেশে স্বল্প খরচে ঘুরে আসার সুযোগ করে দিচ্ছে ইউএস-বাংলা।
ইউএস-বাংলা’র হলিডে প্যাকেজগুলো কমপক্ষে দু’জনের জন্য প্রযোজ্য। পর্যটকদের সুবিধার্থে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ছয় মাসের ইএমআই সুবিধাও দিচ্ছে।
প্যাকেজ সংক্রান্ত যে কোনো তথ্যের জন্য এয়ারলাইন্সের যে কোনো সেলস অফিসে যোগাযোগ করুন। ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৮৮৩ অথবা হটলাইন ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগ করে আজই আপনার ট্রাভেল প্যাকেজ গ্রহন করুন।
লোকসানের মুখে বিশ্বব্যাপী কোম্পানির ১৭ হাজার কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করতে যাচ্ছে বিশ্বখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িং।
কোম্পানির ৩৩ হাজার কর্মচারীর অব্যাহত ধর্মঘটের মুখে ৭৭৭এক্স জেট সরবরাহে দেরি হওয়ায় ৫ বিলিয়ন ডলার লোকসান হয় বোয়িংয়ের। সে কারণে বিশ্বব্যাপী ১০ শতাংশ কর্মচারী চাকরিচ্যুতের অংশ হিসেবে ১৭ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী বোয়িং থেকে বাদ পড়বেন বলে জানা গেছে।
রোববার (১৩ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যের বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানায়।
খবরে বলা হয়, বিশ্ববিখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা কোম্পানি বোয়িংয়ের ৩৩ হাজার কর্মচারীর মাসব্যাপী ধর্মঘটে ৭৭৭এক্স জেটের প্রথম চালান সরবরাহ দেরি হয়। এতে করে কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকে ৫ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী তার ১০ শতাংশ কর্মী চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে করে মোট ১৭ হাজার কর্মী তাদের চাকুরি হারাবেন বলে কোম্পানি সূত্রে জানানো হয়েছে।
বোয়িংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কেলি ওরটবার্গ এক বার্তায় বলেন, আমাদের বর্তমান আর্থিক বাস্তবতার কারণে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট কোস্টের ৩৩ হাজার কর্মচারী ধর্মঘট পালন করেছেন। এত করে ৭৩৭ ম্যাক্স, ৭৬৭ এবং ৭৭৭ জেট নির্মাণ স্থগিত হয়ে যায়।
তিনি বলেন, আর্থিক বাস্তবতার প্রেক্ষিতে এবং অগ্রাধিকার ঠিক রাখতে আমাদের ১০ শতাংশ কর্মীকে ছাঁটাই করতে হবে। এর মধ্যে নির্বাহী, ব্যবস্থাপক এবং সাধারণ কর্মচারীও রয়েছেন।
এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর বোয়িংয়ের স্পেস অ্যান্ড ডিফেন্স ইউনিটের প্রধান টেড কোলবার্টকে চাকরিচ্যুত করা হয়। ধর্মঘটে থাকা কর্মচারীদের সঙ্গে মধ্যস্থতা করতে তিনি অস্বীকার করেন। এতে করে ধর্মঘট দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎচুক্তি বাতিল করবে না বাংলাদেশ সরকার। বিদ্যুতের দাম নিয়ে আপত্তিও থাকলেও আপাতত দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ এবং আইনি জটিলতার কারণে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি বজায় রাখতে চায় বাংলাদেশ।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ারের কাছ থেকে বিদ্যুতের দাম নিয়ে আপত্তি উঠলেও আপাতত বিদ্যুৎচুক্তি বাতিল করবে না বাংলাদেশ সরকার। কারণ দেশের চাহিদার প্রায় এক দশমাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আদানি গ্রুপ। তাই দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ এবং আইনি জটিলতার কারণে প্রতিষ্ঠানটি সঙ্গে চুক্তি বজায় রাখতে চায় বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে ইউনিটপ্রতি দাম নিয়ে যে উদ্বেগ ছিল তাও আপাতত স্থগিত থাকবে।
এর আগে ২০১৭ সালে আদানি গ্রুপের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী আদানি গ্রুপের ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের ১৬০০ মেগাওয়াটের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ২৫ বছরের জন্য একচেটিয়াভাবে বিদ্যুৎ কেনার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয় বাংলাদেশ।
