প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বিমানের

  • সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

গত রোববার (২১ জুলাই) বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-এ ‘৪৫ হাজার প্লেনের টিকিট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পকেটে ‘শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

সংবাদটিতে তথ্যগত বিভ্রাট রয়েছে বলে জানিয়ে বুধবার (২৪ জুলাই) প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ।

বিজ্ঞাপন

বিমানের বক্তব্য:
ক) বিমানে কর্মরত বর্তমান/অবসরপ্রাপ্ত স্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক কর্মকর্তা/কর্মচারীদের টিকিট প্রাপ্যতা একটি ট্রেড ফ্যাসিলিটি।

খ) প্রশাসনিক আদেশ নং ১৩/৯৮, ২২/২০০০ এবং ২২/২০১৩ অনুসারে চাকরির সময়-সীমার মধ্যে প্রকারভেদে বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীরা বিভিন্ন রেয়াতি টিকিট প্রাপ্য হন, যাকে আইডি টিকিটও বলা হয়ে থাকে।

গ) বিমানের ১১৫তম বোর্ড সভার অনুমোদনক্রমে বর্তমানে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে একজন কর্মকর্তা/কর্মচারী নির্ভরশীলসহ বছরে সর্বোচ্চ ২০ (বিশ)টি প্যাসেজ বা টিকিট প্রাপ্য হবেন। অর্থাৎ নীতিমালা অনুসারে শুধুমাত্র স্বামী/স্ত্রী, সন্তান এবং নির্ভরশীল পিতা/মাতা এর অন্তর্ভুক্ত।

ঘ) বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীরা আইডি টিকিটের ক্ষেত্রে চাকরির ১ বছর পূর্ণ হওয়ার পর দ্বিতীয় বছর থেকে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে ৮৫%, ৯০%, ৯৫% এবং ১০০% রেয়াতি হারে টিকেট প্রাপ্য হন। তবে এ সব টিকিট নিয়মানুযায়ী প্রত্যেক বিভাগের অ্যাডমিন শাখা কর্তৃক প্রক্রিয়া করার পর এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমেই ইস্যু হয়ে থাকে। রেয়াতি টিকিটেও অবশ্যই প্রচলিত সকল ট্যাক্স বিমান এমপ্লয়ীদের পরিশোধ করতে হয়।

ঙ) বিমানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রাপ্য যে কোন রেয়াতি টিকিটের চাইতে নিয়মানুযায়ী রেভিনিউ টিকিটধারী যাত্রীই সবসময় অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। অর্থাৎ রেভিনিউ প্যাসেঞ্জার কর্তৃক ফ্লাইট পূর্ণ থাকলে কখনই রেয়াতি টিকিটধারী কর্মকর্তা/কর্মচারীরা সেই ফ্লাইটে ভ্রমণ করতে পারেন না।