বোলিংয়ের শুরুটা বেশ ছন্দেই শুরু করেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বোলাররা। যার প্রভাব দেখা দেয় ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই। আল-আমিনের স্লটের এক বল ব্যাটের কানায় লেগে সরাসরি মুখ বরবার হেলমেটে লাগে ওপেনার দানুশকা গুনাথিলাকার। এবং তৎক্ষণাৎ থুতনি দিয়ে হয় রক্তক্ষরণ। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েও উন্নতি না ঘটলে ‘রিটায়ার্ড হার্ট’ হিসেবে মাঠের বাইরে যেতে বাধ্য হন গুনাথিলাকা। পরে সেখানে কনকাশন সাব হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন লাসিথ ক্রসপুলে।
শেষ পর্যন্ত তার ৩১ বলে ৪৬ রানের ভরেই লড়াকু সংগ্রহ পায় দুর্দান্ত ঢাকা। এতে জয়ের জন্য চট্টগ্রামকে ১৩৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে তারা।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ঢাকার ব্যাটারদের চাপে রাখে বোলাররা। ৩৩ রানের মাথায় সাজঘরের ফেরায় শুরুর ৪ ব্যাটারকে। সেখানে এবার চাপ সামাল দেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার ইরফান শুক্কুর ও কনকাশন সাবে নামা লাসিথ ক্রসপুলে। গড়েন ৭৩ রানের সময় উপযোগী জুটি। দলীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করে ফেরেন ক্রসপুলে। পরে ২৭ রান করে আউট হন ইরফান।
শেষ দিকে ১৫ রানের ক্যামিও খেলেন তাসকিন আহমেদ। এতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৬ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায় দলটি। চট্টগ্রামের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন আল-আমিন ও বিলাল হোসেন।