রবিন রাফানের লেখা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এবং ফ্রিল্যান্সনারদের সহায়ক দুটি বই প্রকাশিত হবে অমর একুশে বইমেলায় ।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হতে যাচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েশন প্রফেশন এবং সেই সাথে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সারদেরও সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এই কথা মাথায় রেখে বেশ অনেকদিন ধরেই দুটি বই নিয়ে কাজ করে যাচ্ছিলেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর রবিন রাফান ওরফে ওবায়দুর রহমান। আর সুখবর হচ্ছে আগামী অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ এ বর্ষাদুপুর পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এবং ফ্রিল্যান্সারদের জন্য দুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বই।
বর্তমানে সময়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর 'রবিন রাফান' বেশ পরিচিত নাম । বিভিন্ন বিষয়ে শর্ট ভিডিও বানিয়ে অল্প সময়ের মাঝেই ৩.২ মিলিয়নেরও বেশি ফলোয়ার পেয়েছে শুধু মাত্র ফেসবুকেই। প্রথমে টেক রিলেটেড কন্টেন্ট বানালেও বর্তমানে মাল্টি নিশ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন প্রায় সবগুলো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে ।
আসন্ন অমর একুশে বই মেলা ২০২৫ এ প্রকাশিত হতে যাওয়া দুটি বই সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রবিন রাফান ওরফে ওবায়দুর রহমান বলেন যে, দিন দিন সারা বাংলাদেশে দেখা যাচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাচ্ছে। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রশিক্ষণ না দেওয়া হলে দেখা যাবে অনেক কষ্ট করে একটি চ্যানেল কিংবা পেজে অনেক ফলোয়ার কিংবা সাবস্ক্রাইবার হওয়ার পর সেই পেজটি ছোট একটি ভুলের কারণে ব্যান, রেস্ট্রিকটেড অথবা হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তাই কন্টেন্ট ক্রিয়েশন নিয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষা দরকার ।
অন্য একজন কন্টেন্ট বানিয়ে টাকা কামাই করছে এবং রেমিটেন্স বাংলাদেশের নিয়ে আসছে দেখে আরও একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েশনে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। কিন্তু কারোরই কমিউনিটি গাইডলাইন কিংবা কপিরাইট অথবা ফ্ল্যাগ কনটেন্ট, এই বিষয়গুলো নিয়ে তেমন কোন ধারণা না থাকায় দেখা যায় হঠাৎ পেজ কিংবা চ্যানেল ব্যান কিংবা পেজ রেস্ট্রিক্টেড হয়ে যাচ্ছে।
তাই এই বিষয়গুলো একদম প্রথম স্তর থেকে যদি জানা যায় সেক্ষেত্রে একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর অনেক ধরনের ভুলকে এড়িয়ে গিয়ে নিজের পেজ কিংবা চ্যানেলকে অনেক বড় করতে পারবে এবং স্বল্প সময়ের মাঝে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। আর এইসব বিষয়ে আমার তথ্য দেওয়া হয়েছে এই কনটেন্ট ক্রিয়েশন নিয়ে বই তে। এছাড়াও কনটেন্ট ক্রিয়েশনে কিভাবে টাকা আয় করা যেতে পারে এই সবকিছু নিয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছি। আমি আমার যত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি এই পর্যন্ত সবকিছুই আমি আমার বইতে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের উদ্দেশ্যে লিখে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আমার বইটির নাম রেখেছি "ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট ও সফল ক্যারিয়ার" আর তার মানে দাঁড়াচ্ছে কিভাবে ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট বানিয়ে সকল ক্যারিয়ারের দিকে এগিয়ে যাওয়া যেতে পারে এই বিষয়ে পুরো ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
