ফের ব্যাটিং ব্যর্থতা। এবার ৮০ রানে অলআউট লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ফল যা হওয়ার তাই হলো। ৪১৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে টাইগাররা দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হার মানল ৩৩২ রানের বিশাল ব্যবধানে।
প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে মুমিনুল হকরা অলআউট হয়েছিল মাত্র ৫৩ রানে। এবার দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের রান খানিকটা বাড়ল ঠিকই। কিন্তু সেই ম্যাচের চেয়ে বড় ব্যবধানে পরাজয়ের লজ্জায় ডুবলতে হলো অতিথিদের।
কেশব মহারাজের স্পিন জাদুতে কুপোকাত পুরো দল। একাই ৭ উইকেট শিকার করে ধসিয়ে দেন টাইগারদের। লিটন দাস ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন। মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ২০ রান। আগের দিন ওপেনার তামিম ইকবাল এনে দেন ১৩ রান। বাকি ব্যাটসম্যানরা থেকে যান সিঙ্গেল ডিজিটে। মাহমুদুল হাসান জয়, ইয়াসির আলী, তাইজুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসেন রানের খাতাই খুলতে পারেননি।
কেশব মহারাজের ৭ উইকেটের সঙ্গে সাইমন হার্মার নেন তিন উইকেট।
তার আগে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রানে থামে তারা। তাতেই প্রোটিয়ারা লিড পায় ৪১২ রানের।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসে ৪৫৩ রানের জবাবে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে পুঁজি গড়ে ২১৭ রানের।