পরবর্তীতে আওয়ামী সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েই শেখ হাসিনা সরকারের করা চুক্তিগুলো জাতির স্বার্থ রক্ষা করেছে কিনা, তা যাচাই করতে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে। প্রধানত বিশেষ আইনের অধীনে শুরু করা এবং স্বচ্ছতার অভাব আছে এমন প্রকল্পগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখবে এই কমিটি।
এদিকে আদানি গ্রুপের একজন মুখপাত্র বলেছেন, চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে আদানি ও অন্যান্য ভারতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিয়েছে। তা ছাড়া বকেয়া বেড়ে যাওয়ার পরও আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে যাচ্ছি, যা উদ্বেগের বিষয়।
অন্যদিকে প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক আদালতে এ সংক্রান্ত আইনি চ্যালেঞ্জ শক্তিশালী প্রমাণ ছাড়া ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা আছে। এ ক্ষেত্রে যদি চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব না হয়, তাহলে একমাত্র সম্ভাব্য বিকল্প হতে পারে শুল্ক কমাতে পারস্পরিক চুক্তি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অন্তর্বর্তী সরকারের জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেন, কমিটি বর্তমানে বিষয়টি পর্যালোচনা করছে এবং এ ক্ষেত্রে আগেভাগে কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না।
ভারতের শিল্পরত্ন ও সমাজ সেবক রতন টাটা স্থানীয় সময় বুধবার (৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ৮৬ বছর বয়সে মুম্বাইতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
এদিকে, রতন টাটা পেছনে রেখে গেছেন টাটা সন্স গ্রুপের ৩ হাজার ৮ কোটি রুপির বিশাল ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য। এর মধ্যে রয়েছে- টাটা মোটরস, টাটা স্টিল, টাটা কেমিক্যালস এবং টাটা ইন্ডাস্ট্রিজসহ আরো অনেক কোম্পানি।
রতন টাটা ভারতের দুই দুটো বেসরকারি সর্বোচ্চ সম্মানজনক খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০০০ সালে তিনি ‘পদ্মভূষণ’ ও ২০০৮ সালে ‘পদ্ম বিভূষণ’ খেতাব অর্জন করেন।
বুধবার রাতে রতন টাটা মারা যাওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে, তার রেখে যাওয়া ৩ হাজার ৮ কোটির রুপির ব্যবসায়িক বিশাল সাম্রাজ্যের হাল কে ধরবেন!
এর উত্তর পাওয়া যাবে রতন টাটা তার বিশাল সাম্রাজ্যের দেখভালের ভার কাকে কাকে দিয়েছিলেন, তার ওপর।
এক শতক আগে রতন টাটার প্রৌ-প্রৌপিতামহ ‘টাটা সন্স কোম্পানিটির গোড়াপত্তন করেন। এরপর ১৯৯১ সালে উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি ‘টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন রতন টাটা।
তারপর থেকে ধীরে ধীরে একে বিশাল মহীরুহ হিসেবে গড়ে তোলেন। ২০১২ সালে রতন টাটা তার বিশাল সাম্রাজ্যের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি নিয়ে টাটা মোটরস, টাটা স্টিল, টাটা কেমিক্যালস এবং টাটা ইন্ডাস্ট্রিজের এমিরেটাস চেয়ারম্যান হন। ২০২৪ সালের ৯ অক্টোবর প্রয়াণের আগ পর্যন্ত তিনি এই পদেই ছিলেন।
কে ধরবেন রতন সন্সের হাল
রতন টাটা আজীবন চিরকুমার ছিলেন। যদিও তিনি কয়েকবার প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। কিন্তু সে সব সম্পর্ক আর পরিণতি পায়নি বিভিন্ন কারণে। ২০১৭ সালে এন চন্দ্রসেখরণকে টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান নিয়োগ দেন রতন টাটা।
নোয়েল নাভাল টাটা
রতন টাটার সৎভাই আছেন। তার নাম- নোয়েল নাভাল টাটা। পারিবারিক সূত্রে তিনিই হতে যাচ্ছেন রতন টাটা’র রেখে যাওয়া – ‘টাটা সন্স’-এর কর্ণধার। চার দশক ধরে তিনি রতন টাটার পাশাপাশি গ্রুপ অব কোম্পানির দেখভাল করেছেন।
নোয়েল টাটার সন্তানরাও রতন টাটার সহায়-সম্পদের ভাগীদার হিসেবে থেকে যাচ্ছেন। তারাও টাটা গ্রুপের অধীন বিভিন্ন কোম্পানির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
বর্তমান নোয়েল টাটা ট্রেন্ট, টাটা ইন্টারন্যাশনাল, ভোল্টাজ, টাটা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন-এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি টাটা স্টিল এবং টাইটান কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করছেন তিনি।