এছাড়াও দিন দিন ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা কিন্তু বাংলাদেশের বৃহৎ আকারে বেড়ে যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সারদের কে কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়া যেতে পারে, কি কি প্রশিক্ষণ নেওয়া যেতে পার্, কি কি স্ক্রিল ভবিষ্যতের জন্য ভালো হতে পারে এইসব বিষয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছি আমার ফ্রিল্যান্সারদের জন্য লিখা বই "ভবিষ্যতের ফ্রিল্যান্সিং, প্রশিক্ষণ থেকে সাফল্য" বইতে। তারমানে আমি এই বইতে বোঝানোর চেষ্টা করেছি কি কি স্কিল বর্তমানে শিখা যেতে পারে এবং ভবিষ্যতে কি কি স্কিল আপনার জন্য ভালো হতে পারে এবং কোথায় সেই স্কিন শিখা যেতে পারে সবকিছু লিখে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক এই বইতে, ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বাংলাদেশে কি কি সুযোগ সুবিধা আসতে পারে সেই সম্পর্কেও আমি লেখার চেষ্টা করেছি।
ওবায়দুর আরও বলেন যে, অনেকেই জানেনা যে, ফ্রিতে অনলাইনেও ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করা যায়। সেই বিষয়েও আমি অনেকগুলো সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে এই বইয়ে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করেছি। তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিতে গিয়েও অনেকে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন, আর সেই প্রতারণা থেকে বাঁচতে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে এবং কিভাবে নিজেকে একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠিত করা যেতে পারে সে বিষয়ে আমি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
তাছাড়া কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কে আরও অভিজ্ঞ বানানোর জন্যে এ বছর বেশি কিছু ওয়ার্কশপ করার পরিকল্পনাও করছেন রবিন রাফান। এতে করে অল্প কিছু ফি দেয়ার মাধ্যমে সারাদিন ব্যাপি কন্টেন্ট ক্রিয়েশন নিয়ে সকল প্রশনত্তোর সহ অনেক বিষয়ে প্রশিক্ষন দেয়ার পরিকল্পনা করছেন রবিন রাফান।
রবিন রাফান বইমেলা চলাকালে পাঠকদের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করবেন এবং বই সই করবেন। এই বইগুলোর মাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েশন এবং ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন সুযোগ এবং দক্ষতা অর্জন করতে আগ্রহী পাঠকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
বছরের শুরুতেই দেশের স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রিতে আলোচিত হয়েছে ভিভোর নতুন ফ্ল্যাগশিপ এক্স২০০। হাতে আসার পর প্রিমিয়াম ভাব তো মিলেছেই, তবে পাঁচ কারণে ভিভো এক্স২০০ অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবে সন্দেহ নেই।
নিখুঁত ছবি তোলার সক্ষমতা
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে থাকা ৫০ মেগাপিক্সেলের জাইস টেলিফটো ক্যামেরা সত্যিকার অর্থেই আল্ট্রা-ক্লিয়ার ছবি তোলে। ২০ গুণ জুমেও ক্ষুদ্রতম ডিটেইল ধারণ করতে সক্ষম এই ক্যামেরা। বিশেষ করে পোর্ট্রেট এবং ম্যাক্রো শটগুলো তোলার সময় ছবির গভীরতা এবং কালার রেন্ডারিং নজর কাড়ে। এছাড়া ক্যামেরায় জাইসের অ্যাডভান্সড লেন্স প্রযুক্তি থাকায় ছবির কোয়ালিটি হয়ে উঠেছে প্রিমিয়াম। এর কালার ব্যালেন্স এবং ডিটেইল এতটাই নিখুঁত যে কম আলোতে ইনডোরের পাশাপাশি আউটডোরেও দারুণ ছবি পাওয়া সম্ভব।
উন্নত প্রসেসিং ক্ষমতা
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে ৩এনএম মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯৪০০। যা এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফ্ল্যাগশিপ চিপসেট। ফোনটির ইন্টার্নাল ১৬ জিবির র্যাম ও এক্সটেন্ডেড ১৬ জিবি র্যামের সাথে ১২০ হার্জের রিফ্রেশ রেট একে বিশ্বের অন্যতম দ্রুতগতির স্মার্টফোনে পরিণত করেছে। পাশাপাশি ৫১২ জিবি স্টোরেজ থাকায় প্রচুর ডেটা সংরক্ষণে কোনো সমস্যাই হয় না। নতুন ফানটাচ ওএস ১৫ অপারেটিং সিস্টেমের ট্রান্সক্রিপ্ট অ্যাসিস্ট, এআই নোট অ্যাসিস্ট এবং এআই ইরেজ ফিচারগুলো ফোনটি ব্যবহারে আরও স্মার্ট এবং আরামদায়ক করেছে। মাল্টিটাস্কিং হোক বা হাই-এন্ড গেমিং, স্মার্টফোনটি সবকিছু করে একেবারে নিখুঁতভাবে। এছাড়াও ইউজার ডেটা সিকিউরিটি এবং সেফটির দিক থেকে ফানটাচ ওএস ১৫ বেশি সেফ হওয়ায় ফোনে সেভ করা পার্সোনাল ডেটা এবং ব্যাঙ্কিং ডিটেইলস সিকিওর থাকছে।
