বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্রকে নির্মূল করতে সরকার সব আয়োজন সম্পন্ন করে রেখেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশকে বি-রাজনীতিকরণের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র করছে।
বিএনপির রাজনীতি জনগণের জন্য উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপি সেই দল, যে দলের রাজনীতি হচ্ছে দেশের জনগণের জন্য। তাই এই জনগণের শক্তিকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। যা আমরা অতীতেও লাগিয়েছি। তাদের সাথে নিয়েই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। জনগণকে সাথে না রাখলে আন্দোলনে সফল হওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি'র ওপর বারবার আঘাত এসেছে, অনেক ঝড় গেছে, তার মধ্য দিয়েও বিএনপি উঠে দাঁড়িয়েছে। এবারও দাঁড়াবে। খালেদা জিয়ার মুক্তির মধ্য দিয়ে আবারও দেশের গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়া মুক্ত হলে জনগণের উত্তাল তরঙ্গ রুখে দেওয়ার সামর্থ্য এই সরকারে থাকবে না। সরকার খালেদা জিয়াকে ভয় পায়, তাই তার সুচিকিৎসা ব্যবস্থা এবং মুক্তি দিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুধু বিএনপি নয় পুরো জাতি এখন সংকটে উল্লেখ করেন এই বিএনপি নেতা। বলেন, বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র চিরতরে নির্মূল করে দেওয়ার অংশ হিসেবে বিএনপিকে নির্মূলের চেষ্টা করছে সরকার।
ডাকসুর সাবেক ভিপি আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।