পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানি অর্ধবার্ষিকীর (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) আনিরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি ৫টি হলো- রংপুর ফাউন্ড্রি, ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, এএমসিএল (প্রাণ), মালেক স্পিনিং এবং ওয়েস্টার্ন মেরিন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রংপুর ফাউন্ড্রি
অনিরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ০৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল এক টাকা ০২ পয়সা পয়সা। সুতরাং চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০৩ পয়সা।
এছাড়া গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময় একোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ১৫ পয়সা। সুতরাং এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০৪ পয়সা।
এছাড়া গত ছয় মাসে কোম্পানিটির নিট অ্যাসেট ভ্যালূ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির এনএভিছিল ২৫ টাকা ৩২ পয়সা।
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড
অনিরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা পয়সা। সুতরাং চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১৪ পয়সা।
এছাড়া গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ০৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময় একোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল এক টাকা ৯৯ পয়সা। সুতরাং এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০৭ পয়সা।
এছাড়া গত ছয় মাসে কোম্পানিটির নিট অ্যাসেট ভ্যালূ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির এনএভিছিল ৬০ টাকা ১৫ পয়সা।
এএমসিএল (প্রাণ)
অনিরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল এক টাকা ৭৬ পয়সা পয়সা। সুতরাং চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০২ পয়সা।
এছাড়া গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময় একোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা ৭৬ পয়সা। সুতরাং এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ৪৫ পয়সা।
এছাড়া গত ছয় মাসে কোম্পানিটির নিট অ্যাসেট ভ্যালূ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৬ টাকা ৪০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির এনএভিছিল ৭৫ টাকা ৩৯ পয়সা।
মালেক স্পিনিং
অনিরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা পয়সা। সুতরাং চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১৩ পয়সা।
এছাড়া গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময় একোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৫৯ পয়সা। সুতরাং এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ২০ পয়সা।
এছাড়া গত ছয় মাসে কোম্পানিটির নিট অ্যাসেট ভ্যালূ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির এনএভিছিল ৪৫ টাকা ৩৬ পয়সা।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড
অনিরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৬১ পয়সা পয়সা। সুতরাং চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকীতে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১২ পয়সা।
এছাড়া গত ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর-২০১৮) সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময় একোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল এক টাকা ১০ পয়সা। সুতরাং এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ১৪ পয়সা।
এছাড়া গত ছয় মাসে কোম্পানিটির নিট অ্যাসেট ভ্যালূ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির এনএভিছিল ২৭ টাকা ৫১ পয়সা।