সালাদের পাশাপাশি আলু ভাজি কিংবা বেগুন ভাজির মতো বিটরুটও ভাজি করে নেওয়া যায় সহজেই। তবে বিটরুটের ব্যতিক্রমী স্বাদের দরুন অনেকেই এটা রান্না করা থেকে দূরে থাকেন। অথচ অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা সমৃদ্ধ এই সবজিটি নিত্যদিনের খাদ্যাভ্যাসে রাখতে পারলে স্বাস্থ্য উপকারিতা তো বটেই, খাবারের মেন্যুতেও বৈচিত্র আনা সম্ভব হবে।
১. তিনটি মাঝারি আকৃতির বিট কুঁচি করে কাটা।
২. ১/৩ কাপ নারিকেল কোরানো।
৩. এক চা চামচ সরিষা দানা।
৪. ১/২ চা চামচ জিরা।
৫. ৩টি মাঝারি পেঁয়াজ কুঁচি।
৬. ২-৩টি শুকনা মরিচ।
৭. ৩/৪ চা চামচ ফ্রেশ আদা কুঁচি।
৮. ২-৩ টি কাঁচামরিচ।
৯. এক চা চামচ হলুদ গুঁড়া।
১০. ১/৪ চা চামচ মরিচ গুঁড়া।
১১. এক চা চামচ ধনিয়া গুঁড়া।
১২. দুই টেবিল চামচ নারিকেল তেল।
১৩. স্বাদ পরিমাণমতো।
১. নারিকেল তেল গরম করে এতে সরিষা দানা ও জিরা দিতে হবে। মসলা ভাজা হলে পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে মাঝারি আঁচে দুই মিনিট নাড়তে হবে।
২. পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে এতে শুকনা মরিচ, কাঁচামরিচ ফালি অ আদা কুঁচি দিতে হবে। কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে এতে শুকনো মসলার গুঁড়া দিয়ে নেড়ে বিটরুট কুঁচি দিয়ে দিতে হবে।
৩. কড়াইয়ের মুখ বন্ধ করে ও কিছুক্ষণ পরপর খুলে ভাজতে হবে। ১০-১২ মিনিটের মাঝে বিটরুটের পানি শুকিয়ে শুকনো ভাজি তৈরি হয়ে যাবে। ভাজা হয়ে গেলে বিটরুটের উপরে নারিকেল কুড়ানো ছিটিয়ে আরও মিনিট দিয়েক চুলায় রেখে নামিয়ে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: তালের বড়ায় মিষ্টিমুখ
আরও পড়ুন: চিংড়ি মাছে লাল শাক ভাজি