হাসি যখন কিশোরী তখন প্রেমে পড়েছিল ইমরানের। কিন্তু তাকে যখনই কোনো পাত্র দেখতে আসে তাদের মধ্যে সে ইমরানকে খুঁজতে যায়। কারো মধ্যেই তাকে না পেয়ে হতাশ হয়ে সকলকে রিজেক্ট করে। লাকি সেভেন পাত্র হিসেবে হাসির সঙ্গে দেখা করতে আসে ফাহমি।
একটা অ্যাডফার্মে কপি রাইটার হিসেবে কাজ করা ফাহমি বোকা-সোকা মানুষ। তার জীবনের ব্রত-ঘুমানো এবং ঘুমানো। এ অবস্থায় প্রেম করা কিংবা বিয়ে দুটোই তার অনেক ঝক্কি-ঝামেলার কাজ মনে হয়। মেয়ে সে দেখতে এসেছে কেবল বাড়ির চাপে পড়ে। জানে কোনো মেয়েই তার পছন্দ হবে না। কিন্তু ঘটে উল্টো। হাসিকে দেখে সে প্রেমে পড়ে যায়। ওদিকে হাসির ঠিক একইভাবে পছন্দ হয় না পাত্র। ফাহমি তা জানার পর ভেঙে পড়ে। তবে তিনদিন পর শুরু হয় ফাহমির নতুন জীবন।
ফাহমি তার স্বভাবসুলভ আলসেমি ছেড়ে এক অতি ব্যস্ততার জীবন শুরু করে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয় না। হাসির মন পায় না ফাহমি। হতেও পারে না হাসির পাত্র। সে সিদ্ধান্ত নেয় তিব্বত চলে যাবে। সেখানে গিয়ে ধ্যানে বসবে।
এমনই এক গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ঈদের বিশেষ নাটক ‘হাসির পাত্র’। এটি রচনা করেছেন কলিন রড্রিক। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
‘হাসির পাত্র’ নাটকে ফাহমি চরিত্রে দেখা যাবে এফ এস নঈমকে এবং হাসি চরিত্রে রয়েছেন অহনা রহমান।