ব্লুভোল্ট প্রযুক্তির শক্তিশালী ব্যাটারি
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে আছে ৫৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের ব্লুভোল্ট ব্যাটারি। সাথে আছে ৯০ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জার। ৩ ন্যানোমিটার চিপসেটের ফলে ফোনটি খুব দ্রুত হিট হয় না। নতুন ব্লুভোল্ট প্রযুক্তি ফোনটিকে চরম ঠাণ্ডাতেও নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে। সেমি-সলিড এবং থার্ড জেন সিলিকন অ্যানোড প্রযুক্তি ব্যাটারিটিকে পাতলা ও দীর্ঘস্থায়ী করেছে।
এলিট লুকে সত্যিকারের প্রিমিয়াম
৬.৬৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লের ভিভো এক্স২০০ যে দেখতে প্রিমিয়াম তা নিয়ে কোন সন্দেহই নেই। এর মাইক্রো-কার্ভেচার ডিজাইন এটিকে কার্ভড এবং ফ্ল্যাট ডিজাইনের মাঝামাঝি অবস্থানে নিয়ে এসেছে। ফলে মেটালিক ফিনিশের ফোনটি হাতে ধরতে খুবই আরামদায়ক। সাথে ডিভাইসটির আইপি৬৮ ও আইপি৬৯ রেটিং নিশ্চিত করে যে স্মার্টফোনটি ধুলো এবং পানির বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ নিরাপদ। ন্যাচারাল গ্রিন এবং কসমস ব্ল্যাক রঙের ডিজাইন স্মার্টফোনটিতে দিয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া।
নিখুঁত কালার আউটপুট
৪৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেসের সাথে এইচডিআর১০+ সাপোর্টেড হওয়ায় ফোনটি ইনডোর এবং আউটডোর উভয় পরিস্থিতিতেই দুর্দান্ত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেয়। ভিডিও দেখার সময় এর ব্রাইটনেস এবং রঙ নজর কাড়বে। ভিডিও দেখা, ওটিটি, হালের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মুভি দারুনভাবে ধরা দেয় ভিভো এক্স২০০ এর স্ক্রিনে।
সারাদেশে মিলছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন স্মার্টফোন ভিভো এক্স২০০। ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রা-ক্লিয়ার সেন্সর জাইস টেলিফটো ক্যামেরা, ৩ এনএম মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯৪০০ চিপসেট, কোয়াড কার্ভড ডিসপ্লে নিয়ে ইতোমধ্যেই সাড়া ফেলেছে নতুন এ ডিভাইসটি। আজ শনিবার থেকে ভিভোর অথোরইজড শো রুমে মিলবে এক্স২০০। গত বছরের শেষ দিকে দেশে যাত্রা শুরু করে এই স্মার্টফোন।
স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৫৮০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারি ও ৯০ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জ প্রযুক্তি। এতে আছে ইন্ডাস্ট্রির প্রথম থার্ড জেন সিলিকন অ্যানোড ব্যাটারি। যা পাতলা, অধিক ক্ষমতা এবং দীর্ঘস্থায়ী সহনশীলতার সঙ্গে তৈরি। সেইসাথে স্মার্টফোনটিতে থাকছে সেমি-সলিড ব্যাটারি প্রযুক্তি। মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ঠান্ডাতেও নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাবে এই ব্যাটারি। ঠান্ডা যতই পড়ুক, ব্যাটারির পারফরম্যান্স এ কোনো সমস্যা হবে না। ভিভো এক্স২০০ এর ব্লুভোল্ট ব্যাটারিতে ১৭ ঘন্টারও বেশি সময় টানা ভিডিও স্ট্রিমিং করা যাবে। একটানা ৯ ঘন্টা করা যাবে গেমিং।
ক্যামেরায় বিশেষ করে জাইস টেলিফটো ক্যামেরার ফিচারগুলো ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনের অন্যতম আকর্ষণ। এতে আছে ভিসিএস ট্রু কালার মেইন ক্যামেরা এবং ১০০ গুণ হাইপারজুম, টেলিফটো ম্যাক্রো দিয়ে ২০ গুণ জুমে মিলবে ক্ষুদ্রতম ডিটেইল। ১৬ জিবি র্যাম এবং ৫১২ জিবি স্টোরেজ সহ এই ডিভাইসটি মাল্টিটাস্কিং, গেমিং এবং স্ট্রিমিংয়ে দারুণ অভিজ্ঞতা দেবে। ৪৫০০ নিট পিক ব্রাইটনেস এবং ৬.৬৭ ইঞ্চি জাইস মাস্টার কালার ও আই প্রোটেকশন ডিসপ্লেতে চোখ কখনো ক্লান্ত হয়ে পড়বে না।
