প্রযুক্তির উন্নয়নের নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবহারের জিনিসগুলোতে যুক্ত হচ্ছে প্রযুক্তি। ঘড়ি, চশমা কিংবা যুতা সবখানেই থাকছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। আর স্মার্টফোনসহ এই স্মার্ট ডিভাইসগুলো তে যুক্ত হচ্ছে হেলথ সার্ভিস। কিন্তু যা থেকে তথ্য চলে যেতে পারে তৃতীয় পক্ষের কাছে। তা কি আমরা ভেবেছি?
ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল (বিএমজে) এর এক গবেষণায় দেখা যায়, ২৪ টি হেলথ অ্যাপসের এই সকল তথ্য ১৯টি কোম্পানির কাছে চলে যাচ্ছে। যার মধ্যে ফেসবুক, গুগল এবং আমাজান উল্লেখযোগ্য।
গুগল ফিট, স্যামসাং হেলথ এবং অ্যাপেলের স্মার্ট ইসিজি ঘড়ি ইত্যাদিতে একজন ব্যবহারকারীর যাবতীয় স্বাস্থ্য তথ্য সংরক্ষিত হতে থাকে। যা চুরি হয়ে যাওয়া, কিংবা তৃতীয় পক্ষের কাছে চলের যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
এতে বলা হয়, ব্যবহারকারীদেরকে সহজেই তাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনের তথ্যগুলো একত্রিত করে সনাক্ত করা যাবে। এই সকল তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের টার্গেট অ্যাডভার্টাইজিং কার্যক্রমের জন্য ব্যবহার করতে পারে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়য়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক বলেন, এই পর্যন্ত এইরক কোন কাজ দেখা যায় নি কিন্তু গবেষণায় তা দেখানো হয়েছে কিভাবে এইসব তথ্য কোম্পানিদের স্বার্থে ব্যবহার হতে পারে।
তবে এইসকল কোম্পানিগুলো দাবি করছে যে তারা কারো ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করছে না।