প্রতারণার পৃথক নয় মামলায় আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম শিকদারের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন সাতটি মামলায় এবং মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব দুইটি মামলায় জামিন দেন।
মঞ্জুরুলের আইনজীবী ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন আসামি পক্ষে জামিনের আবেদন করেন।
১৪ জানুয়ারি রাজধানীর বনানী থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর নয় মামলায় তাকে আদালতে হাজির করা হলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৬ জুলাই আলেশা মার্ট যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতর থেকে নিবন্ধন পায়। প্রতিষ্ঠানটি ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নেয়। আনুষ্ঠানিকভাবে আলেশা মার্টের যাত্রা শুরু হয় ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি।
অভিযোগ রয়েছে, যাত্রা শুরুর পর কম মূল্যে মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য সরবরাহের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নেয় প্রতিষ্ঠানটি। তবে বহু গ্রাহককে পণ্য না দিয়ে কিংবা টাকা ফেরত না দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে তারা টাকা পাচার (মানি লন্ডারিং) করে।