এছাড়াও তিনি দ্য স্যার রতন টাটা ট্রাস্ট এবং দ্য স্যার দোরাবজি টাটা ট্রাস্ট-এর একজন ট্রাস্টি।
নোয়েল টাটা’র সন্তানের নাম লেহ, মায়া এবং নেভিলি। তারাও টাটা সন্সভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির দায়িত্ব পালন করছেন।
লেহ টাটা
নোয়েল টাটার সবচেয়ে বড় সন্তান মেয়ে। তার নাম- লেহ টাটা। তিনি স্পেনের মাদ্রিদ আইই বিজনেস স্কুল থেকে মার্কেটিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
২০০৬ সালে তিনি টাটা গ্রুপে যোগ দেন। এরপর তাজ হোটেলস রিসোর্টস অ্যান্ড প্যালেসের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর পাশাপাশি তিনি দ্য ইন্ডিয়ান হোটেলস কোম্পানি লিমিটেড (আইএইচসিএল) ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বও সামলাচ্ছেন।
মায়া টাটা
মায়া টাটা লেহ টাটার ছোটবোন। তিনি ‘টাটা ক্যাপিটাল’-এ একজন অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করছেন।
লেভিল টাটা
নোয়েল টাটার ছেলের নাম লেভিল টাটা (৩২)। তিনি মূলত পারিবারিক ব্যবসার সঙ্গেই যুক্ত রয়েছেন। লেভিল ট্রেন্ট লিমিটেড-এর আওতাধীন হাইপার মার্কেট চেইন স্টার বাজারের নেতৃত্বে রয়েছেন। লেভিল টাটা টয়োটা কির্সলোকার গ্রুপের নেতৃত্বে থাকা মানসী কির্সলোকারকে বিয়ে করেছেন।
মূল কথা, টাটা পরিবারের উত্তরাধিকারীরাই ‘টাটা সন্স’-এর পরবর্তী কর্ণধার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
রতন টাটা সোমবার (৭ অক্টোবর) বার্ধক্যজনিত কারণে ব্রিস ক্যান্ডি হসপিটালে ভর্তি হন। এরপর তার শারীরিক অবস্থার আরো খারাপ হলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়।
অবশেষে বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে ৮৬ বছর বয়সে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন ভারতের শিল্পরত্ন রতন টাটা!
আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র বসুন্ধরা (আইসিসিবি) তে শুরু হলো তিনদিন ব্যাপী “গ্লোবাল লিফট এন্ড এস্কেলেটর এক্সপো ২০২৪”। এটি বাংলাদেশে লিফট এবং এস্কেলেটরের উপর আয়োজিত একমাত্র প্রদর্শনী। ৫ম বারের মতো আয়োজিত এই প্রদর্শনী বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে শনিবার (১২ অক্টোবর) পর্যন্ত হল ২-এ সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
দেশের ক্রমবর্ধমান আবাসন শিল্পে লিফট, এস্কেলেটর এবং এলিভেটরের বিকাশের লক্ষে আয়োজিত “গ্লোবাল লিফট এন্ড এস্কেলেটর এক্সপো ২০২৪” একটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। যেখানে চীন, জাপান, ইটালি, তুরষ্ক, ফিনল্যান্ড, স্পেনসহ দেশ-বিদেশের প্রায় অর্ধশত প্রতিষ্ঠান তাদের এস্কেলেটর, এলিভেটর, লিফট এবং বিভিন্ন নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির প্রদর্শনী করছে।
এই শিল্প সম্পর্কে জানতে, নিজস্ব পণ্য প্রদর্শন করতে এবং দেশে বিদেশে ব্যবসায়িক সুযোগ সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে উৎপাদকদের জন্য এই প্রদর্শনীতে অংশগ্রহন একটি চমৎকার সুযোগ। ব্যবসায়ের পরিসর বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রদর্শনীতে অংশগ্রহনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে বাংলাদেশে নতুন ব্যবসায়ের ক্ষেত্র তৈরি করে দেয়া এই প্রদর্শনী আয়োজকদের প্রধান উদ্দেশ্য বলে জানান প্রদর্শনীর উদ্যোক্তারা।
“গ্লোবাল লিফট এন্ড এস্কেলেটর এক্সপো ২০২৪”-এর আয়োজক প্রতিষ্ঠান ভার্গো কমিউনিকেশনস এর পরিচালক অনিতা রঘুনাথ বলেন বিশ্ব এখন প্রযুক্তনির্ভির। জীবনকে সহজ করতে ব্যবসা
প্রতষ্ঠিান থেকে শুরু করে বসতবাড়ি সব জায়গায় এখন প্রযুক্তরি জয়জয়কার। তাই বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে আমরা এনছেি বিশ্বমানরে সব লিফট এস্কলেরেটের প্রস্তুতকারক ও আমদানকিারক। এগুলো গ্রাহকদের পরিবর্তিত চাহদিা মেটাতে পারবে বলে আমাদের বিশ্বাস”।
এক্সপোতে বিশ্ববিখ্যাত ফুজি ইন্টারন্যাশনাল, সিগমা, হিডোস, কোনে, হ্যান্ডক ইত্যাদি ব্র্যান্ডের লিফট ও এস্কেলেটর দেখে যাচাই করতে পারবেন দর্শনার্থীরা।