মিয়ানমারের একটি আদালত ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির বিচারের প্রথম রায় ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পিছিয়ে দিয়েছে।
২০২০ সালের নভেম্বরে সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) পার্টি ভূমিধস পুনঃনির্বাচনে জয়লাভ করার পর ১ ফেব্রুয়ারির একটি অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীকে আটক করা হয়েছে।
বিচারিক কার্যক্রমের বিষয়ে জ্ঞাত একটি সূত্র মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানালেও রায় পেছানোর কারণ বলতে পারেনি।
মঙ্গলবার সু চির বিরুদ্ধে উত্তেজনা উস্কে দেওয়া এবং কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের মাধ্যমে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইন ভাঙার দায়ে হওয়া মামলার রায় হওয়ার কথা ছিল।
অভ্যুত্থানের পর ৭৬ বছর বয়সী সু চির বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা করে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার। মামলাগুলো যেসব অভিযোগে করা হয়েছে, সেসব হলো- রাষ্ট্রের গোপন তথ্য পাচার, নিয়মবহির্ভূতভাবে ওয়াকি টকি রাখা ও ব্যবহার, ক্ষমতায় থাকাকালে ঘুষ গ্রহণ, নিজের দাতব্যসংস্থার নামে অবৈধভাবে ভূমি অধিগ্রহণ ও করোনা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ায় গাফিলতি।