নতুন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে ভিভো এক্স২০০ এর নতুন ফানটাচ ওএস ১৫ অপারেটিং সিস্টেম এ রয়েছে ট্রান্সক্রিপ্ট অ্যাসিস্ট, এআই নোট অ্যাসিস্ট, এআই ইরেজ, ডেটা পার্জ এবং ডেটা সিকিউরিটির মতো স্মার্ট ফিচার।
ভিভো এক্স২০০ পাওয়া যাবে ন্যাচারাল গ্রিন ও কসমস ব্ল্যাক এই দুই রঙে। এর দাম পড়বে ১,৩৯,৯৯৯ টাকা।
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোন কিনলেই মিলবে এয়ারবাডস। যার দাম ৩,৯৯৯ টাকা। এর পাশাপাশি গ্রাহকরা বেছে নিতে পারবেন ১৫০০০ টাকা মূল্যের রিরো প্যাকেজ অথবা ১২ মাস পর্যন্ত ০% ইএমআই ফোনের সুবিধা মত দুটি চমৎকার অফারের মধ্যে যেকোনো একটি।
লেজেন্ডারি ক্রিকেটার তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড এবং গ্লোবাল টেকনোলজি জায়ান্ট, শাওমির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নিযুক্ত হয়েছেন । এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে বাংলাদেশে শাওমির পথচলায় এক নতুন যুগের সূচনা হলো। ক্রিকেটার হিসাবে তামিম ইকবালের রয়েছে বর্ণাঢ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ার এবং লাখো ভক্ত, অন্যদিকে শাওমি দেশের মানুষের কাছে সব থেকে জনপ্রিয় এবং নাম্বার ওয়ান মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্রান্ড। ফলে তামিম ইকবালের সাথে শাওমির এই পথচলা দেশের লাখো ভক্তের সাথে শাওমির সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে।
দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল ধৈর্য এবং দৃঢ়তার প্রতীক। মাঠে তাঁর খেলা, আত্মবিশ্বাসী মনোভাব এবং নেতৃত্ব সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। তামিম যেমন তার পারফরম্যান্স দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন, ঠিক তেমনি শাওমি ইনোভেটিভ টেকনোলজি দ্বারা গ্রাহকদের জীবন সহজ ও আকর্ষণীয় করে আসছে। তামিম-শাওমির এই জুটি বাংলাদেশে শাওমির অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে।
এ ব্যাপারে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে দেশসেরা এই ওপেনিং ব্যাটার বলেন, "দেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড শাওমির সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। ব্র্যান্ড হিসেবে শাওমি সর্বদা প্রশংসার দাবী রাখে। ব্র্যান্ডটি ধারাবাহিকভাবে তার গ্রাহকদের অত্যাধুনিক পণ্য সরবরাহ করে আসছে। আমি এমন একজন মানুষ যার কাছে পারফরম্যান্স ও রিলায়বিলিটি ভীষণ গুরত্বপূর্ণ। ব্র্যান্ড হিসেবে শাওমির ভিশন ও আমার নৈতিকতার মাঝে বেশ মিল খুঁজে পাই। শাওমির সাথে এই পথচলা আমার জন্য একটি রোমাঁচকর অভিজ্ঞতা হবে বলে আশা করছি। “
নতুন এই পথচলা নিয়ে শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন,“লেজেন্ডারি ক্রিকেটার তামিম ইকবাল শাওমির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হওয়ায় আমরা আনন্দিত। দেশের নাম্বার ওয়ান ব্যাটার তামিম ইকবাল। তাঁর অন্তর্ভুক্তি দেশের নাম্বার ওয়ান হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড হিসেবে শাওমির অবস্থানকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরবে। তামিম এবং শাওমি উভই তাদের নিজ জায়গা থেকে সৎ, নিষ্ঠা ও শ্রেষ্ঠত্ব দ্বারা নিজেদের অবস্থান আরও দৃঢ় করবে। আমরা বিশ্বাস করি, তামিম ইকবালের অন্তর্ভুক্তি তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে শাওমির সম্পর্ককে আরও জোরদার করণের পাশাপাশি দেশের লয়্যাল শাওমি ফ্যানদের জন্য দারুণ কিছু বয়ে আনবে।“
এই পার্টনারশিপের লক্ষ্য, তামিমের উৎসাহমূলক ক্রিকেট জীবনের সঙ্গে শাওমির উদ্ভাবনী পণ্যগুলো যুক্ত করে দেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে তা পৌঁছে দেওয়া।