চূড়ান্ত পর্যায়ে ড্রোন আমদানি নীতিমালা

  • সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: ড্রোন পরিচালনা ও আমদানির বিষয়ে সুষ্পষ্ট নীতিমালা প্রস্তুত করতে বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও দপ্তর/সংস্থা কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।

তিনি বলেন, নীতিমালা প্রকাশের পর রাষ্ট্রীয়ভাবে সরকারের কাছে ড্রোন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকবে বলে আশা করা যায়।

বিজ্ঞাপন

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।

লিখিত বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী জানান, সাম্প্রতিককালে দেখা যায় যে, কিছু উৎসাহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশসীমায় আনম্যান্ড এরিয়েল ভেহিক্যাল সিস্টেম (ইউএভি/ইউএএস), রিমোট কন্ট্রোল বিমান অথবা খেলনা বিমান প্রভৃতি উড্ডয়ন করছে। এ সব অননুমোদিত উড্ডয়নের ফলে নিয়মিত উড্ডয়নকারী বিভিন্ন অনুমোদিত দেশি-বিদেশি বিমান, হেলিকপ্টার এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন সামরিক বিমানের সঙ্গে আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

বিমানমন্ত্রী এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে আরও জানান, বাংলাদেশে আনম্যান্ড ভেহিক্যাল সিস্টেম (ইউএভি/ইউএএস) বা রিমোট দ্বারা পরিচালিত বিমান বা ড্রোনের ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে ইউএভি/ইউএএস পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) তথা সরকার অনুভব করেছে। সে মোতাবেক ড্রোন নীতিমালা প্রস্তুতের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় ও সংস্থার কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি কাজ করছে, যা বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ওই নীতিমালায় ড্রোনের আকার, রেজিস্ট্রেশন ও উড্ডয়ন সংক্রান্ত তথ্যাদিসহ অন্যান্য বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।